গাড়ি চালিয়ে ফেঁসে গেছেন সৌদি নারী
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গাড়ি চালানোর অভিযোগে সৌদি আরবের এক নারীকে বিচারে দাঁড় করানো হবে। ওই নারী দাবি করেছেন, হাসপাতালে যাওয়ার জরুরি প্রয়োজনে গাড়ি চালাতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।
সৌদি আরবের পত্রিকা ওকাজ গত বুধবার এক খবরে এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, ৩৫ বছর বয়সী ওই নারীকে জেদ্দা শহরে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর বাবার জিম্মায় মুক্তি দেওয়া হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই নারী বলেন, ওই দিন তিনি অসুস্থ বোধ করছিলেন। হাসপাতালে যাওয়ার মতো গাড়ি পাচ্ছিলেন না। তাঁর নিজের গাড়ির চালকও ছিল না। তাই হাসপাতালে নিজেই গাড়ি চালিয়ে যান।
বিশ্বের মধ্যে সৌদি আরবই একমাত্র দেশ, যেখানে নারীদের গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ।
এ নিষেধাজ্ঞা ভাঙার দাবিতে গত ১৭ জুন সৌদি আরবের একদল নারী আন্দোলনের ডাক দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন সৌদি নারীদের আন্দোলন সমর্থন করে বলেন, তাদের এ দাবি ন্যায়সংগত।
সৌদি আরবের পত্রিকা ওকাজ গত বুধবার এক খবরে এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, ৩৫ বছর বয়সী ওই নারীকে জেদ্দা শহরে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর বাবার জিম্মায় মুক্তি দেওয়া হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই নারী বলেন, ওই দিন তিনি অসুস্থ বোধ করছিলেন। হাসপাতালে যাওয়ার মতো গাড়ি পাচ্ছিলেন না। তাঁর নিজের গাড়ির চালকও ছিল না। তাই হাসপাতালে নিজেই গাড়ি চালিয়ে যান।
বিশ্বের মধ্যে সৌদি আরবই একমাত্র দেশ, যেখানে নারীদের গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ।
এ নিষেধাজ্ঞা ভাঙার দাবিতে গত ১৭ জুন সৌদি আরবের একদল নারী আন্দোলনের ডাক দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন সৌদি নারীদের আন্দোলন সমর্থন করে বলেন, তাদের এ দাবি ন্যায়সংগত।
No comments