শেয়ারবাজারে দরপতনে বিক্ষোভ, অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি
দেশের শেয়ারবাজারে আজ রোববারও দরপতনের ধারা অব্যাহত ছিল। আর অব্যাহত এই দরপতনের প্রতিবাদে মতিঝিলের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। শেয়ারবাজারে অব্যাহত দরপতনের জন্য অর্থমন্ত্রীকে দায়ী করে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, গত দুই দিনের মতো আজও সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। দুপুর ১২টার দিকে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ১৬১ পয়েন্ট কমে গেলে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে পড়েন। এ সময় তাঁরা ডিএসইর সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পদত্যাগ দাবি করেন। শেয়ারবাজারে অব্যাহত দরপতনের জন্য অর্থমন্ত্রীর দেওয়া বিভিন্ন বক্তব্যকে দায়ী করেন তাঁরা। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ডিএসইর সভাপতির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেওয়া হয়।
বেলা দুইটার দিকে মিছিল বের করেন বিনিয়োগকারীরা। মিছিলটি ডিএসই ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে মতিঝিলের শাপলা চত্বর প্রদক্ষিণ শেষে আবারও ডিএসইর সামনে এসে শেষ হয়। এ সময় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান-উর রশিদ চৌধুরী। তিনি কাল এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি পেশ করার ঘোষণা দেন।
বাজার পরিস্থিতি: আজ দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২.২৩ শতাংশ বা ১৩৯.৭৪ কমে ৬১২০.১৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়। নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৮৫ পয়েন্ট পড়ে যায়। তবে এরপর সূচক কমার হার কিছুটা কমে।
ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৫৬০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৫৮ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে বেক্সিমকো, এনবিএল, তিতাস গ্যাস, এমআই সিমেন্ট, কেয়া কসমেটিকস, ইউনাইটেড এয়ার, গ্রামীণফোন, আরএন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২.১৯ শতাংশ অর্থাত্ ৩৯১.৭৫ পয়েন্ট কমে ১৭৪২৪.৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১৯টির, কমেছে ১৬৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, গত দুই দিনের মতো আজও সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। দুপুর ১২টার দিকে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ১৬১ পয়েন্ট কমে গেলে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে পড়েন। এ সময় তাঁরা ডিএসইর সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পদত্যাগ দাবি করেন। শেয়ারবাজারে অব্যাহত দরপতনের জন্য অর্থমন্ত্রীর দেওয়া বিভিন্ন বক্তব্যকে দায়ী করেন তাঁরা। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ডিএসইর সভাপতির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেওয়া হয়।
বেলা দুইটার দিকে মিছিল বের করেন বিনিয়োগকারীরা। মিছিলটি ডিএসই ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে মতিঝিলের শাপলা চত্বর প্রদক্ষিণ শেষে আবারও ডিএসইর সামনে এসে শেষ হয়। এ সময় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান-উর রশিদ চৌধুরী। তিনি কাল এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি পেশ করার ঘোষণা দেন।
বাজার পরিস্থিতি: আজ দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২.২৩ শতাংশ বা ১৩৯.৭৪ কমে ৬১২০.১৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়। নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৮৫ পয়েন্ট পড়ে যায়। তবে এরপর সূচক কমার হার কিছুটা কমে।
ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৫৬০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৫৮ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে বেক্সিমকো, এনবিএল, তিতাস গ্যাস, এমআই সিমেন্ট, কেয়া কসমেটিকস, ইউনাইটেড এয়ার, গ্রামীণফোন, আরএন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২.১৯ শতাংশ অর্থাত্ ৩৯১.৭৫ পয়েন্ট কমে ১৭৪২৪.৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১৯টির, কমেছে ১৬৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি।
No comments