‘রুনি প্রচণ্ড নির্বোধ’
মাঠে বাজে আচরণের জন্য জগদ্বিখ্যাত ওয়েইন রুনি। মাঝেমধ্যেই তাঁর অসাধারণ প্রতিভা চাপা পড়ে যায় তাঁর অসদাচরণের নিচে।
পুরো ফুটবল বিশ্বই তাঁর নানা রকম গোলমেলে ব্যাপার-স্যাপার নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত। এই যেমন ইংলিশ ক্লাব টটেনহ্যাম হটসপারের ম্যানেজার হ্যারি রেডন্যাপ ম্যান ইউ ও ইংল্যান্ডের এই তারকার আচরণ নিয়ে তাঁর বিরক্তি চেপে রাখতে পারেননি।
গত শনিবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যাচে ওয়েইন রুনি বেশ কয়েকবারই মাঠে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহার করেছেন। তিনি সবচেয়ে সমালোচিত হয়েছেন, তাঁর একটি গোল উদযাপনের সময়। গোলটি উদযাপনের সময় তিনি আবেগী হয়েই হন কিংবা অন্য কারণে, যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র।
এ ঘটনায় তাঁকে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে বলে জানা গেছে। নিজের দোষেই তিনি যদি এ নিষেধাজ্ঞার খড়্গ ঘাড়ে তুলে নেন, তাহলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পরবর্তী এফএ কাপের ম্যাচে তাঁকে সাইড বেঞ্চে বসে থাকতে হবে। ম্যান ইউ ম্যান সিটির বিপক্ষে এফএ কাপের সেমিতে মুখোমুখি হবে ওয়েম্বলিতে।
রুনির আচরণে ক্ষুব্ধ টটেনহ্যাম ম্যানেজার রেডন্যাপের মন্তব্যেই ফুটে উঠেছে তাঁর ক্ষোভ। তিনি বলেছেন, ‘এই খেলোয়াড়টির মেজাজ সব সময় এত চড়া থাকে কেন? সে নিজেকে কী মনে করে?’
রেডন্যাপ আরও বলেন, ‘জীবনে অনেক খেলোয়াড়ের খেলা দেখেছি। ববি চার্লটনও মাথা গরম খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু আমি কখনোই দেখিনি তিনি গোলের পর এত বাজেভাবে নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করছেন।’
‘মাঠে এ ধরনের আচরণ কখনোই মেনে নেওয়া যায় না, সে যতই ভালো ফুটবলার হোক না কেন।’ বলেছেন রেডন্যাপ।
রুনির ফুটবল প্রতিভার প্রতি রেডন্যাপের রয়েছে পূর্ণ আস্থা। তিনি বলেন, ‘খেলোয়াড় রুনিকে আমি অসম্ভব ভালোবাসি। সে দারুণ প্রতিভাবান ফুটবলার। গোল করায় রয়েছে তাঁর অসাধারণ ক্ষমতা। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, সে মাঝেমধ্যে মাঠে নির্বোধের মতো আচরণ করে। তাঁর এ আচরণ বদলাতে হবে।’
রুনি অবশ্য তাঁর শনিবারের আচরণের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি পরিস্থিতির বশবর্তী হয়ে এ কাণ্ড ঘটিয়েছেন। যেটা অবশ্যই অন্যায় আচরণ।
পুরো ফুটবল বিশ্বই তাঁর নানা রকম গোলমেলে ব্যাপার-স্যাপার নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত। এই যেমন ইংলিশ ক্লাব টটেনহ্যাম হটসপারের ম্যানেজার হ্যারি রেডন্যাপ ম্যান ইউ ও ইংল্যান্ডের এই তারকার আচরণ নিয়ে তাঁর বিরক্তি চেপে রাখতে পারেননি।
গত শনিবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যাচে ওয়েইন রুনি বেশ কয়েকবারই মাঠে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহার করেছেন। তিনি সবচেয়ে সমালোচিত হয়েছেন, তাঁর একটি গোল উদযাপনের সময়। গোলটি উদযাপনের সময় তিনি আবেগী হয়েই হন কিংবা অন্য কারণে, যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র।
এ ঘটনায় তাঁকে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে বলে জানা গেছে। নিজের দোষেই তিনি যদি এ নিষেধাজ্ঞার খড়্গ ঘাড়ে তুলে নেন, তাহলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পরবর্তী এফএ কাপের ম্যাচে তাঁকে সাইড বেঞ্চে বসে থাকতে হবে। ম্যান ইউ ম্যান সিটির বিপক্ষে এফএ কাপের সেমিতে মুখোমুখি হবে ওয়েম্বলিতে।
রুনির আচরণে ক্ষুব্ধ টটেনহ্যাম ম্যানেজার রেডন্যাপের মন্তব্যেই ফুটে উঠেছে তাঁর ক্ষোভ। তিনি বলেছেন, ‘এই খেলোয়াড়টির মেজাজ সব সময় এত চড়া থাকে কেন? সে নিজেকে কী মনে করে?’
রেডন্যাপ আরও বলেন, ‘জীবনে অনেক খেলোয়াড়ের খেলা দেখেছি। ববি চার্লটনও মাথা গরম খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু আমি কখনোই দেখিনি তিনি গোলের পর এত বাজেভাবে নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করছেন।’
‘মাঠে এ ধরনের আচরণ কখনোই মেনে নেওয়া যায় না, সে যতই ভালো ফুটবলার হোক না কেন।’ বলেছেন রেডন্যাপ।
রুনির ফুটবল প্রতিভার প্রতি রেডন্যাপের রয়েছে পূর্ণ আস্থা। তিনি বলেন, ‘খেলোয়াড় রুনিকে আমি অসম্ভব ভালোবাসি। সে দারুণ প্রতিভাবান ফুটবলার। গোল করায় রয়েছে তাঁর অসাধারণ ক্ষমতা। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, সে মাঝেমধ্যে মাঠে নির্বোধের মতো আচরণ করে। তাঁর এ আচরণ বদলাতে হবে।’
রুনি অবশ্য তাঁর শনিবারের আচরণের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি পরিস্থিতির বশবর্তী হয়ে এ কাণ্ড ঘটিয়েছেন। যেটা অবশ্যই অন্যায় আচরণ।
No comments