আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি না করার পরামর্শ সিএসই সভাপতির
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেছেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্যানিক সেল বা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রির প্রবণতা দেখা দিয়েছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটা বন্ধ করা উচিত। তাই আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি। আজ রোববার ঢাকার সিএসই কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, ‘বাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুঁজিবাজারে রেগুলেটর বা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) খুবই শক্তিশালী। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন অপরাধ প্রমাণিত না হলে কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেবে না।’
বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘আপনাদের পোর্টফোলিওকে তিনটি ভাগে বিনিয়োগ করুন। যা হবে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি। এতে বিনিয়োগে ভারসাম্য আসবে।’ একই সঙ্গে কোম্পানির মৌল ভিত্তি বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।
সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘কিছুদিনের মধ্যে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি চূড়ান্ত হচ্ছে। প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) বিষয়ে সংশোধনী আনার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এমনকি কিছুদিনের মধ্যে নতুন শেয়ার বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সুতরাং বাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। বিশ্বের শেয়ারবাজারের সঙ্গে আমাদের দেশের শেয়ারবাজারকে এক করাটা ঠিক হবে না। কারণ বিশ্ব ক্যাপিটাল মার্কেটে বিদেশি বিনিয়োগ করার অনেক সুযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশে নেই। সুতরাং এ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই।’
ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, ‘বাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুঁজিবাজারে রেগুলেটর বা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) খুবই শক্তিশালী। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন অপরাধ প্রমাণিত না হলে কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেবে না।’
বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘আপনাদের পোর্টফোলিওকে তিনটি ভাগে বিনিয়োগ করুন। যা হবে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি। এতে বিনিয়োগে ভারসাম্য আসবে।’ একই সঙ্গে কোম্পানির মৌল ভিত্তি বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।
সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘কিছুদিনের মধ্যে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি চূড়ান্ত হচ্ছে। প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) বিষয়ে সংশোধনী আনার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এমনকি কিছুদিনের মধ্যে নতুন শেয়ার বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সুতরাং বাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। বিশ্বের শেয়ারবাজারের সঙ্গে আমাদের দেশের শেয়ারবাজারকে এক করাটা ঠিক হবে না। কারণ বিশ্ব ক্যাপিটাল মার্কেটে বিদেশি বিনিয়োগ করার অনেক সুযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশে নেই। সুতরাং এ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই।’
No comments