সালাহউদ্দিন নিখোজে মন্ত্রীদের বক্তব্য নিয়ে রহস্য
বিএনপির
যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমদের নিখোজ হওয়া নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের
বক্তব্যে নানা ধরনের প্রশ্নের সৃষ্টি হচ্ছে। সর্বশেষ স্বরাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সালাহউদ্দিন আহমেদ আগেও
আত্মগোপনে ছিলেন, এখনো আত্মগোপনে রয়েছেন। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এই
বক্তব্যর পর আশার সঞ্চার হয়েছে যে সালাহউদ্দিন হয়তো বেচে আছে।
গনমাধ্যমে অনুসন্ধানী রিপোর্টের মাধ্যমে অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে ধরে নিয়ে গেছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরাও যে বাড়ি থেকে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় সেই বাড়ির সামনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পিকআপ ভ্যান ও মাইক্রোবাস দেখার কথা জানিয়েছেন।
সালাহ উদ্দিন আহমেদ নিখোজ হওয়ার পর এর আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন আট বস্তা ময়লার সাথে তাকে পাচার করার জবাব খালেদা জিয়াকেই দিতে হবে। তার এই মন্তব্যর পর সালাহউদ্দিনের ভাগ্য নিয়ে সন্দেহ বাড়তে থাকে।
সালাহউদ্দিন আহমেদের পরিবার ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে আরো উদ্বেগ বাড়তে থাকে যখন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আদালতে গিয়ে তাকে খুজে না পাওয়ার তথ্য জানান। যে বাসা থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদকে ‘তুলে নেওয়ার’ অভিযোগ করেছে পরিবার, সেখানে খুঁজে এসে রায়হান নামে এক ব্যক্তির অবস্থান ও চলে যাওয়ার তথ্য পাওয়ার দাবি করেছে পুলিশ। উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি রফিকুল ইসলামের তদন্তের এই তথ্য রবিবার বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চে উপস্থাপন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), র্যাব, ঢাকা মহানগর পুলিশ ও পুলিশ সদর দফতরের দেওয়া পাঁচটি প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আদালতকে বলা হয়, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। কোথাও তার খোঁজও পাওয়া যায়নি।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ ‘নিখোঁজ’ হওয়ার ঘটনায় তাঁর স্ত্রী হাসিনা আহমেদের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) নেয়নি পুলিশ।
স্বামীর সন্ধান চেয়ে জিডি করতে বুধবার রাতে প্রথমে রাজধানীর গুলশান থানায় যান সাবেক সংসদ সদস্য হাসিনা আহমেদ। সেখানে জিডি করতে না পেরে যান উত্তরা পশ্চিম থানায়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই থানা থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘উনারা (পুলিশ) বলতেছে, কোনো রিজনেবল গ্রাউন্ড (যৌক্তিক প্রেক্ষাপট) ছাড়া জিডি নিতে পারবেন না। এটা কোনো কথা হইল নাকি? আমি উনার স্ত্রী। স্বামীর সন্ধানে সারা দিন পাগলের মতো এখানে-ওখানে ঘুরতেছি। আর উনারা আমাকে এইটুকু হেল্প করবে না। উনারা আমার একটা জিডি নেবে না।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসিনা আহমেদ আরো বলেন, ‘কোন দেশে বসবাস করছি, যেখানে একটা মানুষ গত রাত (মঙ্গলবার রাত) থেকে মিসিং (নিখোঁজ)। তাঁকে কীভাবে, কারা নিয়ে গেছে, তুলে নিয়ে গেছে—এটা আমি সমগ্র জাতির কাছে আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই।’
হাসিনা আহমেদ বলেন, ‘তাঁকে (সালাহ উদ্দিন) গত রাত ১০টার সময় ছয় গাড়ি লোক ওইখানে যায়, উত্তরার বাসায় যেখানে উনি ছিলেন। ওই বাসায় ঢুকে সিকিউরিটি গার্ডকে উনারা ডিবির (পুলিশের গোয়েন্দা শাখা) পরিচয় দেন এবং উনাদের কার্ড দেখান। ডিবির পরিচয় দিয়ে উনারা উপরের তলায় উঠে যান, যেখানে উনি ছিলেন। সেখানে গিয়ে উনার দরজা ধাক্কায়ে মোটামুটি ভেঙে ফেলে ভেতরে ঢুকে যান। ঠিক সেই মুহূর্তে উনি আমাকে কল দেন। কল দিয়ে জানান যে আমাকে এ রকম আটক করার চেষ্টা করতেছে। এ মুহূর্তেই লাইনটা ওরা কেটে ফেলে।
কেটে ফেলার পর আমি আর উনাকে ট্রেস করতে পারি নাই।’
