চতুর্থ দিনের জিজ্ঞাসাবাদে ঐশীর বিভ্রান্তিমূলক তথ্য
পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি)
ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যার ঘটনায় আটক
মেয়ে ঐশী রহমান গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নিজের বক্তব্যে অনড় থাকছে
না।
জিজ্ঞাসাবাদের চতুর্থ দিনে কর্মকর্তাদের আবারো
বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দিয়েছেন ঐশী। এ অবস্থায় এ রিমান্ড শেষ হলে পুনরায়
রিমান্ডে নেওয়ার কথা ভাবছেন কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার সকালে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তবে ঐশী তার দেওয়া আগের বক্তব্যে ঠিক থাকছেন না।
শুক্রবার ঐশীসহ কাজের মেয়ে সুমি এবং তার বন্ধু মিজানুর রহমান রনির রিমান্ড শেষ হবে।
আর এ কারণেই চলতি রিমান্ড শেষ হলে পুনরায় তাকে রিমান্ডে নেওয়ার কথা ভাবছে গোয়েন্দা পুলিশ। তবে এ রিমান্ডের আগের ঘটনা সম্পর্কে ঐশী যদি পুরোপুরি তথ্য দেয় তবে রিমান্ড না চাওয়াও হতে পারে।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, ঐশী শুরুতে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিলেও পরে খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পাশাপাশি কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড তাও বলে দেয়।
কর্মকর্তারা বলেন, খুনের ঘটনায় নিজের সংশ্লিষ্টতা থাকার কথা বারবারই বলছে। কিন্তু এর পারিপার্শ্বিকতা কাদের নিয়ে এ নিয়ে এখনো রয়েছে নানা বিভ্রান্তি।
ঐশীর বন্ধুদের মধ্যে তার ড্যান্স পার্টনার মিজানুর রহমান রনিকে আটকের পর রনি চাঞ্চল্যকর এই হত্যা সম্পর্কে তথ্য দেয়। তবে পৃথকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে পরস্পরের বক্তব্যে গড়মিল পাওয়া যায়।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, রিমান্ডের দ্বিতীয় দিন হত্যা সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি তথ্য দেয় ঐশী। নিজের সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে ঐশী তার বন্ধুদের সম্পর্কে তথ্য দেয়। কার হাত ধরে সে মাদকের অন্ধকার জগতে প্রবেশ করে সে বিষয়েও বলে দেয়।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, ঘটনার দিন ঐশী কার কাছ থেকে ট্যাবলেট পান ও ঘটনার সময় কারা কারা ছিল সেটিও বলে দেয়।
কর্মকর্তারা বলেন, ঐশীর দেওয়া এই বক্তব্য আমরা যাচাই-বাছাই করে ঘটনার সঙ্গে তার দুই বন্ধু ইয়াবা ব্যবসায়ী জনি ও সাইদুলের সংশ্লিষ্টতা পাই। তাদেরকে আটকের জন্য আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে ঐশীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়। প্রথমে জনি ও সাইদুলের ভূমিকা নিয়ে আমরা জিজ্ঞাসা করি। তবে এর আগে যে তথ্য দিয়েছিল ঐশী সেই বক্তব্য আর বৃহস্পতিবারের দেওয়া বক্তব্যের মধ্যে কিছুটা গড়মিল রয়েছে।
তবে বৃহস্পতিবার ঐশী কি বক্তব্য দেয় তা এখুনি জানাতে চাননি ওই কর্মকর্তা।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাকে আগের বক্তব্য ভিডিও রেকর্ড করা রয়েছে বললে সে কিছুটা নরম হয়ে যায়।
কর্মকর্তারা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, নতুন কিছু তথ্য পেলে তা জানানো হবে।
