প্রেমিকার ঘামভেজা শরীরে….
শরীর চেনা-জানার প্রথম পাঠ তো বোধহয়
পর্নোগ্রাফির হাত ধরেই আসে। এমনিতে ছেলেদের দিকে পাইকারি আঙুল উঠলেও শরীর
আনচান বয়ঃসন্ধির মেয়েরাই বা লুকিয়ে কম কি নগ্নছবির পাতা উলটেছে?
প্রাথমিক
অজানাগুলো কেটে যেতে যেতে আমরা এক সময় উপলব্ধি করি পর্নোগ্রাফির
বিজ্ঞানসম্মত দিক। এভাবে যৌনজীবন নিয়ে নানান ভ্রান্তি কাটার সময়ের সঙ্গেই
সঙ্গেই নীল ছবি ডিপ্রেশনের সঙ্গী হয় মাত্র, যার কোনও বাজে
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু সত্যিই কি নেই?বর্তমান একটি রিপোর্ট বলছে,
নীল ছবির আকর্ষণ বয়ঃসন্ধির ওই সময়টুকু ছাড়িয়ে যদি দৈনন্দিন জীবনের
আনন্দপূরণের চাহিদা হিসেবে থেকে যায় তবে তো সমূহ বিপদ। পুরুষ-নারী,
দু’পক্ষেরই অতিরিক্ত পর্নোপ্রেম ডেকে আনতে পারে সম্পর্কের প্রতি
আসক্তিহীনতা থেকে শুরু করে মুহুর্মুহু ভেঙে বেরিয়ে আসার প্রবণতা। আধুনিক
জটিল জীবনের আরও নানা অভিশাপের পাশাপাশি এও এক গোপন ব্যাধি বলে ভয়
দেখাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আর এরই সঙ্গে সম্পর্ককে যান্ত্রিক করে তুলছে নানান
গ্যাজেটের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। আসলে পর্নোগ্রাফি পড়ার চেয়ে দেখার
কুফলটাই বেশি, এমনটাই বলছে সেই রিপোর্ট। আর নানান গ্যাজেট হাতে হাতে ঘোরার
ফলে পর্নোগ্রাফিও ঢুকে পড়েছে সেসবের মধ্যে। দুয়ে মিলে জীবন ওষ্ঠাগত
হওয়ার পক্ষে যথেষ্ট!
আসলে জীবনের বাস্তবিকতা ভুলে ফ্যান্টাসিতে সম্পর্ক নিমগ্ন রাখতে চাইলে অবিলম্বে ফাটল ধরবেই। ঠিক এখানেই বিপদ ঘটাচ্ছে পর্নোগ্রাফি। দেখা যায়, বেশি বয়স অবধি নারীসঙ্গে বঞ্চিত পুরুষদের মধ্যে পর্নোগ্রাফির প্রতি আকর্ষণ তুলনামূলক অনেক বেশি। যৌনজীবনের কল্পনায় এঁরা নীল ছবিকেই মাথায় রাখেন। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে মিল না খেতে খেতে ফল হয় উল্টো। আবার এই ধরনের পুরুষ স্ত্রী বা প্রেমিকার কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেন অধিক উত্তেজিত যৌনেচ্ছার কারণে। অন্যদিকে আবার সেক্সকে প্রায় জলভাত করে ফেলা এই অস্থির প্রজন্ম ভীষণভাবে পর্ন-অ্যাডিক্ট। এই অ্যাডিকশন যৌন ক্ষিদে মুছে ফেলতে সক্ষম। পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে দেখা জুটির প্রফেশনাল চরিত্র না বুঝেই সঙ্গী বা সঙ্গীনির বদলে তাকে কামনা করে যে শারীরিক মিলন ও এক সময় একঘেয়েমি অনুভব করা, তা থেকে সম্পর্কের গভীরতা ফিকে হতে বাধ্য।
সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রজন্মের মধ্যে এমন প্রবণতা বেড়েছে যে তারা পার্টনারের প্রতি মনে মনে এই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই হারিয়ে ফেলছেন উষ্ণতা। এই ডিপ্রেশন থেকে উর্বরহীনতা আসা এমন কিছু অবাস্তবও নয়। পর্নোগ্রাফির আর একটি দোষ হল, অল্প সময়ে উত্তেজনার সব চাহিদাটুকু মিটিয়ে ফের টেবিল গুছিয়ে কাজে লেগে পড়া। সম্পূর্ণ যৌনতা কিন্তু তা বলে না। অর্গ্যাজম হোক বা না