মোগাদিসু ছেড়ে গেছে আল-শাবাব গোষ্ঠী
সোমালিয়ার আল-শাবাব বিদ্রোহীরা দেশটির রাজধানী মোগাদিসু শহর ছেড়ে চলে গেছে। জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ওই বিদ্রোহীরা যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ও খরাকবলিত মোগাদিসু শহর থেকে গতকাল শনিবার তাদের সব কটি অবস্থান তুলে নিয়ে ট্রাকে করে চলে যায়। রাতারাতি তাদের প্রস্থানের পর সোমালিয়ার সরকারি বাহিনী রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ শরিফ আহমেদ শহরটিকে ‘সম্পূর্ণ মুক্ত’ বলে ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, বিদ্রোহীরা পরাজিত হয়েছে এবং শিগগিরই দেশের অন্যান্য অঞ্চলও তাদের দখলমুক্ত হবে।
তবে এই প্রস্থানকে নিজেদের ‘সামরিক কৌশলের পরিবর্তন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে আল-শাবাব। সোমালিয়ার কেন্দ্র ও দক্ষিণাঞ্চল এত দিন আল-শাবাব বাহিনীর দখলে ছিল। ফলে খরাকবলিত ওই অঞ্চলে ত্রাণ সহায়তা দিতে গিয়ে কয়েকটি সাহায্যকারী সংস্থা বাধার সম্মুখীন হয়। আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) শান্তিরক্ষী এবং সোমালিয়ার সরকারি বাহিনী কয়েক মাস ধরে রাজধানীর সামান্য কিছু অংশের নিয়ন্ত্রণ নিতে সমর্থ হয়। সম্প্রতি তারা খরাকবলিত এলাকায় জরুরি খাবার, ওষুধ, পানি ও স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করছিল।
বিদ্রোহীদের চলে যাওয়ার পর মোগাদিশুতে গত শুক্রবার রাতে বন্দুকযুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া খরাকবলিত লোকজনের মধ্যে বিতরণ করা খাবার লুট করে বন্দুকধারীরা। এ সময় তাদের গুলিতে পাঁচজন নিহত হয়। প্রেসিডেন্ট শেখ শরিফ আহমেদ আরও বলেন, আল-শাবাব ছাড়াও লুটেরাদের বিরুদ্ধে তাঁদের লড়াই করতে হবে।
এদিকে আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহম্মদ রাগে স্থানীয় একটি বেতারকে বলেন, বিদ্রোহীরা সোমালিয়ার উত্তরাঞ্চলের দখল ছাড়বে না। তিনি বলেন, শত্রুদের ওপর পুনরায় আক্রমণের লক্ষ্যেই বিদ্রোহীদের এই প্রস্থান। শত্রুরা যেখানেই থাকুক, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে।
তবে এই প্রস্থানকে নিজেদের ‘সামরিক কৌশলের পরিবর্তন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে আল-শাবাব। সোমালিয়ার কেন্দ্র ও দক্ষিণাঞ্চল এত দিন আল-শাবাব বাহিনীর দখলে ছিল। ফলে খরাকবলিত ওই অঞ্চলে ত্রাণ সহায়তা দিতে গিয়ে কয়েকটি সাহায্যকারী সংস্থা বাধার সম্মুখীন হয়। আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) শান্তিরক্ষী এবং সোমালিয়ার সরকারি বাহিনী কয়েক মাস ধরে রাজধানীর সামান্য কিছু অংশের নিয়ন্ত্রণ নিতে সমর্থ হয়। সম্প্রতি তারা খরাকবলিত এলাকায় জরুরি খাবার, ওষুধ, পানি ও স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করছিল।
বিদ্রোহীদের চলে যাওয়ার পর মোগাদিশুতে গত শুক্রবার রাতে বন্দুকযুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া খরাকবলিত লোকজনের মধ্যে বিতরণ করা খাবার লুট করে বন্দুকধারীরা। এ সময় তাদের গুলিতে পাঁচজন নিহত হয়। প্রেসিডেন্ট শেখ শরিফ আহমেদ আরও বলেন, আল-শাবাব ছাড়াও লুটেরাদের বিরুদ্ধে তাঁদের লড়াই করতে হবে।
এদিকে আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহম্মদ রাগে স্থানীয় একটি বেতারকে বলেন, বিদ্রোহীরা সোমালিয়ার উত্তরাঞ্চলের দখল ছাড়বে না। তিনি বলেন, শত্রুদের ওপর পুনরায় আক্রমণের লক্ষ্যেই বিদ্রোহীদের এই প্রস্থান। শত্রুরা যেখানেই থাকুক, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে।
No comments