সিটি নির্বাচন নিয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে সময় চাইলেন বিএনপিপন্থী 'শত নাগরিক'
প্রধান
নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমদের সঙ্গে দেখা করে আসন্ন সিটি
কর্পোরেশন নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন
বিএনপিপন্থী 'শত নাগরিক' সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
বুধবার শেরে বাংলা নগরে ইসি সচিবালয়ে গিয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন ‘শত নাগরিক কমিটি’র ওই প্রতিনিধি দল। সিইসির সঙ্গে বৈঠকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোসহ প্রার্থী হতে ইচ্ছুক অনেকের বিরুদ্ধে মামলা ও পুলিশি হয়রানির কথা তুলে ধরেন এমাজউদ্দীন।
এর আগে, শত নাগরিকের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নির্বাচন কমিশনে আলোচনা করার জন্য যান। প্রতিনিধিদলটি বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কমিশন থেকে বের হয়ে আসেন। এরপর সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তারা।
এমাজ উদ্দিন বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচন করা উচিত। এটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভূষণ। এটাকে বাদ দেয়া যাবে না। আমরা চাই সবাই মিলে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। প্রার্থীরা যাতে সঠিকভাবে প্রার্থী হতে পারেন সে বিষয়ে আমরা ইসির পদক্ষেপ চেয়েছি। এজন্য মনোনয়ন দাখিলের জন্য দুই/তিনদিন সময় বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছি। সিইসি আমাদের এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন।’
তিনি বলেন, ঢাকা সিটি (উত্তর ও দক্ষিণ) ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহনে আগ্রহী প্রার্থীদের অনেকেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলা ও হয়রানির শিকার হয়ে গ্রেফতার কিংবা গা ঢাকা দিয়ে আছেন। নির্বাচনকালে তাদের অন্তত জামিন দেওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। তারা যেনো নির্বিঘ্নে তাদের প্রচার ও নির্বাচনী সমাবেশ করতে পারে। সেটা না করতে পারলে তো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।
প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যরা হলেন- বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রীম কোর্ট বার আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, শত নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, অধ্যাপক মাহবুবুল্লাহ, ড. জাফরুল্লাহ ও আইনজীবী ফাহিমা নাসরিন মুন্নী।
বুধবার শেরে বাংলা নগরে ইসি সচিবালয়ে গিয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন ‘শত নাগরিক কমিটি’র ওই প্রতিনিধি দল। সিইসির সঙ্গে বৈঠকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোসহ প্রার্থী হতে ইচ্ছুক অনেকের বিরুদ্ধে মামলা ও পুলিশি হয়রানির কথা তুলে ধরেন এমাজউদ্দীন।
এর আগে, শত নাগরিকের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নির্বাচন কমিশনে আলোচনা করার জন্য যান। প্রতিনিধিদলটি বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কমিশন থেকে বের হয়ে আসেন। এরপর সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তারা।
এমাজ উদ্দিন বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচন করা উচিত। এটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভূষণ। এটাকে বাদ দেয়া যাবে না। আমরা চাই সবাই মিলে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। প্রার্থীরা যাতে সঠিকভাবে প্রার্থী হতে পারেন সে বিষয়ে আমরা ইসির পদক্ষেপ চেয়েছি। এজন্য মনোনয়ন দাখিলের জন্য দুই/তিনদিন সময় বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছি। সিইসি আমাদের এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন।’
তিনি বলেন, ঢাকা সিটি (উত্তর ও দক্ষিণ) ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহনে আগ্রহী প্রার্থীদের অনেকেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলা ও হয়রানির শিকার হয়ে গ্রেফতার কিংবা গা ঢাকা দিয়ে আছেন। নির্বাচনকালে তাদের অন্তত জামিন দেওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। তারা যেনো নির্বিঘ্নে তাদের প্রচার ও নির্বাচনী সমাবেশ করতে পারে। সেটা না করতে পারলে তো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।
প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যরা হলেন- বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রীম কোর্ট বার আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, শত নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, অধ্যাপক মাহবুবুল্লাহ, ড. জাফরুল্লাহ ও আইনজীবী ফাহিমা নাসরিন মুন্নী।
No comments