উল্লখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর চামেলীবাগের ভাড়া বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পায় তাদের কন্যা ঐশী রহমানের। শনিবার দুপুরে ঐশী রহমান পল্টন থানায় আত্মসর্মপন করে। পরে পুলিশ ওই বাসার কাজের মেয়ে সুমি ও ঐশীর ঘনিষ্ট বন্ধু মিজানুর রহমান রনিকে আটক করে। বর্তমানে তারা গোয়েন্দা পুলিশের রিমান্ডে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তবে ঐশী তার দেওয়া আগের বক্তব্যে ঠিক থাকছেন না।
শুক্রবার ঐশীসহ কাজের মেয়ে সুমি এবং তার বন্ধু মিজানুর রহমান রনির রিমান্ড শেষ হবে।
আর এ কারণেই চলতি রিমান্ড শেষ হলে পুনরায় তাকে রিমান্ডে নেওয়ার কথা ভাবছে গোয়েন্দা পুলিশ। তবে এ রিমান্ডের আগের ঘটনা সম্পর্কে ঐশী যদি পুরোপুরি তথ্য দেয় তবে রিমান্ড না চাওয়াও হতে পারে।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, ঐশী শুরুতে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিলেও পরে খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পাশাপাশি কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড তাও বলে দেয়।
কর্মকর্তারা বলেন, খুনের ঘটনায় নিজের সংশ্লিষ্টতা থাকার কথা বারবারই বলছে। কিন্তু এর পারিপার্শ্বিকতা কাদের নিয়ে এ নিয়ে এখনো রয়েছে নানা বিভ্রান্তি।
ঐশীর বন্ধুদের মধ্যে তার ড্যান্স পার্টনার মিজানুর রহমান রনিকে আটকের পর রনি চাঞ্চল্যকর এই হত্যা সম্পর্কে তথ্য দেয়। তবে পৃথকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে পরস্পরের বক্তব্যে গড়মিল পাওয়া যায়।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, রিমান্ডের দ্বিতীয় দিন হত্যা সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি তথ্য দেয় ঐশী। নিজের সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে ঐশী তার বন্ধুদের সম্পর্কে তথ্য দেয়। কার হাত ধরে সে মাদকের অন্ধকার জগতে প্রবেশ করে সে বিষয়েও বলে দেয়।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, ঘটনার দিন ঐশী কার কাছ থেকে ট্যাবলেট পান ও ঘটনার সময় কারা কারা ছিল সেটিও বলে দেয়।
কর্মকর্তারা বলেন, ঐশীর দেওয়া এই বক্তব্য আমরা যাচাই-বাছাই করে ঘটনার সঙ্গে তার দুই বন্ধু ইয়াবা ব্যবসায়ী জনি ও সাইদুলের সংশ্লিষ্টতা পাই। তাদেরকে আটকের জন্য আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে ঐশীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়। প্রথমে জনি ও সাইদুলের ভূমিকা নিয়ে আমরা জিজ্ঞাসা করি। তবে এর আগে যে তথ্য দিয়েছিল ঐশী সেই বক্তব্য আর বৃহস্পতিবারের দেওয়া বক্তব্যের মধ্যে কিছুটা গড়মিল রয়েছে।
তবে বৃহস্পতিবার ঐশী কি বক্তব্য দেয় তা এখুনি জানাতে চাননি ওই কর্মকর্তা।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাকে আগের বক্তব্য ভিডিও রেকর্ড করা রয়েছে বললে সে কিছুটা নরম হয়ে যায়।
কর্মকর্তারা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, নতুন কিছু তথ্য পেলে তা জানানো হবে।
উল্লখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর চামেলীবাগের ভাড়া বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পায় তাদের কন্যা ঐশী রহমানের। শনিবার দুপুরে ঐশী রহমান পল্টন থানায় আত্মসর্মপন করে। পরে পুলিশ ওই বাসার কাজের মেয়ে সুমি ও ঐশীর ঘনিষ্ট বন্ধু মিজানুর রহমান রনিকে আটক করে। বর্তমানে তারা গোয়েন্দা পুলিশের রিমান্ডে রয়েছে।
No comments