ভারতে কুষ্ঠরোগ ছড়িয়ে পড়ছে
ভারতে কুষ্ঠরোগ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সম্প্রতি ভারতের দারিদ্র্যকবলিত বিভিন্ন অঞ্চলে রোগটি বিস্তার লাভ করছে বলে জানান দেশটির সরকারি কর্মকর্তা ও চিকিৎসকেরা।
ভারতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান নাতা মেনাব্দে বলেন, দেশটির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জেলায় নতুন করে কুষ্ঠরোগের সংক্রমণ হচ্ছে। এ বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে মনোযোগী হওয়া উচিত। আক্রান্তদের মধ্যে ১০ শতাংশ শিশু রয়েছে। সরকারের জন্য এটি একটি আগাম সতর্কতা। তিনি আরও বলেন, প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে নতুন করে কুষ্ঠরোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ জনের নিচে রাখার লক্ষ্য ছিল ডব্লিউএইচওর। কিন্তু বর্তমানে দেশটির ৬৪০ জেলার মধ্যে অন্তত ২০৯ জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ওই লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে।
২০০৫ সালে ডব্লিউএইচওর নির্দেশনা অনুসারে রোগটিকে বিলুপ্ত বলে ঘোষণা করে ভারত সরকার। কুষ্ঠরোগ বিষয়ে একটি অলাভজনক প্রকল্প বোম্বে লেপ্রসি প্রজেক্টের পরিচালক বিবেক পাই বলেন, ২০০৫ সালের পর কুষ্ঠ প্রতিরোধ নীতিতে সরকারের মনোযোগ অনেকটা কমে যায়। ফলে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে রোগটি পুনরায় ছড়িয়ে পড়ছে। ভারতের সমৃদ্ধতম রাজ্য মহারাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৬-০৭ সালে রাজ্যটিতে প্রতি এক লাখে কুষ্ঠরোগীর সংখ্যা ছিল ৯ থেকে ১০ জন। এখন সংখ্যাটি বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে। বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। তিনি আরও বলেন, আর্থসামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষ সাধারণত কুষ্ঠরোগের শিকার হয়। এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি সবার কাছে প্রকাশ হলে সামাজিকভাবে কলঙ্কিত হওয়ার ভয় পায় তারা।
ভারতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান নাতা মেনাব্দে বলেন, দেশটির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জেলায় নতুন করে কুষ্ঠরোগের সংক্রমণ হচ্ছে। এ বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে মনোযোগী হওয়া উচিত। আক্রান্তদের মধ্যে ১০ শতাংশ শিশু রয়েছে। সরকারের জন্য এটি একটি আগাম সতর্কতা। তিনি আরও বলেন, প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে নতুন করে কুষ্ঠরোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ জনের নিচে রাখার লক্ষ্য ছিল ডব্লিউএইচওর। কিন্তু বর্তমানে দেশটির ৬৪০ জেলার মধ্যে অন্তত ২০৯ জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ওই লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে।
২০০৫ সালে ডব্লিউএইচওর নির্দেশনা অনুসারে রোগটিকে বিলুপ্ত বলে ঘোষণা করে ভারত সরকার। কুষ্ঠরোগ বিষয়ে একটি অলাভজনক প্রকল্প বোম্বে লেপ্রসি প্রজেক্টের পরিচালক বিবেক পাই বলেন, ২০০৫ সালের পর কুষ্ঠ প্রতিরোধ নীতিতে সরকারের মনোযোগ অনেকটা কমে যায়। ফলে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে রোগটি পুনরায় ছড়িয়ে পড়ছে। ভারতের সমৃদ্ধতম রাজ্য মহারাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৬-০৭ সালে রাজ্যটিতে প্রতি এক লাখে কুষ্ঠরোগীর সংখ্যা ছিল ৯ থেকে ১০ জন। এখন সংখ্যাটি বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে। বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। তিনি আরও বলেন, আর্থসামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষ সাধারণত কুষ্ঠরোগের শিকার হয়। এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি সবার কাছে প্রকাশ হলে সামাজিকভাবে কলঙ্কিত হওয়ার ভয় পায় তারা।
No comments