কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের জন্য নির্বাচন করছি না - আ জ ম নাছির by মহিউদ্দীন জুয়েল
আপডেটঃ ২২ এপ্রিল ২০১৫, বুধবার কোটি
কোটি টাকা আত্মসাতের জন্য নির্বাচন করছেন না বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আ জ ম নাছির। গতকাল মানবজমিন-এর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে
তিনি বলেন, আমি তৃণমূল থেকে উঠে আসা কর্মী। মেয়র হিসেবে কাজ করার জন্য
উদগ্রীব হয়ে আছি। শুধু একটি সুযোগ চাই। সুযোগ পেলে শহরের চেহারা পাল্টে
দেবো। ভীষণ মা-ভক্ত নাছির সাক্ষাৎকারে জলাবদ্ধতা, মেগাসিটি করার
পরিকল্পনা, সন্ত্রাস দমন, পাড়ায় পাড়ায় সাংস্কৃতিক ক্লাব গঠন, ক্রীড়া
ক্ষেত্রে উন্নয়ন, ওয়াইফাই প্রযুক্তির আওতায় এলাকাগুলোকে আনাসহ একাধিক
উদ্যোগের কথা জানান।
মানবজমিন: জলাবদ্ধতা নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। আপনি বলেছেন, মনজু সাহেব আবার মেয়র হলে চট্টগ্রাম শহরকে ডোবাবে। এই কথা বলে আসলে কি বোঝাতে চাইছেন?
নাছির: গত ৫ বছর এই শহরের মানুষ প্রবল বৃষ্টিতে সীমাহীন দুর্ভোগ সহ্য করেছেন। শহরের ৪১টি ওয়ার্ডের অন্তত ২০টি জায়গা আছে যেখানে অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়। আর টানা ৩ দিনের বৃষ্টিতে শহরতলীর অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কোন পরিকল্পনা কি মেয়র নিয়েছে? মানুষ কি বলতে পারবে তারা কিছুটা হলেও মুক্তি পেয়েছে। পায়নি। এর মূল কারণ সঠিক পদক্ষেপ না থাকা ও অনভিজ্ঞতা।
মানবজমিন: কিন্তু মনজু সাহেব বলেছেন সরকার থেকে কোন ধরনের সহযোগিতা পায়নি। ফান্ড ছিল অপ্রতুল।
নাছির: দেখুন তার এসব কথাবার্তা হচ্ছে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা। গত নির্বাচনে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য মনজু সাহেব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী কতটুকু কাজ করেছেন। খালগুলো সংস্কার করতে পারেননি। তিনি নিজে সিটি করপোরেশনকে দলীয়করণ করেছেন। আমি নির্বাচিত হলে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নেবো। খালগুলোর খনন করা প্রয়োজন। খালের মুখে থাকা স্লুইচ গেইট চালু করা হবে। পাশাপাশি নালা-নর্দমা পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও সম্প্রসারণে নেয়া হবে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ।
মানবজমিন: মনজু সাহেব সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?
নাছির: আমি বলবো তিনি মেয়র হিসেবে তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেননি। প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। পুরো শহরে এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা তার দায়িত্ব ছিল। চট্টগ্রাম শহরে এমন অনেক সড়ক রয়েছে যেখানে গেলে দেখবেন কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত ১০/১২টি ময়লার স্তূপ। তিনি ক্ষমতায় থেকে নিজের স্বার্থ আদায় করেছেন। মনজুর সাহেব যদি মেয়র হয় তবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নিশানা পর্যন্ত থাকবে না।
মানবজমিন: নির্বাচনী হলফনামায় মামলা বিচারাধীন বলে উল্লেখ করেছেন।
নাছির: আমি বিএনপি সরকারের রোষানলের শিকার। রাজনীতি করতে গিয়ে বারবার প্রতিপক্ষের হিংসার শিকার হয়েছি। ওয়ান ইলেভেনের সময় আমি ফজরের নামাজ পড়তে গিয়ে রক্ষা পেয়েছিলাম। এর আগে বহুবার আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু রাজনীতি থেকে কখনো আমি সরে যাইনি। ধীরে ধীরে একেবারে নিচ থেকে উঠে এসেছি। আর তাই হয়তো নেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মূল্যায়ন করেছেন।
মানবজমিন: এবারের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী আপনি?