হোক, শরীর-মনের প্রশান্তির সময়টুকু যেন একেবারে নিখাদ থাকে। কিন্তু পর্নোগ্রাফির চটকদার সব পাওয়ার হিসেবে এই হিসেব মেলে না। এর ফল সম্পর্কে পড়তে বাধ্য। কেন না, সম্পর্কের রসায়ন শুধু ভালবাসা কল্পনার ফানুসে ভাসতে পারে না। অন্তত বর্তমান জীবনে সম্পর্ক নামক গ্রাফের অঙ্ক কষাও একটা শিল্প। পর্নোগ্রাফির মোটা দাগের আনন্দ ক্ষণিকের চটক দিতে পারে মাত্র, যৌনতা উষ্ণতাকে এতে গুলিয়ে ফেলে নিজেকে আরও বেশি নিস্ব-হতাশ করবেন না যেন।
আর এরই সঙ্গে জুটিরা মন দিন নিজেদের দিকে! চলতি হাওয়ায় অনেক মানুষেরই পরস্পরের প্রতি অভিযোগ যে, তাঁরা নাকি অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেটস্যাভি। ঘুম থেকে উঠে বাসিমুখে সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমুর বদলে ফেসবুকের ওয়াল পোস্টে আকর্ষণ বেশি হলে তো মুশকিল! ঠিক এই জায়গা থেকেই বিয়ের দু’বছরের মধ্যে সম্পর্ক ভাঙতে চলেছে শহরের এক আইটি-সেক্টরকর্মী অপর্ণার। অভিযোগ, অপর্ণার চেয়ে ইন্টারনেট গেমেই বেশি মন সুমনের। এমনকি, রাতের তীব্র বিছানাবিলাসের পর স্বামীকে জড়িয়ে ঘুমানোর সুখটুকুও মেলে না তার। তখন সুমন ব্যস্ত নেটবিশ্বের স্কাইপ দুনিয়ায়। যন্ত্রপ্রেমে এমন মশগুল যন্ত্রমানবের সঙ্গ থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেই অপর্না ছাড়পত্র চায়।
লেখার প্রতি অক্ষরে নিজেকে মিলিয়ে নিতে নিতে আমরা যারা চমকে উঠছি, তাদের বলি, এতে বেশি বিস্ময়ের কিছু নেই। এই দুজনের মতো আরও অনেকেই যন্ত্রপ্রেমে মশগুল হয়ে অজান্তেই হারিয়ে ফেলছেন পাশের মানুষ দোসরকে। সময় কেটে যখন টনক নড়ছে, তখন বন্ধু বলতে সাইকিয়াট্রিস্ট। যন্ত্র আর অ্যাপ্লিকেশনে সদাব্যস্ত এই প্রজন্ম আদতে হারিয়ে ফেলছে সম্পর্ক আর জীবনের আসল চাবিকাঠি। অথচ বছর ৫ আগেও অফিস ফেরত সম্পতি বা কলেজ ফেরত প্রেমিক যুগল, নিভৃতে নিজেদের সময়টুকু নিয়ে নাড়াচাড়া করত। রাতের খাবারের একান্ত নির্জনতা বা সন্ধেঘন পার্কের কোণের অন্ধকারটুকুতে শুধু দুটি মন ছাড়া আর কেউ নেই।
কিন্তু স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে আপনি যে অলওয়েজ বিশ্বনাগরিক ভাই। তাই স্ত্রীর হাতের বাটার পনিরের প্রশংসার আগেই ভেসে আসে ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনাবলী। প্রেমিকের ঘামভেজা শরীরে নাক ডুবিয়ে মগ্নতাকে ছিন্ন করে দেয় আপনার থেকেও স্মার্ট আপনার ফোনের বিভিন্ন চিৎকৃত আপডেট। বাটার পনিরের অমনোযোগী সময় ধীরে ধীরে সম্পর্কের ঘনত্বকে ঠান্ডা মেরে দিতে দিতে নিয়ে যায় ডিভোর্স নামক কয়েক পাতার মর্গে। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, বিশ্বের ৮০ শতাংশ তরুণ কাপল রাতে বা দিনে খাবার টেবিলে খাওয়ার সময়, পরস্পরের সঙ্গে বাক্যালাপের চেয়ে বেশি মগ্ন থাকে নিজ নিজ ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে। অন্যদিকে ৭০ শতাংশ আবার রাতঘুমের আগে বিছানায় আধঘন্টা কাটায় ল্যাপটপ কোলে, নানান সোশ্যাল মিডিয়ার সোশ্যালিজমে। সে সামাজিকতার এমনই নাকি গুণ, যে পাশে স্ত্রী বা স্বামীকে গুডনাইট বলার দস্তুর হল তার অনলাইন অ্যাকাউন্টে।
