ইপিজেডে বিনিয়োগে আগ্রহী মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা
সফররত মালয়েশিয়ান উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকায় (ইপিজেড) বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সঙ্গে বৈঠককালে ফেডারেশন অব মালেশিয়া ম্যানুফেকচারার্সের নেতারা এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। তাঁরা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর গুরুত্ব আরোপ করেন।
রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত বৈঠকে এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি মো. জসিম উদ্দিন সভাপতিত্ব করেন। আট সদস্যবিশিষ্ট মালেশিয়া প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং।
বৈঠক অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, পরিচালক মো. মোমতাজ উদ্দিন, মো. নাজিবর রহমান, মো. হাসিন আলী, বাংলাদেশ-মালেশিয়া চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন বলে এফবিসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জসিম উদ্দিন বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা তুলে ধরেন। তিনি সফররত মালেশিয়ার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পর্যটন ও কৃষি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি দুই দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে যৌথ অংশিদারিত্বে প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা এবং ক্ষুদ্র শিল্পেও বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
মো. জসিম উদ্দিন আরও বলেন, গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে মালেশিয়ায় ছয় কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বাংলাদেশ ১২৩ কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।
বৈঠকে মালয়েশিয়া প্রতিনিধিদলের নেতা তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং বাংলাদেশে বিনিয়োগ এবং এই দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে আন্তরিক ও বন্ধুভাবাপন্ন সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের উন্নতি হয়নি।
ডিসিসিআইয়ের সঙ্গে বৈঠক: গতকাল সফররত ফেডারেশন অব মালয়েশিয়া ম্যানুফ্যাকচারার্সের প্রতিনিধিদলটি ডিসিসিআইয়ের সঙ্গে বৈঠক করে। ঢাকা চেম্বার ভবনে আয়োজিত বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য দেন ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, খাইরুল মজিদ মাহমুদ, সাবেক সভাপতি হোসেন খালেদ, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আবদুস সালাম, আশরাফ ইবনে নূর, সাবেক পরিচালক নেসার মাকসুদ খান, এম সালিম সোলায়মান, আহমেদ হোসেন মজুমদার প্রমুখ।
ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর বলেন, বর্তমান সরকার বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্যাকেজ দিচ্ছে। তিনি এ সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়ার উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে পাট ও পাটজাত পণ্য, জ্বালানি, সার, তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিকস, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল, আইটিসি প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান। তিনি মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, সিরামিক, ওষুধ ও চামড়াজাত পণ্য আমদানির আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে পিপিপির আওতায় জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
প্রতিনিধিদলের নেতা তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং জানান, মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ রয়েছে। তিনি বলেন, সিরামিক, কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি খাতে মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা যৌথ বিনিয়োগে অংশ নিতে পারে।
রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত বৈঠকে এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি মো. জসিম উদ্দিন সভাপতিত্ব করেন। আট সদস্যবিশিষ্ট মালেশিয়া প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং।
বৈঠক অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, পরিচালক মো. মোমতাজ উদ্দিন, মো. নাজিবর রহমান, মো. হাসিন আলী, বাংলাদেশ-মালেশিয়া চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন বলে এফবিসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জসিম উদ্দিন বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা তুলে ধরেন। তিনি সফররত মালেশিয়ার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পর্যটন ও কৃষি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি দুই দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে যৌথ অংশিদারিত্বে প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা এবং ক্ষুদ্র শিল্পেও বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
মো. জসিম উদ্দিন আরও বলেন, গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে মালেশিয়ায় ছয় কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বাংলাদেশ ১২৩ কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।
বৈঠকে মালয়েশিয়া প্রতিনিধিদলের নেতা তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং বাংলাদেশে বিনিয়োগ এবং এই দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে আন্তরিক ও বন্ধুভাবাপন্ন সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের উন্নতি হয়নি।
ডিসিসিআইয়ের সঙ্গে বৈঠক: গতকাল সফররত ফেডারেশন অব মালয়েশিয়া ম্যানুফ্যাকচারার্সের প্রতিনিধিদলটি ডিসিসিআইয়ের সঙ্গে বৈঠক করে। ঢাকা চেম্বার ভবনে আয়োজিত বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য দেন ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, খাইরুল মজিদ মাহমুদ, সাবেক সভাপতি হোসেন খালেদ, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আবদুস সালাম, আশরাফ ইবনে নূর, সাবেক পরিচালক নেসার মাকসুদ খান, এম সালিম সোলায়মান, আহমেদ হোসেন মজুমদার প্রমুখ।
ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর বলেন, বর্তমান সরকার বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্যাকেজ দিচ্ছে। তিনি এ সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়ার উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে পাট ও পাটজাত পণ্য, জ্বালানি, সার, তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিকস, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল, আইটিসি প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান। তিনি মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, সিরামিক, ওষুধ ও চামড়াজাত পণ্য আমদানির আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে পিপিপির আওতায় জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
প্রতিনিধিদলের নেতা তেনশ্রি দাতো সুং সিউ হুং জানান, মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ রয়েছে। তিনি বলেন, সিরামিক, কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি খাতে মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা যৌথ বিনিয়োগে অংশ নিতে পারে।
No comments