নাছির: শতভাগ। আমার জন্য দলের সব নেতারা রাস্তায় নেমেছেন। বাড়িতে বাড়িতে প্রচারণা চালাচ্ছেন মহিলারা। তরুণরাও বসে নেই। তারা কাজ করছে সমানে সমান।
মানবজমিন: কিন্তু মাঝে মধ্যে আপনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর দ্বন্দ্বের কথা শোনা যায়?
নাছির: আওয়ামী লীগ একটি বড় দল। এখানে অনেক মানুষের মতামত রয়েছে। আর দ্বন্দ্বের কথা বলছেন, ওটা আসলে মিডিয়ার সৃষ্টি। এখন দল পরিচালনায় আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। এখানে কোন গ্রুপিং নেই। মনোনয়নের আগে আমি ঢাকায় গণভবনে নেত্রী শেখ হাসিনাকে বলেছিলাম। যদি মহিউদ্দিন চৌধুরী সমর্থন পান তাহলে আমি বিরোধিতা করবো না। মহিউদ্দিন ভাইও একই কথা বলেছেন। এবার নির্বাচনে ওনি অসুস্থ শরীর নিয়ে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে খেটে চলেছেন।
মানবজমিন: নির্বাচনে সেনাবাহিনী নিয়ে কথা উঠেছে। আপনার অভিমত কী।
নাছির: আমি সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে। এই ক্ষেত্রে পুলিশ দিয়ে নির্বাচন হবে নাকি সেনাবাহিনী দিয়ে হবে তা নিয়ে আমার কোন কথা নেই। কারণ আমি নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত দেবে তাই মেনে নেবো। আমার কর্মীরা ভোট দেয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।
মানবজমিন: শহরের ভোটাররা আপনাকে বেছে নেয়ার কি কারণ থাকবে বলে মনে করছেন?
নাছির: খুবই ভালো প্রশ্ন। আমি এই শহরের একজন সেবক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। প্রাকৃতিক অবস্থানগত সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের উন্নত শহরগুলোর মতোই এখানকার নাগরিকদের সেবা প্রদান করা হবে। বর্তমান সরকার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে এই নগরের উন্নয়নের জন্য রোডম্যাপ করছে। এই কাজের সুফলও সবার কাছে পৌঁছে দিতে চাই।
মানবজমিন: নির্বাচনে মেগাসিটি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জয়ী হলে বাস্তবায়ন করতে পারবেন তো?
নাছির: অবশ্যই। আমি সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছি। বিগত সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই নগরের ৬০ লাখ মানুষ কি কি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিদিন তা আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। আমার এই পরিকল্পনা দেখে বিরোধী লোকজন নানা বাজে কথা ছড়িয়ে দিচ্ছে। অনেক কথা বলছেন আমাকে নিয়ে। এসব কথাবার্তাকে আমি গুরুত্ব দিচ্ছি না। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনে আমি বেশকিছু অভিযোগ দায়ের করেছি। আশা করছি, তারা সেই মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। কমিশনের কাছ থেকে আমি নিরপেক্ষ সিদ্ধান্ত আশা করবো।
মানবজমিন: এবার ৭৪ হাজার নতুন ভোটার হয়েছেন। যার বেশির ভাগই নবীন। তরুণ। আপনি বলেছেন এসব ভোটার আপনার পক্ষে থাকবে।
নাছির: আমি মেয়র হলে এলাকাগুলোতে বিনোদনের ব্যবস্থা করে দেবো। এখন খেলার কোন সুযোগ নেই। সব মাঠে মেলা বসছে। পাড়ায় পাড়ায় সাংস্কৃতিক ক্লাব গঠন করে ছেলেমেয়েদের মুক্তবুদ্ধির চেতনায় গড়ে তুলবো। ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা করে তাদেরকে প্রযুক্তির সুবিধা দেবো।
মানবজমিন: ভোটারদের জন্য আপনার বার্তা কি?
