ফ্রান্সের কাছে অস্ত্র চেয়েছে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা
লিবিয়ার বিদ্রোহীরা ফ্রান্সের কাছে অস্ত্র-সহায়তা চেয়েছে। বিদ্রোহীরা বলেছে, সহায়তা পেলে কয়েক দিনের মধ্যেই রাজধানী ত্রিপোলি দখল করে নেওয়া সম্ভব।
বিদ্রোহীদের একজন প্রতিনিধি জানান, গত বুধবার প্যারিসে এক বৈঠকে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির কাছে অস্ত্র-সহায়তা চেয়ে আবেদন করা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেনারেল রামাদান জারমুহ, কর্নেল আহমেদ হাশেম, কর্নেল ইব্রাহিম বেতাল মাল, মিসরাতার জনপ্রতিনিধি সুলেমান ফরতিয়া প্রমুখ।
বৈঠক শেষে জনপ্রতিনিধি ফরতিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘সামান্য সহযোগিতা পেলেও আমরা শিগিগর ত্রিপোলি দখলে সক্ষম হব। সেই কাজ কীভাবে সম্পন্ন করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতেই আমরা ফ্রান্সে এসেছি।’
ফ্রান্স প্রথম দেশ হিসেবে লিবিয়ার বিদ্রোহী অন্তর্বর্তী জাতীয় পরিষদকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। লিবিয়ায় ন্যাটো বাহিনীর সম্মিলিত হামলায়ও অংশ নিয়েছে তারা। এ ছাড়া লিবিয়ার নাফুসা পর্বত, ত্রিপোলির দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিদ্রোহীদের অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করেছে ফ্রান্স। মিসরাতায়ও একই ধরনের সহায়তা চাইছে বিদ্রোহীরা। ত্রিপোলির ১২৫ মাইল পূর্বে অবস্থিত মিসরাতা গত মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গেরার্দ লোঙ্গে জানান, বিদ্রোহীরা তেলসমৃদ্ধ শহর ব্রেগা, মিসরাতা ও নাফুসা পর্বত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ায় গাদ্দাফি তেল সরবরাহের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে চলেছেন।
বিদ্রোহীদের একজন প্রতিনিধি জানান, গত বুধবার প্যারিসে এক বৈঠকে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির কাছে অস্ত্র-সহায়তা চেয়ে আবেদন করা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেনারেল রামাদান জারমুহ, কর্নেল আহমেদ হাশেম, কর্নেল ইব্রাহিম বেতাল মাল, মিসরাতার জনপ্রতিনিধি সুলেমান ফরতিয়া প্রমুখ।
বৈঠক শেষে জনপ্রতিনিধি ফরতিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘সামান্য সহযোগিতা পেলেও আমরা শিগিগর ত্রিপোলি দখলে সক্ষম হব। সেই কাজ কীভাবে সম্পন্ন করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতেই আমরা ফ্রান্সে এসেছি।’
ফ্রান্স প্রথম দেশ হিসেবে লিবিয়ার বিদ্রোহী অন্তর্বর্তী জাতীয় পরিষদকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। লিবিয়ায় ন্যাটো বাহিনীর সম্মিলিত হামলায়ও অংশ নিয়েছে তারা। এ ছাড়া লিবিয়ার নাফুসা পর্বত, ত্রিপোলির দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিদ্রোহীদের অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করেছে ফ্রান্স। মিসরাতায়ও একই ধরনের সহায়তা চাইছে বিদ্রোহীরা। ত্রিপোলির ১২৫ মাইল পূর্বে অবস্থিত মিসরাতা গত মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গেরার্দ লোঙ্গে জানান, বিদ্রোহীরা তেলসমৃদ্ধ শহর ব্রেগা, মিসরাতা ও নাফুসা পর্বত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ায় গাদ্দাফি তেল সরবরাহের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে চলেছেন।
No comments