কাজের খোঁজে গ্রিস ছাড়ছেন তাঁরা
২৩ বছরের গ্রিক তরুণী আইওয়ানা গিয়ানোপুলু পেশায় একজন প্রোগ্রামার। জুতসই চাকরির জন্য কয়েক মাস ধরে রাজধানী এথেন্সের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দপ্তরে ঘুরেছেন তিনি। কিন্তু চাকরি যেন সোনার হরিণ। নিরুপায় হয়ে তল্পিতল্পা গোছাতে শুরু করেছেন তিনি। জীবিকার খোঁজে পাড়ি জমাবেন ফ্রান্সে।
শুধু আইওয়ানা নন, তাঁর মতো হাজার হাজার গ্রিক তরুণ-তরুণী এমন বেকারত্ব-সংকটে ভুগছেন। ঋণগ্রস্ত মাতৃভূমিতে জীবিকা চালানোর মতো কাজ না পেয়ে তাঁরা বিদেশে যাওয়ার কথা ভাবছেন। অর্থনৈতিক মহামন্দার পাশাপাশি বেকারত্ব নিরসনে সরকারের ঢিলেমিই এর প্রধান কারণ।
ইউনিভার্সিটি অব মেসিডোনিয়ার ইকোনমিক জিওগ্রাফার লুইস লামব্রিয়ানিদিস জানান, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ২০০৯ সালের মে থেকে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯ শতাংশ গ্রিক স্নাতক বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন।
সংকট মোকাবিলায় গ্রিক সরকার নতুন নতুন কাজের ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছে। ১৩৫টি পেশার ওপর থেকে কড়াকড়ি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। ২ জুলাই থেকে যে যেমন পারছেন, বিভিন্ন পেশায় ঢুকে পায়ের তলার মাটি শক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এর পরও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরে আসেনি চাকরির বাজারে। কারণ, সরকারি নির্দেশনা সত্ত্বেও এখনো অনেক ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ রয়েছে। ট্যাক্সিচালকদের মতো কিছু শক্তিশালী ইউনিয়নের দাবির কাছে সরকার জিম্মি হয়ে আছে।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইওবিইর প্রধান ইয়ানিস স্তুনারাস বলেন, পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য বেলে নাচের মতো কিছু ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে দেওয়া হলেও প্রকৌশল, ওষুধ উৎপাদন ও আইনের মতো পেশাগুলোতে এখনো জটিলতা রয়েছে। এগুলো থেকে আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়নি।
স্তুনারাস বলেন, সমস্যা হচ্ছে বাস্তবায়নে। পার্লামেন্ট যে পেশাটি উন্মুক্ত করে দিয়েছে, বাস্তবে গিয়ে দেখা গেছে, জটিল নিয়মনীতির কারণে এখনো সেই কাজটি করা যাচ্ছে না।
শুধু আইওয়ানা নন, তাঁর মতো হাজার হাজার গ্রিক তরুণ-তরুণী এমন বেকারত্ব-সংকটে ভুগছেন। ঋণগ্রস্ত মাতৃভূমিতে জীবিকা চালানোর মতো কাজ না পেয়ে তাঁরা বিদেশে যাওয়ার কথা ভাবছেন। অর্থনৈতিক মহামন্দার পাশাপাশি বেকারত্ব নিরসনে সরকারের ঢিলেমিই এর প্রধান কারণ।
ইউনিভার্সিটি অব মেসিডোনিয়ার ইকোনমিক জিওগ্রাফার লুইস লামব্রিয়ানিদিস জানান, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ২০০৯ সালের মে থেকে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯ শতাংশ গ্রিক স্নাতক বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন।
সংকট মোকাবিলায় গ্রিক সরকার নতুন নতুন কাজের ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছে। ১৩৫টি পেশার ওপর থেকে কড়াকড়ি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। ২ জুলাই থেকে যে যেমন পারছেন, বিভিন্ন পেশায় ঢুকে পায়ের তলার মাটি শক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এর পরও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরে আসেনি চাকরির বাজারে। কারণ, সরকারি নির্দেশনা সত্ত্বেও এখনো অনেক ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ রয়েছে। ট্যাক্সিচালকদের মতো কিছু শক্তিশালী ইউনিয়নের দাবির কাছে সরকার জিম্মি হয়ে আছে।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইওবিইর প্রধান ইয়ানিস স্তুনারাস বলেন, পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য বেলে নাচের মতো কিছু ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে দেওয়া হলেও প্রকৌশল, ওষুধ উৎপাদন ও আইনের মতো পেশাগুলোতে এখনো জটিলতা রয়েছে। এগুলো থেকে আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়নি।
স্তুনারাস বলেন, সমস্যা হচ্ছে বাস্তবায়নে। পার্লামেন্ট যে পেশাটি উন্মুক্ত করে দিয়েছে, বাস্তবে গিয়ে দেখা গেছে, জটিল নিয়মনীতির কারণে এখনো সেই কাজটি করা যাচ্ছে না।
No comments