খামিসের মৃত্যুর খবর নাকচ করেছে লিবিয়া সরকার
ন্যাটোর বিমান হামলায় লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে খামিস গাদ্দাফি নিহত হওয়ার খবর নাকচ করে দিয়েছে সে দেশের সরকার। গত শুক্রবার বিদ্রোহীরা দাবি করে, পশ্চিমাঞ্চলীয় জ্লিতান শহরে বিমান হামলায় খামিস নিহত হয়েছেন।
বিদ্রোহীদের ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে গাদ্দাফি সরকারের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহীম বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা খবর। জ্লিতান শহরে নিজেদের অপরাধ ও আল-মারাবিত পরিবারের লোকদের হত্যার বিষয়টি আড়াল করতে এটা বিদ্রোহীদের নোংরা কূটচাল। জ্লিতান হত্যাকাণ্ড আড়াল করতে তারা খামিস-সম্পর্কিত সংবাদ আবিষ্কার করেছে।’
বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্র দাবি করেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে জ্লিতান শহরে গাদ্দাফির অপারেশন কক্ষ লক্ষ্য করে ন্যাটো বাহিনীর হামলায় খামিসসহ গাদ্দাফির অনুগত ৩২ জন সেনা নিহত হন।
তবে ন্যাটোর একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, খামিস নিহত হওয়ার ব্যাপারে তাঁদের কাছে কোনো তথ্য নেই। কারণ, লিবিয়ার স্থলভাগে তাঁদের কোনো লোকবল নেই। তবে বিষয়টি তাঁরা খতিয়ে দেখছেন।
খামিস নিহত হওয়ার খবর এটাই প্রথম নয়। গত মার্চেও আরব গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, আত্মঘাতী বিমান দুর্ঘটনায় খামিসের মৃত্যু হয়েছে। তবে ওই সময় লিবিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ফুটেজে খামিসের মতো দেখতে অন্য এক লোকের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করা হয়। এতে খামিসের মারা যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
গত ফেব্রুয়ারিতে লিবিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরুর পর থেকে গাদ্দাফির কোনো ছেলের নিহত হওয়ার দ্বিতীয় খবর এটা। এর আগে ত্রিপোলিতে ন্যাটোর বিমান হামলায় সাইফ আল-আরব নামের গাদ্দাফির এক ছেলে নিহত হন।
রাশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত খামিস লিবিয়ার ৩২তম ব্রিগেডের প্রধান। এই ব্রিগেড গাদ্দাফির সবচেয়ে অনুগত এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও শক্তিশালী। বিশ্লেষকদের ধারণা, খামিসের ব্রিগেডে ১০ হাজার সদস্য রয়েছেন। এ ইউনিট সবচেয়ে কার্যকর এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করছে।
বিদ্রোহীদের ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে গাদ্দাফি সরকারের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহীম বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা খবর। জ্লিতান শহরে নিজেদের অপরাধ ও আল-মারাবিত পরিবারের লোকদের হত্যার বিষয়টি আড়াল করতে এটা বিদ্রোহীদের নোংরা কূটচাল। জ্লিতান হত্যাকাণ্ড আড়াল করতে তারা খামিস-সম্পর্কিত সংবাদ আবিষ্কার করেছে।’
বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্র দাবি করেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে জ্লিতান শহরে গাদ্দাফির অপারেশন কক্ষ লক্ষ্য করে ন্যাটো বাহিনীর হামলায় খামিসসহ গাদ্দাফির অনুগত ৩২ জন সেনা নিহত হন।
তবে ন্যাটোর একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, খামিস নিহত হওয়ার ব্যাপারে তাঁদের কাছে কোনো তথ্য নেই। কারণ, লিবিয়ার স্থলভাগে তাঁদের কোনো লোকবল নেই। তবে বিষয়টি তাঁরা খতিয়ে দেখছেন।
খামিস নিহত হওয়ার খবর এটাই প্রথম নয়। গত মার্চেও আরব গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, আত্মঘাতী বিমান দুর্ঘটনায় খামিসের মৃত্যু হয়েছে। তবে ওই সময় লিবিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ফুটেজে খামিসের মতো দেখতে অন্য এক লোকের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করা হয়। এতে খামিসের মারা যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
গত ফেব্রুয়ারিতে লিবিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরুর পর থেকে গাদ্দাফির কোনো ছেলের নিহত হওয়ার দ্বিতীয় খবর এটা। এর আগে ত্রিপোলিতে ন্যাটোর বিমান হামলায় সাইফ আল-আরব নামের গাদ্দাফির এক ছেলে নিহত হন।
রাশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত খামিস লিবিয়ার ৩২তম ব্রিগেডের প্রধান। এই ব্রিগেড গাদ্দাফির সবচেয়ে অনুগত এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও শক্তিশালী। বিশ্লেষকদের ধারণা, খামিসের ব্রিগেডে ১০ হাজার সদস্য রয়েছেন। এ ইউনিট সবচেয়ে কার্যকর এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করছে।
No comments