খালেদার মামলায় নজর রাখছে যুক্তরাজ্য
বিএনপির
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে চলা মামলার দিকে নজর রাখছে যুক্তরাজ্য।
বৃটিশ লর্ডসভার এক সদস্যের লিখিত প্রশ্নের জবাবে বুধবার এ কথা জানান দেশটির
কমনওয়েলথ ও পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী জয়েস অ্যানিলে।
বৃটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ লর্ডসভার সদস্য এরিক অ্যাভবেরি সরকারের কাছে জানতে চান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ব্যাপারে ১১ই মার্চ সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ঘোষণাকে বৃটিশ সরকার কিভাবে দেখছে? ১১ই মার্চ সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন, আদালতের নির্দেশ থানায় গেলে খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হবে এবং তার কার্যালয়েও তল্লাশি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, আমি মনে করি, তল্লাশি চালানো প্রয়োজন। কারণ তিনি এখন আর বিএনপির নেত্রী নেই, জঙ্গি নেত্রী’।
বৃটিশ পার্লামেন্টের সদস্যের ওই প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জয়েস অ্যানিলে জানান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনা দুটি দুর্নীতির অভিযোগের ব্যাপারে যুক্তরাজ্য জানে। তিনি বলেন, আমরা ঘনিষ্ঠভাবে আইনি প্রক্রিয়ার দিকে নজর রাখছি। বৃটিশ এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসনের প্রতি আস্থা বাড়াতে বাংলাদেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় (ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম) নিরপেক্ষতা দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। তিনি জানান, যুক্তরাজ্য আশা করে, খালেদা জিয়ার বিষয়ে যে কোন পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া মানা হবে এবং খালেদা জিয়া তার নাগরিক অধিকার চর্চায় সক্ষম হবেন।
বৃটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ লর্ডসভার সদস্য এরিক অ্যাভবেরি সরকারের কাছে জানতে চান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ব্যাপারে ১১ই মার্চ সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ঘোষণাকে বৃটিশ সরকার কিভাবে দেখছে? ১১ই মার্চ সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন, আদালতের নির্দেশ থানায় গেলে খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হবে এবং তার কার্যালয়েও তল্লাশি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, আমি মনে করি, তল্লাশি চালানো প্রয়োজন। কারণ তিনি এখন আর বিএনপির নেত্রী নেই, জঙ্গি নেত্রী’।
বৃটিশ পার্লামেন্টের সদস্যের ওই প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জয়েস অ্যানিলে জানান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনা দুটি দুর্নীতির অভিযোগের ব্যাপারে যুক্তরাজ্য জানে। তিনি বলেন, আমরা ঘনিষ্ঠভাবে আইনি প্রক্রিয়ার দিকে নজর রাখছি। বৃটিশ এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসনের প্রতি আস্থা বাড়াতে বাংলাদেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় (ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম) নিরপেক্ষতা দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। তিনি জানান, যুক্তরাজ্য আশা করে, খালেদা জিয়ার বিষয়ে যে কোন পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া মানা হবে এবং খালেদা জিয়া তার নাগরিক অধিকার চর্চায় সক্ষম হবেন।
No comments