তবু রিয়ালের পরীক্ষা
রক্ষা আর রক্ষণ—চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াইয়ে নামার আগে রিয়াল মাদ্রিদ ও ইন্টার মিলানে এই শব্দ দুটিই উচ্চারিত হচ্ছে বেশি করে। টটেনহাম হটস্পারের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে রিয়াল রক্ষা করতে চায় এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজেদের মাঠে অজেয় থাকার দৌড়টা। আর শালকের বিপক্ষে ইন্টারের সব দুশ্চিন্তা তাদের রক্ষণ নিয়ে। সিরি ‘আ’তে সর্বশেষ ম্যাচে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী এসি মিলানের কাছে রক্ষণের দুর্বলতাতেই ০-৩ গোলে হেরেছে ইন্টার।
গত শনিবার পর্যন্ত একটা গর্ব নিয়েই এগিয়ে চলছিল রিয়াল—নিজেদের মাঠে কোনো ম্যাচ হারেনি তারা। স্পোর্টিং গিজন তাদের সেই গর্বটা চূর্ণ করে দিয়েছে। স্প্যানিশ লিগের সর্বশেষ ম্যাচে সান্তিয়াগো বার্নাব্যু থেকে ১-০ গোলের জয় নিয়ে ফিরেছে ছোট দলটি। তবে চ্যাম্পিয়নস লিগে এ মৌসুমে এখনো নিজেদের মাঠে হারেনি রিয়াল। অপরাজেয় থাকার এ দৌড়টা আজও অটুট রাখতে চায় হোসে মরিনহোর দল। চায় নিজেদের মাঠে চ্যাম্পিয়নস লিগে টানা ষষ্ঠ জয় পেতে।
সাত বছর পর এই প্রথম শেষ ষোলোর বাধা পেরিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ২০০৩ সালের পর আপাতত আবার সেমিফাইনালে ওঠার প্রতিজ্ঞা। নয়বারের ইউরোপ-সেরা রিয়ালের সঙ্গে এর আগে একবারই মাত্র দেখা হয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে নবাগত টটেনহামের। ১৯৬১-৬২ মৌসুমে সেই ম্যাচে জিতেছিল রিয়াল।
ইতিহাস ও পরিসংখ্যান—দুটোই রিয়ালের পক্ষে। খেলাটিও হচ্ছে তাদেরই মাঠে। রিয়াল নিরঙ্কুশভাবে এগিয়ে এই ম্যাচে। কিন্তু টটেনহামকেও উপেক্ষা করা যাবে না। একটি প্রতিজ্ঞা নিয়ে এ মৌসুমে এগিয়ে যাচ্ছে স্পারদের স্বপ্নযাত্রা। আগের রাউন্ডে টটেনহাম হারিয়ে এসেছে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন এসি মিলানকে। এবার রিয়ালকে লক্ষ্য করছে হ্যারি রেডনাপের দল। রিয়াল কোচ মরিনহোর আত্মবিশ্বাস আছে। তবে টটেনহামের প্রতিজ্ঞার কথাও বলেছেন তিনি, ‘টটেনহাম উচ্চাকাঙ্ক্ষী একটা দল। ভালো খেলোয়াড় আছে ওদের। আছে ভালো একজন ম্যানেজারও।’
ভালো ম্যানেজার এখন ইন্টার মিলানেরও আছে। যে ম্যানেজারের (লিওনার্দোর) জাদু-স্পর্শে জেগে উঠেছে মৌসুমের শুরুর দিকে একেবারেই নিষ্প্রভ থাকা ইন্টার। আজ এই প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা শালকের বিপক্ষে ম্যাচের আগে তাদের দুশ্চিন্তার নাম রক্ষণভাগ।
গত শনিবার পর্যন্ত একটা গর্ব নিয়েই এগিয়ে চলছিল রিয়াল—নিজেদের মাঠে কোনো ম্যাচ হারেনি তারা। স্পোর্টিং গিজন তাদের সেই গর্বটা চূর্ণ করে দিয়েছে। স্প্যানিশ লিগের সর্বশেষ ম্যাচে সান্তিয়াগো বার্নাব্যু থেকে ১-০ গোলের জয় নিয়ে ফিরেছে ছোট দলটি। তবে চ্যাম্পিয়নস লিগে এ মৌসুমে এখনো নিজেদের মাঠে হারেনি রিয়াল। অপরাজেয় থাকার এ দৌড়টা আজও অটুট রাখতে চায় হোসে মরিনহোর দল। চায় নিজেদের মাঠে চ্যাম্পিয়নস লিগে টানা ষষ্ঠ জয় পেতে।
সাত বছর পর এই প্রথম শেষ ষোলোর বাধা পেরিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ২০০৩ সালের পর আপাতত আবার সেমিফাইনালে ওঠার প্রতিজ্ঞা। নয়বারের ইউরোপ-সেরা রিয়ালের সঙ্গে এর আগে একবারই মাত্র দেখা হয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে নবাগত টটেনহামের। ১৯৬১-৬২ মৌসুমে সেই ম্যাচে জিতেছিল রিয়াল।
ইতিহাস ও পরিসংখ্যান—দুটোই রিয়ালের পক্ষে। খেলাটিও হচ্ছে তাদেরই মাঠে। রিয়াল নিরঙ্কুশভাবে এগিয়ে এই ম্যাচে। কিন্তু টটেনহামকেও উপেক্ষা করা যাবে না। একটি প্রতিজ্ঞা নিয়ে এ মৌসুমে এগিয়ে যাচ্ছে স্পারদের স্বপ্নযাত্রা। আগের রাউন্ডে টটেনহাম হারিয়ে এসেছে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন এসি মিলানকে। এবার রিয়ালকে লক্ষ্য করছে হ্যারি রেডনাপের দল। রিয়াল কোচ মরিনহোর আত্মবিশ্বাস আছে। তবে টটেনহামের প্রতিজ্ঞার কথাও বলেছেন তিনি, ‘টটেনহাম উচ্চাকাঙ্ক্ষী একটা দল। ভালো খেলোয়াড় আছে ওদের। আছে ভালো একজন ম্যানেজারও।’
ভালো ম্যানেজার এখন ইন্টার মিলানেরও আছে। যে ম্যানেজারের (লিওনার্দোর) জাদু-স্পর্শে জেগে উঠেছে মৌসুমের শুরুর দিকে একেবারেই নিষ্প্রভ থাকা ইন্টার। আজ এই প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা শালকের বিপক্ষে ম্যাচের আগে তাদের দুশ্চিন্তার নাম রক্ষণভাগ।
No comments