মানছি, বাস্তব সম্পর্কে বেশি ডুব দিতে গেলেই নিয়ত আপডেটেড ভার্চুয়াল কক্ষপথ থেকে ছিটকে যাবেন! কিন্তু এই যন্ত্রের আজব ফানুস দুনিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে কখন যে বাস্তব থেকে শূন্য যোজন দূরে চলে যাচ্ছে এই প্রজন্ম, সে ক্ষতির হিসেব মিলছে দেওয়ালে পিঠে ঠেকে গেলে। এবার বাকিটুকু বুঝে নিন আপনিই; উপদেশের লক্ষ্য আমাদের একেবারেই নেই। তবু ওই যে ইংরেজিতে বলে না, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’; সেটাও মাথায় রাখলে ক্ষতি কি!সূত্র: হ্যালো টুডে।
আসলে জীবনের বাস্তবিকতা ভুলে ফ্যান্টাসিতে সম্পর্ক নিমগ্ন রাখতে চাইলে অবিলম্বে ফাটল ধরবেই। ঠিক এখানেই বিপদ ঘটাচ্ছে পর্নোগ্রাফি। দেখা যায়, বেশি বয়স অবধি নারীসঙ্গে বঞ্চিত পুরুষদের মধ্যে পর্নোগ্রাফির প্রতি আকর্ষণ তুলনামূলক অনেক বেশি। যৌনজীবনের কল্পনায় এঁরা নীল ছবিকেই মাথায় রাখেন। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে মিল না খেতে খেতে ফল হয় উল্টো। আবার এই ধরনের পুরুষ স্ত্রী বা প্রেমিকার কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেন অধিক উত্তেজিত যৌনেচ্ছার কারণে। অন্যদিকে আবার সেক্সকে প্রায় জলভাত করে ফেলা এই অস্থির প্রজন্ম ভীষণভাবে পর্ন-অ্যাডিক্ট। এই অ্যাডিকশন যৌন ক্ষিদে মুছে ফেলতে সক্ষম। পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে দেখা জুটির প্রফেশনাল চরিত্র না বুঝেই সঙ্গী বা সঙ্গীনির বদলে তাকে কামনা করে যে শারীরিক মিলন ও এক সময় একঘেয়েমি অনুভব করা, তা থেকে সম্পর্কের গভীরতা ফিকে হতে বাধ্য।
সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রজন্মের মধ্যে এমন প্রবণতা বেড়েছে যে তারা পার্টনারের প্রতি মনে মনে এই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই হারিয়ে ফেলছেন উষ্ণতা। এই ডিপ্রেশন থেকে উর্বরহীনতা আসা এমন কিছু অবাস্তবও নয়। পর্নোগ্রাফির আর একটি দোষ হল, অল্প সময়ে উত্তেজনার সব চাহিদাটুকু মিটিয়ে ফের টেবিল গুছিয়ে কাজে লেগে পড়া। সম্পূর্ণ যৌনতা কিন্তু তা বলে না। অর্গ্যাজম হোক বা না হোক, শরীর-মনের প্রশান্তির সময়টুকু যেন একেবারে নিখাদ থাকে। কিন্তু পর্নোগ্রাফির চটকদার সব পাওয়ার হিসেবে এই হিসেব মেলে না। এর ফল সম্পর্কে পড়তে বাধ্য। কেন না, সম্পর্কের রসায়ন শুধু ভালবাসা কল্পনার ফানুসে ভাসতে পারে না। অন্তত বর্তমান জীবনে সম্পর্ক নামক গ্রাফের অঙ্ক কষাও একটা শিল্প। পর্নোগ্রাফির মোটা দাগের আনন্দ ক্ষণিকের চটক দিতে পারে মাত্র, যৌনতা উষ্ণতাকে এতে গুলিয়ে ফেলে নিজেকে আরও বেশি নিস্ব-হতাশ করবেন না যেন।
