মামুনের বন্ধু রানাকে খুঁজছে গোয়েন্দারা by তোহুর আহমদ
নাগরিক
ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে ফোনালাপকারী ব্যবসায়ী মশিউর
রহমান মামুনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আসাদুর রহমান রানাকেও খোঁজা হচ্ছে। বিভিন্ন
অভিযোগের সূত্র ধরে বিস্তারিত তথ্য পেতে তাকে খুঁজছে গোয়েন্দারা। পুলিশ
সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মামুন ও রানার মধ্যে ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। যৌথ বিনিয়োগে তারা দু’জনে মিলে বিভিন্ন ব্যবসাও করেছেন। অপরদিকে মামুনের মতো রানার সঙ্গেও সমাজের অনেক প্রভাবশালী লোকজনের বিশেষ সখ্য রয়েছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে, মামুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন এই রানা। এছাড়া রানার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে অনেকের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে রাজধানীর মিরপুর ও বনানী থানায় একাধিক মামলা আছে। সাড়ে ৮ কোটি টাকার চেক জালিয়াতির একটি অভিযোগও রয়েছে। এসব মামলায় তিনি গ্রেফতারও হন। তবে জামিন পেয়ে ৫ মাস আগে জেল থেকে ছাড়াও পান।
সূত্র বলছে, মশিউর রহমান মামুন ও আসাদুর রহমান রানাকে রাজধানীতে কালো গ্লাসের একটি দামি গাড়িতে (সিভিক হোন্ডা কার) ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। গভীর রাতে এই গাড়িতে করে মামুন ও রানা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বাড়িতে যাতায়াত করতেন। মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে ফোনালাপ তথ্য ফাঁস হওয়ার আগে মামুন কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে রানার খোঁজ চলছে। এজন্য জোর তৎপরতা অব্যাহত আছে।
জানা গেছে, রানা ও মামুনের যুক্তরাজ্য এবং থাইল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের সুকুমভিট এলাকার ৪৩ নম্বর রোডে মামুনের মালিকানাধীন বিলাসবহুল বহুতল অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও অফিস আছে।
ব্যাংককে কোটি কোটি টাকা মূল্যের একাধিক গাড়িও রয়েছে তাদের। আর যুক্তরাজ্যে মামুনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম স্টাইল অ্যান্ড ফিট (ঠিকানা আইও সেন্টার, ৫৯-৭১ রিভার রোড, বারকিং, এসেস্ক, ইউকে)। মামুন এবং রানা দু’জনে একসঙ্গে প্রায়ই ব্যাংকক ও যুক্তরাজ্যে যাতায়াত করেন। সর্বশেষ ৯ মাস আগে তারা যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করেছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মশিউর রহমান মামুন বিতর্কিত ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময়ে একজন প্রভাবশালী কর্মকর্তার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। মামুনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুবাদে ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার সঙ্গে রানারও ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। অভিযোগ রয়েছে, ওই কর্মকর্তার প্রভাবে মামুন ও রানা বিভিন্ন সরকারি অফিসে প্রভাব বিস্তার করতেন। ঢাকায় রানা নিজেকে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার মালিক বলে পরিচয় দেন। তিনি রাজধানীর ধানমণ্ডি ১ নম্বর রোডে সপরিবারে বসবাস করেন।
প্রসঙ্গত, ২৩ ফেব্রুয়ারি নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে স্পর্শকাতর বিষয়ে ফোনালাপ করেন মশিউর রহমান মামুন। ঘটনার পর তাকে আটক করা হয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে। যদিও এখন পর্যন্ত আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।
সূত্র জানায়, মামুন ও রানার মধ্যে ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। যৌথ বিনিয়োগে তারা দু’জনে মিলে বিভিন্ন ব্যবসাও করেছেন। অপরদিকে মামুনের মতো রানার সঙ্গেও সমাজের অনেক প্রভাবশালী লোকজনের বিশেষ সখ্য রয়েছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে, মামুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন এই রানা। এছাড়া রানার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে অনেকের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে রাজধানীর মিরপুর ও বনানী থানায় একাধিক মামলা আছে। সাড়ে ৮ কোটি টাকার চেক জালিয়াতির একটি অভিযোগও রয়েছে। এসব মামলায় তিনি গ্রেফতারও হন। তবে জামিন পেয়ে ৫ মাস আগে জেল থেকে ছাড়াও পান।
সূত্র বলছে, মশিউর রহমান মামুন ও আসাদুর রহমান রানাকে রাজধানীতে কালো গ্লাসের একটি দামি গাড়িতে (সিভিক হোন্ডা কার) ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। গভীর রাতে এই গাড়িতে করে মামুন ও রানা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বাড়িতে যাতায়াত করতেন। মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে ফোনালাপ তথ্য ফাঁস হওয়ার আগে মামুন কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে রানার খোঁজ চলছে। এজন্য জোর তৎপরতা অব্যাহত আছে।
জানা গেছে, রানা ও মামুনের যুক্তরাজ্য এবং থাইল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের সুকুমভিট এলাকার ৪৩ নম্বর রোডে মামুনের মালিকানাধীন বিলাসবহুল বহুতল অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও অফিস আছে।
ব্যাংককে কোটি কোটি টাকা মূল্যের একাধিক গাড়িও রয়েছে তাদের। আর যুক্তরাজ্যে মামুনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম স্টাইল অ্যান্ড ফিট (ঠিকানা আইও সেন্টার, ৫৯-৭১ রিভার রোড, বারকিং, এসেস্ক, ইউকে)। মামুন এবং রানা দু’জনে একসঙ্গে প্রায়ই ব্যাংকক ও যুক্তরাজ্যে যাতায়াত করেন। সর্বশেষ ৯ মাস আগে তারা যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করেছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মশিউর রহমান মামুন বিতর্কিত ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময়ে একজন প্রভাবশালী কর্মকর্তার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। মামুনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুবাদে ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার সঙ্গে রানারও ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। অভিযোগ রয়েছে, ওই কর্মকর্তার প্রভাবে মামুন ও রানা বিভিন্ন সরকারি অফিসে প্রভাব বিস্তার করতেন। ঢাকায় রানা নিজেকে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার মালিক বলে পরিচয় দেন। তিনি রাজধানীর ধানমণ্ডি ১ নম্বর রোডে সপরিবারে বসবাস করেন।
প্রসঙ্গত, ২৩ ফেব্রুয়ারি নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে স্পর্শকাতর বিষয়ে ফোনালাপ করেন মশিউর রহমান মামুন। ঘটনার পর তাকে আটক করা হয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে। যদিও এখন পর্যন্ত আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।
No comments