ইয়েমেনের আল-কায়েদা প্রধান সাবানি নিহত
ইয়েমেনের আল-কায়েদাপ্রধান আয়াদ-আল সাবানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন। দেশটির জঙ্গিনিয়ন্ত্রিত আবিয়ান প্রদেশের রাজধানী জিঞ্জিবার এলাকায় গত মঙ্গল ও বুধবার জঙ্গিদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর এ সংঘর্ষ হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সেনাসূত্র এ কথা জানায়।
সেনাসূত্র জানায়, সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ইয়েমেনভিত্তিক সংগঠন ‘আল-কায়েদা ইন দ্য অ্যারাবিয়ান পেনিনসুলা’র (একিউএপি) নেতা সাবানিসহ কয়েকজন শীর্ষ জঙ্গি নেতা নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে ১০ জন সেনাসদস্যও নিহত হন। আহত হয়েছেন অপর ৩৩ জন সেনাসদস্য।
সামরিক হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, গত বুধবার রাতে তাঁরা নয়জন সেনাসদস্যের মৃতদেহ এবং ১৫ জন আহত সেনাকে গ্রহণ করেন। এডেনের অন্য একটি হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, সেনাবাহিনীর ৩১তম ব্রিগেডের ১৯ জন আহত সেনা সেখানে ভর্তি হন। পরে তাঁদের একজন মারা যান।
সেনা সূত্র জানায়, জিঞ্জিবারের দক্ষিণে সেনারা জঙ্গিদের দ্বারা আক্রান্ত হলে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। তবে সেনারা হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে তাদের প্রতিহত করেন। পরে ৩১তম ও ১১৯তম ব্রিগেডের সেনারা সংঘর্ষে যোগ দিয়ে আল-কুদ এলাকায় জঙ্গি আস্তানা লক্ষ্য করে রকেট নিক্ষেপ করলে অনেক জঙ্গি নিহত হয়।
এডেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক সেনাসদস্য বলেন, ‘আমরা সম্মুখযুদ্ধে আল-কায়েদার বেশ কিছু জঙ্গিকে হত্যা করেছি। এ সময় জঙ্গিদের গুলিবর্ষণে আমাদের কয়েকজন সেনা নিহত ও আহত হন।’
সরকারি বার্তা সংস্থা ‘সাবা’ এর আগে জানায়, আল-কায়েদার দুই শীর্ষ নেতা আয়াদ-আল সাবানি ও আওয়াদ মোহাম্মদ সালেহ আল-সাবানি সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন।
এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি ইয়েমেন সরকার দাবি করেছিল, সাবানিসহ পাঁচ শীর্ষ আল-কায়েদার নেতা বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন।
সেনাসূত্র জানায়, সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ইয়েমেনভিত্তিক সংগঠন ‘আল-কায়েদা ইন দ্য অ্যারাবিয়ান পেনিনসুলা’র (একিউএপি) নেতা সাবানিসহ কয়েকজন শীর্ষ জঙ্গি নেতা নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে ১০ জন সেনাসদস্যও নিহত হন। আহত হয়েছেন অপর ৩৩ জন সেনাসদস্য।
সামরিক হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, গত বুধবার রাতে তাঁরা নয়জন সেনাসদস্যের মৃতদেহ এবং ১৫ জন আহত সেনাকে গ্রহণ করেন। এডেনের অন্য একটি হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, সেনাবাহিনীর ৩১তম ব্রিগেডের ১৯ জন আহত সেনা সেখানে ভর্তি হন। পরে তাঁদের একজন মারা যান।
সেনা সূত্র জানায়, জিঞ্জিবারের দক্ষিণে সেনারা জঙ্গিদের দ্বারা আক্রান্ত হলে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। তবে সেনারা হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে তাদের প্রতিহত করেন। পরে ৩১তম ও ১১৯তম ব্রিগেডের সেনারা সংঘর্ষে যোগ দিয়ে আল-কুদ এলাকায় জঙ্গি আস্তানা লক্ষ্য করে রকেট নিক্ষেপ করলে অনেক জঙ্গি নিহত হয়।
এডেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক সেনাসদস্য বলেন, ‘আমরা সম্মুখযুদ্ধে আল-কায়েদার বেশ কিছু জঙ্গিকে হত্যা করেছি। এ সময় জঙ্গিদের গুলিবর্ষণে আমাদের কয়েকজন সেনা নিহত ও আহত হন।’
সরকারি বার্তা সংস্থা ‘সাবা’ এর আগে জানায়, আল-কায়েদার দুই শীর্ষ নেতা আয়াদ-আল সাবানি ও আওয়াদ মোহাম্মদ সালেহ আল-সাবানি সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন।
এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি ইয়েমেন সরকার দাবি করেছিল, সাবানিসহ পাঁচ শীর্ষ আল-কায়েদার নেতা বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন।
No comments