নাছির: আল্লাহ আমাকে সবকিছু দিয়েছে। কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের জন্য আমি নির্বাচন করছি না। আমি নির্বাচন করছি জনগণের সেবক হওয়ার জন্য। কারণ সিটি করপোরেশনের সম্মানী আমার প্রয়োজন হবে না। আমি ওই সম্মানী কখনো নেব না। ওই টাকা আমি শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের মাঝে বিতরণ করব। তাই আমাকে একবার সুযোগ দেন।
মানবজমিন: জলাবদ্ধতা নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। আপনি বলেছেন, মনজু সাহেব আবার মেয়র হলে চট্টগ্রাম শহরকে ডোবাবে। এই কথা বলে আসলে কি বোঝাতে চাইছেন?
নাছির: গত ৫ বছর এই শহরের মানুষ প্রবল বৃষ্টিতে সীমাহীন দুর্ভোগ সহ্য করেছেন। শহরের ৪১টি ওয়ার্ডের অন্তত ২০টি জায়গা আছে যেখানে অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়। আর টানা ৩ দিনের বৃষ্টিতে শহরতলীর অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কোন পরিকল্পনা কি মেয়র নিয়েছে? মানুষ কি বলতে পারবে তারা কিছুটা হলেও মুক্তি পেয়েছে। পায়নি। এর মূল কারণ সঠিক পদক্ষেপ না থাকা ও অনভিজ্ঞতা।
মানবজমিন: কিন্তু মনজু সাহেব বলেছেন সরকার থেকে কোন ধরনের সহযোগিতা পায়নি। ফান্ড ছিল অপ্রতুল।
নাছির: দেখুন তার এসব কথাবার্তা হচ্ছে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা। গত নির্বাচনে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য মনজু সাহেব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী কতটুকু কাজ করেছেন। খালগুলো সংস্কার করতে পারেননি। তিনি নিজে সিটি করপোরেশনকে দলীয়করণ করেছেন। আমি নির্বাচিত হলে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নেবো। খালগুলোর খনন করা প্রয়োজন। খালের মুখে থাকা স্লুইচ গেইট চালু করা হবে। পাশাপাশি নালা-নর্দমা পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও সম্প্রসারণে নেয়া হবে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ।
মানবজমিন: মনজু সাহেব সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?
নাছির: আমি বলবো তিনি মেয়র হিসেবে তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেননি। প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। পুরো শহরে এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা তার দায়িত্ব ছিল। চট্টগ্রাম শহরে এমন অনেক সড়ক রয়েছে যেখানে গেলে দেখবেন কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত ১০/১২টি ময়লার স্তূপ। তিনি ক্ষমতায় থেকে নিজের স্বার্থ আদায় করেছেন। মনজুর সাহেব যদি মেয়র হয় তবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নিশানা পর্যন্ত থাকবে না।
মানবজমিন: নির্বাচনী হলফনামায় মামলা বিচারাধীন বলে উল্লেখ করেছেন।
নাছির: আমি বিএনপি সরকারের রোষানলের শিকার। রাজনীতি করতে গিয়ে বারবার প্রতিপক্ষের হিংসার শিকার হয়েছি। ওয়ান ইলেভেনের সময় আমি ফজরের নামাজ পড়তে গিয়ে রক্ষা পেয়েছিলাম। এর আগে বহুবার আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু রাজনীতি থেকে কখনো আমি সরে যাইনি। ধীরে ধীরে একেবারে নিচ থেকে উঠে এসেছি। আর তাই হয়তো নেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মূল্যায়ন করেছেন।
মানবজমিন: এবারের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী আপনি?
নাছির: শতভাগ। আমার জন্য দলের সব নেতারা রাস্তায় নেমেছেন। বাড়িতে বাড়িতে প্রচারণা চালাচ্ছেন মহিলারা। তরুণরাও বসে নেই। তারা কাজ করছে সমানে সমান।
মানবজমিন: কিন্তু মাঝে মধ্যে আপনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর দ্বন্দ্বের কথা শোনা যায়?
