পরিচালকদের পদ শূন্যের চিঠি নিয়ে রুল
গ্রামীণ
ব্যাংকের নির্বাচিত নয়জন পরিচালকের পদ শূন্য ঘোষণা করে অর্থ
মন্ত্রণালয়ের দেওয়া চিঠি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল
দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ১০ দিনের মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের এ
রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আজ বুধবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া গত ৩০ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয় গ্রামীণ ব্যাংকের নয়জন নির্বাচিত পরিচালকের পদ শূন্য ঘোষণা করে চিঠি দেয়। ওই চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন ব্যাংকের পরিচালক তাহসিনা খাতুন। আদালতে ওই আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান খান ও তানিম হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করীম। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুল দেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের তিন বছর মেয়াদি ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদের মধ্যে ঋণগ্রহীতা সাধারণ সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হন নয়জন পরিচালক। এ ছাড়া বাকি তিনজনকে সরকার নিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে একজন চেয়ারম্যান হন। রিট আবেদনে বলা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংক (পরিচালক নির্বাচন) বিধিমালা অনুসারে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত নির্বাচিত পরিচালকেরা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত নির্বাচনের জন্য কমিশন গঠন করা হয়নি। তাই তাঁদের পদ খালি করে চিঠি দেওয়া অবৈধ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ‘গ্রামীণ ব্যাংক পর্ষদ নিয়ে নতুন সংকট ও বিভ্রান্তি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রথম আলোতে ছাপা হয়। ওই সময় ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেছিলেন, পরবর্তী পর্ষদ গঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ওই নয় পরিচালকের মেয়াদ থাকবে।
একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আজ বুধবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া গত ৩০ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয় গ্রামীণ ব্যাংকের নয়জন নির্বাচিত পরিচালকের পদ শূন্য ঘোষণা করে চিঠি দেয়। ওই চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন ব্যাংকের পরিচালক তাহসিনা খাতুন। আদালতে ওই আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান খান ও তানিম হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করীম। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুল দেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের তিন বছর মেয়াদি ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদের মধ্যে ঋণগ্রহীতা সাধারণ সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হন নয়জন পরিচালক। এ ছাড়া বাকি তিনজনকে সরকার নিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে একজন চেয়ারম্যান হন। রিট আবেদনে বলা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংক (পরিচালক নির্বাচন) বিধিমালা অনুসারে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত নির্বাচিত পরিচালকেরা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত নির্বাচনের জন্য কমিশন গঠন করা হয়নি। তাই তাঁদের পদ খালি করে চিঠি দেওয়া অবৈধ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ‘গ্রামীণ ব্যাংক পর্ষদ নিয়ে নতুন সংকট ও বিভ্রান্তি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রথম আলোতে ছাপা হয়। ওই সময় ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেছিলেন, পরবর্তী পর্ষদ গঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ওই নয় পরিচালকের মেয়াদ থাকবে।
No comments