হাসিনা আহমেদ আরো বলেন, ‘আমি বহুবার চেষ্টা করেছি উনার সাথে যোগাযোগ করার। পাই নাই। বাড়ির মালিকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম। বাড়ির মালিককে আমি ধরতে পারলাম এবং বাড়ির মালিকের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম যে উনাকে (সালাহ উদ্দিন আহমেদ) এভাবে উনারা হাত বেঁধে, চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে গেছে, ছয় গাড়ি লোকজন।’
জিডি না নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি তাঁকে (হাসিনা আহমেদ) নৈতিক কোয়েশ্চেনটা (প্রশ্ন) করেছিলাম। জিডি করেন, মামলা করেন, যা হওয়ার সব এ থানায় হবে। কোনো আপত্তি নাই। যদি সেখানে এ ঘটনা ঘটে থাকে। তো, আপনি কি এই বাসায় ছিলেন কি না। উনি উত্তরে বলছেন, না, আমি এই বাসায় ছিলাম না।
তাহলে আপনি কী করে জানলেন? তিনি বলেন যে ওই বাসার দারোয়ান বলছে, ওই বাসার লোক বলছে। অনুগ্রহপূর্বক ওই বাসার দারোয়ান বা ওই লোককে বলেন। একটা ঘটনার অথেনটিসিটি (বিশ্বাসযোগ্যতা) যাচাইয়ের দরকার আছে। কারণ, ওই ব্যক্তি তো সমাজের আরেকজন সাধারণ নাগরিকের মতো নয়। তিনি একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন আছে যে তিনি ওখানে আদৌ ছিলেন কি না বা আদৌ এ রকম কোনো ঘটনা ঘটছে কি না।’
সালাহউদ্দিন আহমেদের খোঁজ না পাওয়ায় অজানা আশঙ্কা এখন সালাহউদ্দিনের পরিবারে। একে একে সাত দিন পেরিয়ে যাওয়ায় তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদ স্বামীর জীবন নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। উদ্বিগ্ন হাসিনা আহমেদ দেখা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। নিখোঁজের সাত দিন পরও সালাহউদ্দিন আহমেদসহ তিনজনের সন্ধান না পাওয়ায় সংশ্লিষ্ট মহলগুলোতে নানা প্রশ্ন- সালাহউদ্দিন প্রকৃত অর্থেই এখন কোথায়। তারা বলছেন, কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না সালাহউদ্দিনকে। তার ভাগ্যে কী ঘটেছে বলতে পারছেন না কেউ। আসলে তিনি এখন কোথায়। সালাহউদ্দিনের স্ত্রী হাসিনা আহমেদ বলেন, আমার একটিই চাওয়া, আমার স্বামীকে ফিরিয়ে দাও। যেভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে তুলে নিয়ে গেছে, সেরকম সুস্থ অবস্থায় তাকে আদালতে হাজির করা হোক- এটাই আমার আবেদন।
গনমাধ্যমে অনুসন্ধানী রিপোর্টের মাধ্যমে অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে ধরে নিয়ে গেছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরাও যে বাড়ি থেকে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় সেই বাড়ির সামনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পিকআপ ভ্যান ও মাইক্রোবাস দেখার কথা জানিয়েছেন।
সালাহ উদ্দিন আহমেদ নিখোজ হওয়ার পর এর আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন আট বস্তা ময়লার সাথে তাকে পাচার করার জবাব খালেদা জিয়াকেই দিতে হবে। তার এই মন্তব্যর পর সালাহউদ্দিনের ভাগ্য নিয়ে সন্দেহ বাড়তে থাকে।
সালাহউদ্দিন আহমেদের পরিবার ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে আরো উদ্বেগ বাড়তে থাকে যখন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আদালতে গিয়ে তাকে খুজে না পাওয়ার তথ্য জানান। যে বাসা থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদকে ‘তুলে নেওয়ার’ অভিযোগ করেছে পরিবার, সেখানে খুঁজে এসে রায়হান নামে এক ব্যক্তির অবস্থান ও চলে যাওয়ার তথ্য পাওয়ার দাবি করেছে পুলিশ। উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি রফিকুল ইসলামের তদন্তের এই তথ্য রবিবার বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চে উপস্থাপন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), র্যাব, ঢাকা মহানগর পুলিশ ও পুলিশ সদর দফতরের দেওয়া পাঁচটি প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আদালতকে বলা হয়, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। কোথাও তার খোঁজও পাওয়া যায়নি।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ ‘নিখোঁজ’ হওয়ার ঘটনায় তাঁর স্ত্রী হাসিনা আহমেদের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) নেয়নি পুলিশ।