আর এরই সঙ্গে জুটিরা মন দিন নিজেদের দিকে! চলতি হাওয়ায় অনেক মানুষেরই পরস্পরের প্রতি অভিযোগ যে, তাঁরা নাকি অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেটস্যাভি। ঘুম থেকে উঠে বাসিমুখে সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমুর বদলে ফেসবুকের ওয়াল পোস্টে আকর্ষণ বেশি হলে তো মুশকিল! ঠিক এই জায়গা থেকেই বিয়ের দু’বছরের মধ্যে সম্পর্ক ভাঙতে চলেছে শহরের এক আইটি-সেক্টরকর্মী অপর্ণার। অভিযোগ, অপর্ণার চেয়ে ইন্টারনেট গেমেই বেশি মন সুমনের। এমনকি, রাতের তীব্র বিছানাবিলাসের পর স্বামীকে জড়িয়ে ঘুমানোর সুখটুকুও মেলে না তার। তখন সুমন ব্যস্ত নেটবিশ্বের স্কাইপ দুনিয়ায়। যন্ত্রপ্রেমে এমন মশগুল যন্ত্রমানবের সঙ্গ থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেই অপর্না ছাড়পত্র চায়।
লেখার প্রতি অক্ষরে নিজেকে মিলিয়ে নিতে নিতে আমরা যারা চমকে উঠছি, তাদের বলি, এতে বেশি বিস্ময়ের কিছু নেই। এই দুজনের মতো আরও অনেকেই যন্ত্রপ্রেমে মশগুল হয়ে অজান্তেই হারিয়ে ফেলছেন পাশের মানুষ দোসরকে। সময় কেটে যখন টনক নড়ছে, তখন বন্ধু বলতে সাইকিয়াট্রিস্ট। যন্ত্র আর অ্যাপ্লিকেশনে সদাব্যস্ত এই প্রজন্ম আদতে হারিয়ে ফেলছে সম্পর্ক আর জীবনের আসল চাবিকাঠি। অথচ বছর ৫ আগেও অফিস ফেরত সম্পতি বা কলেজ ফেরত প্রেমিক যুগল, নিভৃতে নিজেদের সময়টুকু নিয়ে নাড়াচাড়া করত। রাতের খাবারের একান্ত নির্জনতা বা সন্ধেঘন পার্কের কোণের অন্ধকারটুকুতে শুধু দুটি মন ছাড়া আর কেউ নেই।
কিন্তু স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে আপনি যে অলওয়েজ বিশ্বনাগরিক ভাই। তাই স্ত্রীর হাতের বাটার পনিরের প্রশংসার আগেই ভেসে আসে ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনাবলী। প্রেমিকের ঘামভেজা শরীরে নাক ডুবিয়ে মগ্নতাকে ছিন্ন করে দেয় আপনার থেকেও স্মার্ট আপনার ফোনের বিভিন্ন চিৎকৃত আপডেট। বাটার পনিরের অমনোযোগী সময় ধীরে ধীরে সম্পর্কের ঘনত্বকে ঠান্ডা মেরে দিতে দিতে নিয়ে যায় ডিভোর্স নামক কয়েক পাতার মর্গে। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, বিশ্বের ৮০ শতাংশ তরুণ কাপল রাতে বা দিনে খাবার টেবিলে খাওয়ার সময়, পরস্পরের সঙ্গে বাক্যালাপের চেয়ে বেশি মগ্ন থাকে নিজ নিজ ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে। অন্যদিকে ৭০ শতাংশ আবার রাতঘুমের আগে বিছানায় আধঘন্টা কাটায় ল্যাপটপ কোলে, নানান সোশ্যাল মিডিয়ার সোশ্যালিজমে। সে সামাজিকতার এমনই নাকি গুণ, যে পাশে স্ত্রী বা স্বামীকে গুডনাইট বলার দস্তুর হল তার অনলাইন অ্যাকাউন্টে।
মানছি, বাস্তব সম্পর্কে বেশি ডুব দিতে গেলেই নিয়ত আপডেটেড ভার্চুয়াল কক্ষপথ থেকে ছিটকে যাবেন! কিন্তু এই যন্ত্রের আজব ফানুস দুনিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে কখন যে বাস্তব থেকে শূন্য যোজন দূরে চলে যাচ্ছে এই প্রজন্ম, সে ক্ষতির হিসেব মিলছে দেওয়ালে পিঠে ঠেকে গেলে। এবার বাকিটুকু বুঝে নিন আপনিই; উপদেশের লক্ষ্য আমাদের একেবারেই নেই। তবু ওই যে ইংরেজিতে বলে না, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’; সেটাও মাথায় রাখলে ক্ষতি কি!সূত্র: হ্যালো টুডে।
No comments