মাহীর ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা
ঢাকা
উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদপ্রার্থী মাহী বি চৌধুরীর গাড়িতে
দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়েছে। এতে তিনি, তাঁর স্ত্রী আশফাহ্ হক লোপা ও
তাঁর গাড়ির চালক আহত হয়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত দুইটার দিকে রাজধানীর সাত
রাস্তা মোড়ে বিজি প্রেসের সামনে হামলার এ ঘটনা ঘটে।
ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়গত কাল রাত তিনটায় মাহী সাংবাদিকদের বলেন, তিনি বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলে অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বারিধারার বাসায় ফিরছিলেন। বিজি প্রেসের সামনে সিটি ফিলিং স্টেশন থেকে তেল নিয়ে গাড়িটি কিছু দূর এগিয়ে গেলে ৮-১০ জন দুর্বৃত্ত লাঠিসোঁটা নিয়ে গাড়ির ওপর হামলা চালায়। তারা গাড়ির সামনের কাচ ভেঙে ফেলে। এরপর এক দুর্বৃত্ত তাঁকে (মাহী) লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে ও তাঁর চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে গাড়ি থেকে নামানোর চেষ্টা করে। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হচ্ছিল। তাঁকে উদ্দেশ্য করে এক দুর্বৃত্ত বলে ‘তোর নির্বাচন করার সখ কেনো’?
এ সময় দুর্বৃত্তদের কয়েকজন গাড়ির পেছনের কাচ ভেঙে তাঁর স্ত্রীকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। দুর্বৃত্তরা তাঁর বাম হাত ও চোখে এবং চালক শহীদ মণ্ডলকে ডান কাঁধে আঘাত করে। ঘটনার পরপরই তাঁদের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মাহী জানান, ঘটনা কারা ঘটিয়েছে সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত নন। তবে ষড়যন্ত্র চলছে। আর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। তিনি বলেন, ‘আমি নিরাপত্তা চাই নাই, কারণ সব সাবেক রাষ্ট্রপতির বাসায় সরকার পুলিশি নিরাপত্তা দিলেও বি. চৌধুরীর বাড়িতে কোনো পুলিশ দেওয়া হয় নাই।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘ঘটনার সাথে আনিসুল হক, না তাবিথ আউয়াল জড়িত তা সময়ই বলে দিবে। এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না। তবে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব না, নির্বাচনে আছি, থাকব, ইনশা আল্লাহ।’ সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘শনিবার সারা দিন তাঁকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য বলা হয়েছে।’
মাহীর নির্বাচনী প্রচার সেলের প্রধান সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, চিকিৎসা নিয়ে তাঁরা বাড়ি ফিরে গেছেন।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) শাহিদা প্রথম আলোকে জানান, গাড়িতে মাহী, তাঁর স্ত্রী, তাঁর ছোট ভাই, গাড়ির চালক ও আরও একজন ছিলেন। এ বিষয়ে মাহী থানায় একটি অভিযোগ করেছেন। তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়গত কাল রাত তিনটায় মাহী সাংবাদিকদের বলেন, তিনি বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলে অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বারিধারার বাসায় ফিরছিলেন। বিজি প্রেসের সামনে সিটি ফিলিং স্টেশন থেকে তেল নিয়ে গাড়িটি কিছু দূর এগিয়ে গেলে ৮-১০ জন দুর্বৃত্ত লাঠিসোঁটা নিয়ে গাড়ির ওপর হামলা চালায়। তারা গাড়ির সামনের কাচ ভেঙে ফেলে। এরপর এক দুর্বৃত্ত তাঁকে (মাহী) লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে ও তাঁর চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে গাড়ি থেকে নামানোর চেষ্টা করে। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হচ্ছিল। তাঁকে উদ্দেশ্য করে এক দুর্বৃত্ত বলে ‘তোর নির্বাচন করার সখ কেনো’?
এ সময় দুর্বৃত্তদের কয়েকজন গাড়ির পেছনের কাচ ভেঙে তাঁর স্ত্রীকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। দুর্বৃত্তরা তাঁর বাম হাত ও চোখে এবং চালক শহীদ মণ্ডলকে ডান কাঁধে আঘাত করে। ঘটনার পরপরই তাঁদের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মাহী জানান, ঘটনা কারা ঘটিয়েছে সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত নন। তবে ষড়যন্ত্র চলছে। আর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। তিনি বলেন, ‘আমি নিরাপত্তা চাই নাই, কারণ সব সাবেক রাষ্ট্রপতির বাসায় সরকার পুলিশি নিরাপত্তা দিলেও বি. চৌধুরীর বাড়িতে কোনো পুলিশ দেওয়া হয় নাই।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘ঘটনার সাথে আনিসুল হক, না তাবিথ আউয়াল জড়িত তা সময়ই বলে দিবে। এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না। তবে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব না, নির্বাচনে আছি, থাকব, ইনশা আল্লাহ।’ সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘শনিবার সারা দিন তাঁকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য বলা হয়েছে।’
মাহীর নির্বাচনী প্রচার সেলের প্রধান সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, চিকিৎসা নিয়ে তাঁরা বাড়ি ফিরে গেছেন।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) শাহিদা প্রথম আলোকে জানান, গাড়িতে মাহী, তাঁর স্ত্রী, তাঁর ছোট ভাই, গাড়ির চালক ও আরও একজন ছিলেন। এ বিষয়ে মাহী থানায় একটি অভিযোগ করেছেন। তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
No comments