স্বামীর সন্ধান চেয়ে জিডি করতে বুধবার রাতে প্রথমে রাজধানীর গুলশান থানায় যান সাবেক সংসদ সদস্য হাসিনা আহমেদ। সেখানে জিডি করতে না পেরে যান উত্তরা পশ্চিম থানায়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই থানা থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘উনারা (পুলিশ) বলতেছে, কোনো রিজনেবল গ্রাউন্ড (যৌক্তিক প্রেক্ষাপট) ছাড়া জিডি নিতে পারবেন না। এটা কোনো কথা হইল নাকি? আমি উনার স্ত্রী। স্বামীর সন্ধানে সারা দিন পাগলের মতো এখানে-ওখানে ঘুরতেছি। আর উনারা আমাকে এইটুকু হেল্প করবে না। উনারা আমার একটা জিডি নেবে না।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসিনা আহমেদ আরো বলেন, ‘কোন দেশে বসবাস করছি, যেখানে একটা মানুষ গত রাত (মঙ্গলবার রাত) থেকে মিসিং (নিখোঁজ)। তাঁকে কীভাবে, কারা নিয়ে গেছে, তুলে নিয়ে গেছে—এটা আমি সমগ্র জাতির কাছে আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই।’
হাসিনা আহমেদ বলেন, ‘তাঁকে (সালাহ উদ্দিন) গত রাত ১০টার সময় ছয় গাড়ি লোক ওইখানে যায়, উত্তরার বাসায় যেখানে উনি ছিলেন। ওই বাসায় ঢুকে সিকিউরিটি গার্ডকে উনারা ডিবির (পুলিশের গোয়েন্দা শাখা) পরিচয় দেন এবং উনাদের কার্ড দেখান। ডিবির পরিচয় দিয়ে উনারা উপরের তলায় উঠে যান, যেখানে উনি ছিলেন। সেখানে গিয়ে উনার দরজা ধাক্কায়ে মোটামুটি ভেঙে ফেলে ভেতরে ঢুকে যান। ঠিক সেই মুহূর্তে উনি আমাকে কল দেন। কল দিয়ে জানান যে আমাকে এ রকম আটক করার চেষ্টা করতেছে। এ মুহূর্তেই লাইনটা ওরা কেটে ফেলে।
কেটে ফেলার পর আমি আর উনাকে ট্রেস করতে পারি নাই।’
হাসিনা আহমেদ আরো বলেন, ‘আমি বহুবার চেষ্টা করেছি উনার সাথে যোগাযোগ করার। পাই নাই। বাড়ির মালিকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম। বাড়ির মালিককে আমি ধরতে পারলাম এবং বাড়ির মালিকের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম যে উনাকে (সালাহ উদ্দিন আহমেদ) এভাবে উনারা হাত বেঁধে, চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে গেছে, ছয় গাড়ি লোকজন।’
জিডি না নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি তাঁকে (হাসিনা আহমেদ) নৈতিক কোয়েশ্চেনটা (প্রশ্ন) করেছিলাম। জিডি করেন, মামলা করেন, যা হওয়ার সব এ থানায় হবে। কোনো আপত্তি নাই। যদি সেখানে এ ঘটনা ঘটে থাকে। তো, আপনি কি এই বাসায় ছিলেন কি না। উনি উত্তরে বলছেন, না, আমি এই বাসায় ছিলাম না।
তাহলে আপনি কী করে জানলেন? তিনি বলেন যে ওই বাসার দারোয়ান বলছে, ওই বাসার লোক বলছে। অনুগ্রহপূর্বক ওই বাসার দারোয়ান বা ওই লোককে বলেন। একটা ঘটনার অথেনটিসিটি (বিশ্বাসযোগ্যতা) যাচাইয়ের দরকার আছে। কারণ, ওই ব্যক্তি তো সমাজের আরেকজন সাধারণ নাগরিকের মতো নয়। তিনি একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন আছে যে তিনি ওখানে আদৌ ছিলেন কি না বা আদৌ এ রকম কোনো ঘটনা ঘটছে কি না।’
সালাহউদ্দিন আহমেদের খোঁজ না পাওয়ায় অজানা আশঙ্কা এখন সালাহউদ্দিনের পরিবারে। একে একে সাত দিন পেরিয়ে যাওয়ায় তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদ স্বামীর জীবন নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। উদ্বিগ্ন হাসিনা আহমেদ দেখা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। নিখোঁজের সাত দিন পরও সালাহউদ্দিন আহমেদসহ তিনজনের সন্ধান না পাওয়ায় সংশ্লিষ্ট মহলগুলোতে নানা প্রশ্ন- সালাহউদ্দিন প্রকৃত অর্থেই এখন কোথায়। তারা বলছেন, কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না সালাহউদ্দিনকে। তার ভাগ্যে কী ঘটেছে বলতে পারছেন না কেউ। আসলে তিনি এখন কোথায়। সালাহউদ্দিনের স্ত্রী হাসিনা আহমেদ বলেন, আমার একটিই চাওয়া, আমার স্বামীকে ফিরিয়ে দাও। যেভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে তুলে নিয়ে গেছে, সেরকম সুস্থ অবস্থায় তাকে আদালতে হাজির করা হোক- এটাই আমার আবেদন।
No comments