সংকটের আশঙ্কা বিদেশি গণমাধ্যমের
বাংলাদেশে গতকাল মঙ্গলবার তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের খবর বিদেশি গণমাধ্যমে গুরুত্ব পেয়েছে। ভোট চুরির অভিযোগ এনে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করায় বিদেশি বিভিন্ন গণমাধ্যম আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। তারা এ ঘটনাকে বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক সংকট হিসেবে দেখছে।
এসব গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর ও মতামতে বলা হয়েছে, ২০০৮ সালের পর গতকাল প্রথম নির্বাচনী লড়াইয়ে নামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। কিন্তু গতকাল যা হয়েছে, এতে বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে আবার অনিশ্চয়তার মেঘ জমল। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সংকট কিছুটা দূর হবে বলে যে আশার সঞ্চার হয়েছিল, এতে ভাটা পড়ল। দুই নেত্রীর লড়াই আরও দীর্ঘস্থায়ী হলো।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ভোটচুরির অভিযোগ এনে বিএনপি গতকাল দেশের তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচন বর্জন করেছে। এতে বাংলাদেশে আবার রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সিটি নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক সংকটের অবসান ঘটবে বলে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছিল। এতে ভাটা পড়েছে। রাজনীতির আকাশে আবার অনিশ্চয়তার মেঘ জমেছে।
এএফপির খবরে বলা হয়, ভোট চুরির অভিযোগ এনে বিএনপি সিটি নির্বাচন বর্জন করায় রাজনৈতিক সংকটের পথ আরও দীর্ঘ হলো। এতে জিয়া ও হাসিনার পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও তীব্র হলো। গতকালের নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে যে শিগগিরই দেশে রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হওয়া সম্ভব না। নির্বাচনকে ঘিরে এটা বোঝা যায় যে দুই নেত্রীর লড়াই চলতেই থাকবে।
ব্লুমবার্গ বিজনেসের খবরেও একই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা বলা হয়েছে। খবরটি শুরুই হয়েছে এভাবে—যখনই ভাবা হয়েছে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত হচ্ছে বা অচলাবস্থার অবসান হচ্ছে, তখনই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আবার রাজনৈতিক অচলাবস্থা ফিরে এল। বিএনপির নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মধ্যে বিরোধের আরেকটি নতুন অধ্যায় শুরু হলো।
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিবিসি বাংলাও। তাদের শিরোনাম ছিল—নতুন অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের রাজনীতি?
খবরে বলা হয়, গত বছর ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বর্জন এবং এ বছর টানা কয়েক মাস ধরে সহিংস আন্দোলনে ক্ষান্ত দিয়ে বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়। অনেকে মনে করছিলেন যে এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে হয়তো রাজনৈতিক অচলাবস্থার বরফ গলার একটা সুযোগ তৈরি হলো।
কিন্তু আজ বিরোধীদের ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতি নতুন করে যে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল, এতে সন্দেহ নেই।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ভোটচুরির অভিযোগ এনে বিএনপি গতকাল দেশের তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচন বর্জন করেছে। এতে বাংলাদেশে আবার রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সিটি নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক সংকটের অবসান ঘটবে বলে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছিল। এতে ভাটা পড়েছে। রাজনীতির আকাশে আবার অনিশ্চয়তার মেঘ জমেছে।
এএফপির খবরে বলা হয়, ভোট চুরির অভিযোগ এনে বিএনপি সিটি নির্বাচন বর্জন করায় রাজনৈতিক সংকটের পথ আরও দীর্ঘ হলো। এতে জিয়া ও হাসিনার পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও তীব্র হলো। গতকালের নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে যে শিগগিরই দেশে রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হওয়া সম্ভব না। নির্বাচনকে ঘিরে এটা বোঝা যায় যে দুই নেত্রীর লড়াই চলতেই থাকবে।
ব্লুমবার্গ বিজনেসের খবরেও একই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা বলা হয়েছে। খবরটি শুরুই হয়েছে এভাবে—যখনই ভাবা হয়েছে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত হচ্ছে বা অচলাবস্থার অবসান হচ্ছে, তখনই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আবার রাজনৈতিক অচলাবস্থা ফিরে এল। বিএনপির নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মধ্যে বিরোধের আরেকটি নতুন অধ্যায় শুরু হলো।
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিবিসি বাংলাও। তাদের শিরোনাম ছিল—নতুন অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের রাজনীতি?
খবরে বলা হয়, গত বছর ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বর্জন এবং এ বছর টানা কয়েক মাস ধরে সহিংস আন্দোলনে ক্ষান্ত দিয়ে বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়। অনেকে মনে করছিলেন যে এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে হয়তো রাজনৈতিক অচলাবস্থার বরফ গলার একটা সুযোগ তৈরি হলো।
কিন্তু আজ বিরোধীদের ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতি নতুন করে যে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল, এতে সন্দেহ নেই।
No comments