জনগণের ব্যাপক সমর্থনপুষ্ট সমাজ বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখেন তারেক রহমান: ডেভিড নিকোলসন by তানজির আহমেদ রাসেল
বাংলাদেশে অনির্বাচিত ও অভিজাত শ্রেণীর
চাপিয়ে দেয়া কোন পদ্ধতি নয় বরং জনগণের ব্যাপক ভিত্তিক সমর্থনপুষ্ট সমাজ
বিনির্মাণ করার স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভাইস
চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃটিশ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক
বিশ্লেষক ডেভিড নিকোলসন এ কথা বলেছেন। ‘দ্যা পলিটিক্যাল থট অব তারেক
রহমান-এম্পাওয়ারমেন্ট অব দ্যা গ্রাসরুটস পিপল’ শীর্ষক গ্রন্থে তিনি এই
মূল্যায়ন তুলে ধরেছেন। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজের বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম
কর্তৃক প্রকাশিত ওই গ্রন্থে ‘এজ আই সি দ্যা পলিসিজ অব তারিক রহমান’ শীর্ষক
আর্টিকেলে বৃটেনের দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট ও গার্ডিয়ান পত্রিকার কলাম লেখক
সাংবাদিক ডেভিড নিকোলসন আরও বলেছেন, কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নয় বরং তৃণমূল
থেকে কেন্দ্রমুখী ক্ষমতার কাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে চান তারেক রহমান।
ডেভিড নিকোলসন তার মূল্যায়নে লিখেছেন বিএনপির সিনিয়র জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল পদে থাকা অবস্থায় তারেক রহমান দেশের গ্রামে-গঞ্জে ঘুরে বেড়িয়েছেন; তৃণমূল সংগঠন ও জনগণের কথা শুনেছেন। বিএনপির নীতিনির্ধারণে তৃণমূলের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে ওই সময় তিনি প্রচুর তথ্য ও পরিসংখ্যান সংগ্রহ করেছেন। তৃণমূল থেকে কেন্দ্রমুখী ক্ষমতার কাঠামো বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ২০০৪ সালে ‘তৃণমূল কাউন্সিল’ নামে একটি সংগঠন তৈরি করে সারা দেশকে ২০টি রাজনৈতিক অঞ্চলে ভাগ করেন তারেক রহমান; প্রতিটি অঞ্চলে ছিল পৃথক কাউন্সিল। ওই সব কাউন্সিলের আওতায় স্থানীয় কমিউনিটি নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন যা ওই সময়ে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কাঠামোর সঙ্গে দ্বান্দ্বিক ছিল।
ডেভিড নিকোলসন আরও লিখেছেন প্রতিবেশী দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শ্রদ্ধা ও সহযোগিতা অর্জন করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে উৎসাহিত করেন তারেক রহমান। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং বৃটেন ও আমেরিকা থেকে অর্জিত জ্ঞানের আলোকে এই ধরনের নির্বাচনের গুরুত্ব তারেক রহমান ভালোভাবে উপলব্ধি করেন।
তারেক রহমান এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন যে দেশের সঙ্গে আঞ্চলিক ও বিভিন্ন মহাদেশীয় মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী কূটনৈতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হবে। এই ধরনের সম্পর্ক স্থাপনের আগে বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান তারেক রহমান যার ফলে স্বাধীন সংস্থাগুলো সরকারি প্রভাব থেকে মুক্ত থাকবে, সরকারের সঙ্গে স্থানীয় জনগণের মতবিনিময়ের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ হবে এবং সর্বোপরি দেশব্যাপী উৎকৃষ্ট মানের সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে, যোগ করেন ডেভিড নিকোলসন।
ডেভিড নিকোলসন আরও লিখেছেন বিপুল প্রাচুর্য, প্রাকৃতিক সম্পদ আর কঠোর পরিশ্রমী মানুষের দেশ হওয়া সত্ত্বেও বিনিয়োগের অভাব আর নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের অভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক ভিশন তুলে ধরে তারেক রহমান তার দেশবাসীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে বদ্ধপরিকর। বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষা, যোগাযোগ, জ্বালানি, প্রযুক্তি, খাদ্য ও পানি সেক্টরকে বেছে নিয়েছেন তারেক রহমান। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারেক রহমান সঠিক নীতি গ্রহণ করেছেন।
বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম ক্যামব্রিজ-এর উদ্যোগে গত ২৬শে জুন ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে তারেক রহমানকে নিয়ে লেখা বইয়ের প্রথম প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এতে দর্শক সারিতে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমান। সম্প্রতি গত ১৮ই আগস্ট নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বইটির মার্কিন সংস্করণের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেশী-বিদেশী স্বনামধন্য ব্যক্তিদের লেখা মোট ১৭টি নিবন্ধের বইটিতে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা ও তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের উন্নয়নে তার ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।
ডেভিড নিকোলসন তার মূল্যায়নে লিখেছেন বিএনপির সিনিয়র জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল পদে থাকা অবস্থায় তারেক রহমান দেশের গ্রামে-গঞ্জে ঘুরে বেড়িয়েছেন; তৃণমূল সংগঠন ও জনগণের কথা শুনেছেন। বিএনপির নীতিনির্ধারণে তৃণমূলের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে ওই সময় তিনি প্রচুর তথ্য ও পরিসংখ্যান সংগ্রহ করেছেন। তৃণমূল থেকে কেন্দ্রমুখী ক্ষমতার কাঠামো বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ২০০৪ সালে ‘তৃণমূল কাউন্সিল’ নামে একটি সংগঠন তৈরি করে সারা দেশকে ২০টি রাজনৈতিক অঞ্চলে ভাগ করেন তারেক রহমান; প্রতিটি অঞ্চলে ছিল পৃথক কাউন্সিল। ওই সব কাউন্সিলের আওতায় স্থানীয় কমিউনিটি নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন যা ওই সময়ে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কাঠামোর সঙ্গে দ্বান্দ্বিক ছিল।
ডেভিড নিকোলসন আরও লিখেছেন প্রতিবেশী দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শ্রদ্ধা ও সহযোগিতা অর্জন করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে উৎসাহিত করেন তারেক রহমান। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং বৃটেন ও আমেরিকা থেকে অর্জিত জ্ঞানের আলোকে এই ধরনের নির্বাচনের গুরুত্ব তারেক রহমান ভালোভাবে উপলব্ধি করেন।
তারেক রহমান এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন যে দেশের সঙ্গে আঞ্চলিক ও বিভিন্ন মহাদেশীয় মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী কূটনৈতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হবে। এই ধরনের সম্পর্ক স্থাপনের আগে বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান তারেক রহমান যার ফলে স্বাধীন সংস্থাগুলো সরকারি প্রভাব থেকে মুক্ত থাকবে, সরকারের সঙ্গে স্থানীয় জনগণের মতবিনিময়ের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ হবে এবং সর্বোপরি দেশব্যাপী উৎকৃষ্ট মানের সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে, যোগ করেন ডেভিড নিকোলসন।
ডেভিড নিকোলসন আরও লিখেছেন বিপুল প্রাচুর্য, প্রাকৃতিক সম্পদ আর কঠোর পরিশ্রমী মানুষের দেশ হওয়া সত্ত্বেও বিনিয়োগের অভাব আর নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের অভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক ভিশন তুলে ধরে তারেক রহমান তার দেশবাসীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে বদ্ধপরিকর। বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষা, যোগাযোগ, জ্বালানি, প্রযুক্তি, খাদ্য ও পানি সেক্টরকে বেছে নিয়েছেন তারেক রহমান। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারেক রহমান সঠিক নীতি গ্রহণ করেছেন।
বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম ক্যামব্রিজ-এর উদ্যোগে গত ২৬শে জুন ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে তারেক রহমানকে নিয়ে লেখা বইয়ের প্রথম প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এতে দর্শক সারিতে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমান। সম্প্রতি গত ১৮ই আগস্ট নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বইটির মার্কিন সংস্করণের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেশী-বিদেশী স্বনামধন্য ব্যক্তিদের লেখা মোট ১৭টি নিবন্ধের বইটিতে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা ও তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের উন্নয়নে তার ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।
No comments