১০ দলেরই বিশ্বকাপ
গত অক্টোবরে নেওয়া সিদ্ধান্তেই অনড় থাকল আইসিসি। শুধু টেস্ট খেলা ১০টি দল নিয়েই হবে ২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আসর। গতকাল মুম্বাইয়ে আইসিসির নির্বাহী বোর্ডের সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। যদিও সভার আগে গুঞ্জন উঠেছিল ১২টি দল সুযোগ পাচ্ছে ২০১৫ বিশ্বকাপে।
প্রতিদ্বন্দ্বী দলের সংখ্যা ১০-এ নেমে আসায় এবারের বিশ্বকাপে অসাধারণ নৈপুণ্য দেখিয়েও আগামী বিশ্বকাপে সুযোগ পাবে না আয়ারল্যান্ড। বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরি করেও বিশ্বকাপ খেলা হবে না কেভিন ও’ব্রায়েনের। হল্যান্ডের তারকা টেন ডেসকাটও থাকবেন না বিশ্বকাপে। টানা পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলার পর কেনিয়াও থাকবে অনুপস্থিত। বর্তমানে আইসিসির যে ১০টি পূর্ণ সদস্যদেশ আছে, শুধু তারাই খেলবে পরের বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপের আকর্ষণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতেই নাকি আইসিসির এই সিদ্ধান্ত। অনেকে যেমন সমর্থন করেছেন এই সিদ্ধান্তের, তেমনি অনেকে বিরোধিতা করেছেন। এই নিয়ে বিস্তর আলোচনার পর আইসিসি তাদের সভায় ১০ দলের বিশ্বকাপই চূড়ান্ত করেছে।
সভায় বিশ্বকাপের ফরম্যাট পরিবর্তনেরও সিদ্ধান্ত হয়েছে। ১৯৯২-এর আদলে ফিরে যাচ্ছে বিশ্বকাপ। ১০টি দলই একবার করে পরস্পরের মুখোমুখি হবে এবং শীর্ষ চারটি দল যাবে সেমিফাইনালে। ২০১৫ বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। ২০১৯ বিশ্বকাপ হবে ইংল্যান্ডে।
ওয়ানডের বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কমে গেলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা বেড়েছে। প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৬টি দল খেলবে। টেস্ট খেলুড়ে দেশের বাইরে সুযোগ পাবে ৬টি দল।
তবে ২০১৯ ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে সুযোগ পেলেও পেতে পারে এসব দল। কারণ আইসিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০১৯ বিশ্বকাপের দলগুলোকে বাছাইপর্ব পেরিয়েই বিশ্বকাপে আসতে হবে। টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোকে তা জানিয়েও দিয়েছে আইসিসি। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর ওয়ানডে লিগ চালু করে সেখানে ‘প্রমোশন’ ও ‘রেলিগেশনের’ ব্যবস্থা রাখা হবে।
প্রতিদ্বন্দ্বী দলের সংখ্যা ১০-এ নেমে আসায় এবারের বিশ্বকাপে অসাধারণ নৈপুণ্য দেখিয়েও আগামী বিশ্বকাপে সুযোগ পাবে না আয়ারল্যান্ড। বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরি করেও বিশ্বকাপ খেলা হবে না কেভিন ও’ব্রায়েনের। হল্যান্ডের তারকা টেন ডেসকাটও থাকবেন না বিশ্বকাপে। টানা পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলার পর কেনিয়াও থাকবে অনুপস্থিত। বর্তমানে আইসিসির যে ১০টি পূর্ণ সদস্যদেশ আছে, শুধু তারাই খেলবে পরের বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপের আকর্ষণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতেই নাকি আইসিসির এই সিদ্ধান্ত। অনেকে যেমন সমর্থন করেছেন এই সিদ্ধান্তের, তেমনি অনেকে বিরোধিতা করেছেন। এই নিয়ে বিস্তর আলোচনার পর আইসিসি তাদের সভায় ১০ দলের বিশ্বকাপই চূড়ান্ত করেছে।
সভায় বিশ্বকাপের ফরম্যাট পরিবর্তনেরও সিদ্ধান্ত হয়েছে। ১৯৯২-এর আদলে ফিরে যাচ্ছে বিশ্বকাপ। ১০টি দলই একবার করে পরস্পরের মুখোমুখি হবে এবং শীর্ষ চারটি দল যাবে সেমিফাইনালে। ২০১৫ বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। ২০১৯ বিশ্বকাপ হবে ইংল্যান্ডে।
ওয়ানডের বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কমে গেলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা বেড়েছে। প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৬টি দল খেলবে। টেস্ট খেলুড়ে দেশের বাইরে সুযোগ পাবে ৬টি দল।
তবে ২০১৯ ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে সুযোগ পেলেও পেতে পারে এসব দল। কারণ আইসিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০১৯ বিশ্বকাপের দলগুলোকে বাছাইপর্ব পেরিয়েই বিশ্বকাপে আসতে হবে। টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোকে তা জানিয়েও দিয়েছে আইসিসি। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর ওয়ানডে লিগ চালু করে সেখানে ‘প্রমোশন’ ও ‘রেলিগেশনের’ ব্যবস্থা রাখা হবে।
No comments