নাছির: আওয়ামী লীগ একটি বড় দল। এখানে অনেক মানুষের মতামত রয়েছে। আর দ্বন্দ্বের কথা বলছেন, ওটা আসলে মিডিয়ার সৃষ্টি। এখন দল পরিচালনায় আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। এখানে কোন গ্রুপিং নেই। মনোনয়নের আগে আমি ঢাকায় গণভবনে নেত্রী শেখ হাসিনাকে বলেছিলাম। যদি মহিউদ্দিন চৌধুরী সমর্থন পান তাহলে আমি বিরোধিতা করবো না। মহিউদ্দিন ভাইও একই কথা বলেছেন। এবার নির্বাচনে ওনি অসুস্থ শরীর নিয়ে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে খেটে চলেছেন।
মানবজমিন: নির্বাচনে সেনাবাহিনী নিয়ে কথা উঠেছে। আপনার অভিমত কী।
নাছির: আমি সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে। এই ক্ষেত্রে পুলিশ দিয়ে নির্বাচন হবে নাকি সেনাবাহিনী দিয়ে হবে তা নিয়ে আমার কোন কথা নেই। কারণ আমি নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত দেবে তাই মেনে নেবো। আমার কর্মীরা ভোট দেয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।
মানবজমিন: শহরের ভোটাররা আপনাকে বেছে নেয়ার কি কারণ থাকবে বলে মনে করছেন?
নাছির: খুবই ভালো প্রশ্ন। আমি এই শহরের একজন সেবক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। প্রাকৃতিক অবস্থানগত সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের উন্নত শহরগুলোর মতোই এখানকার নাগরিকদের সেবা প্রদান করা হবে। বর্তমান সরকার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে এই নগরের উন্নয়নের জন্য রোডম্যাপ করছে। এই কাজের সুফলও সবার কাছে পৌঁছে দিতে চাই।
মানবজমিন: নির্বাচনে মেগাসিটি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জয়ী হলে বাস্তবায়ন করতে পারবেন তো?
নাছির: অবশ্যই। আমি সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছি। বিগত সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই নগরের ৬০ লাখ মানুষ কি কি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিদিন তা আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। আমার এই পরিকল্পনা দেখে বিরোধী লোকজন নানা বাজে কথা ছড়িয়ে দিচ্ছে। অনেক কথা বলছেন আমাকে নিয়ে। এসব কথাবার্তাকে আমি গুরুত্ব দিচ্ছি না। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনে আমি বেশকিছু অভিযোগ দায়ের করেছি। আশা করছি, তারা সেই মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। কমিশনের কাছ থেকে আমি নিরপেক্ষ সিদ্ধান্ত আশা করবো।
মানবজমিন: এবার ৭৪ হাজার নতুন ভোটার হয়েছেন। যার বেশির ভাগই নবীন। তরুণ। আপনি বলেছেন এসব ভোটার আপনার পক্ষে থাকবে।
নাছির: আমি মেয়র হলে এলাকাগুলোতে বিনোদনের ব্যবস্থা করে দেবো। এখন খেলার কোন সুযোগ নেই। সব মাঠে মেলা বসছে। পাড়ায় পাড়ায় সাংস্কৃতিক ক্লাব গঠন করে ছেলেমেয়েদের মুক্তবুদ্ধির চেতনায় গড়ে তুলবো। ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা করে তাদেরকে প্রযুক্তির সুবিধা দেবো।
মানবজমিন: ভোটারদের জন্য আপনার বার্তা কি?
নাছির: আল্লাহ আমাকে সবকিছু দিয়েছে। কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের জন্য আমি নির্বাচন করছি না। আমি নির্বাচন করছি জনগণের সেবক হওয়ার জন্য। কারণ সিটি করপোরেশনের সম্মানী আমার প্রয়োজন হবে না। আমি ওই সম্মানী কখনো নেব না। ওই টাকা আমি শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের মাঝে বিতরণ করব। তাই আমাকে একবার সুযোগ দেন।
No comments