গ্রিসকে সহায়তা প্যাকেজ প্রশ্নে ফ্রান্স ও জার্মানির মতৈক্য
ঋণে জর্জরিত দেশ গ্রিসকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছেছে ইউরোপের দুই বড় অর্থনীতির দেশ ফ্রান্স ও জার্মানি। গতকাল বৃহস্পতিবার ইউরো জোনের ১৭টি দেশের নেতাদের জরুরি বৈঠক শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে মতৈক্যে পৌঁছেন জার্মানি ও ফ্রান্সের নেতারা।
চরম অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে গত বছরের মে মাসে এক হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্যাকেজ পায় গ্রিস। এর সম্পূরক হিসেবে আরও সহায়তা আশা করছে দেশটি। এ বিষয়টিই গতকাল ব্রাসেলসে ইউরো জোনের নেতাদের বৈঠকে আলোচিত হওয়ার কথা। ওই বৈঠকে অভিন্ন অবস্থান নেওয়ার ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছেছে ফ্রান্স ও জার্মানি।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জার্মানির সঙ্গে মতৈক্যে পৌঁছার কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি ও জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল বুধবার রাতে বার্লিনে বৈঠক করেন। প্রায় সাত ঘণ্টা বৈঠকের পর দুই নেতা গ্রিসকে নতুন সহায়তা প্যাকেজ দেওয়ার ব্যাপারে ব্রাসেলসের বৈঠকে একই অবস্থান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট জঁ ক্লঁদ ত্রিশেতও ওই বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকের ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
এর আগে গ্রিসের লোকসানের ভাগ নেওয়ার জন্য দেশটিকে ঋণ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর চাপ দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল জার্মানি। তবে এমন অবস্থান নিলে ইতালি ও স্পেনের মতো দেশগুলো সংকটে পড়বে বিবেচনা করে এর বিরোধিতা করে ফ্রান্স।
ব্রাসেলসের বৈঠকে ইউরো জোনের ১৭টি দেশের নেতা ছাড়াও ওই অঞ্চলের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর প্রধানের অংশ নেওয়ার কথা। বৈঠকে গ্রিসকে নতুন করে ঋণ প্যাকেজ দেওয়া এবং নতুন সম্ভাব্য ঋণ কাঠামোয় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। তবে জার্মান চ্যান্সেলর মেরকেল এই বৈঠক নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী না হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শ দিয়েছেন। গতকাল বৈঠকে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে ব্রাসেলসে পৌঁছে তিনি অবশ্য বলেন, ‘আশা করি বৈঠকে আমরা গ্রিসের ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারব, যা দেশটির মূল সমস্যা মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’
গত বুধবার ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো বলেন, গ্রিসের পরিস্থিতি নিয়ে উদাসীন থাকার অবস্থা নেই। দেশটি সাংঘাতিক পরিস্থিতির মুখে।
এদিকে আইএমএফ গ্রিসের সংকট মোকাবিলায় দ্রুত একটি ‘গঠনমূলক’ সিদ্ধান্তে পৌঁছার জন্য ইউরো জোনের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেরি হলে বিশ্ব অর্থনীতিকে অনেক মূল্য দিতে হতে পারে।
চরম অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে গত বছরের মে মাসে এক হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্যাকেজ পায় গ্রিস। এর সম্পূরক হিসেবে আরও সহায়তা আশা করছে দেশটি। এ বিষয়টিই গতকাল ব্রাসেলসে ইউরো জোনের নেতাদের বৈঠকে আলোচিত হওয়ার কথা। ওই বৈঠকে অভিন্ন অবস্থান নেওয়ার ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছেছে ফ্রান্স ও জার্মানি।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জার্মানির সঙ্গে মতৈক্যে পৌঁছার কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি ও জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল বুধবার রাতে বার্লিনে বৈঠক করেন। প্রায় সাত ঘণ্টা বৈঠকের পর দুই নেতা গ্রিসকে নতুন সহায়তা প্যাকেজ দেওয়ার ব্যাপারে ব্রাসেলসের বৈঠকে একই অবস্থান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট জঁ ক্লঁদ ত্রিশেতও ওই বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকের ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
এর আগে গ্রিসের লোকসানের ভাগ নেওয়ার জন্য দেশটিকে ঋণ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর চাপ দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল জার্মানি। তবে এমন অবস্থান নিলে ইতালি ও স্পেনের মতো দেশগুলো সংকটে পড়বে বিবেচনা করে এর বিরোধিতা করে ফ্রান্স।
ব্রাসেলসের বৈঠকে ইউরো জোনের ১৭টি দেশের নেতা ছাড়াও ওই অঞ্চলের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর প্রধানের অংশ নেওয়ার কথা। বৈঠকে গ্রিসকে নতুন করে ঋণ প্যাকেজ দেওয়া এবং নতুন সম্ভাব্য ঋণ কাঠামোয় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। তবে জার্মান চ্যান্সেলর মেরকেল এই বৈঠক নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী না হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শ দিয়েছেন। গতকাল বৈঠকে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে ব্রাসেলসে পৌঁছে তিনি অবশ্য বলেন, ‘আশা করি বৈঠকে আমরা গ্রিসের ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারব, যা দেশটির মূল সমস্যা মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’
গত বুধবার ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো বলেন, গ্রিসের পরিস্থিতি নিয়ে উদাসীন থাকার অবস্থা নেই। দেশটি সাংঘাতিক পরিস্থিতির মুখে।
এদিকে আইএমএফ গ্রিসের সংকট মোকাবিলায় দ্রুত একটি ‘গঠনমূলক’ সিদ্ধান্তে পৌঁছার জন্য ইউরো জোনের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেরি হলে বিশ্ব অর্থনীতিকে অনেক মূল্য দিতে হতে পারে।
No comments