যুদ্ধাপরাধ তদন্ত কমিশনে জাতিসংঘের প্রতিনিধি রাখতে রাজি শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কা সে দেশের সরকার গঠিত একটি যুদ্ধাপরাধ তদন্ত কমিশনে জাতিসংঘের একজন প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে রাজি হয়েছে। গতকাল রোববার শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ কথা জানিয়েছে।
২০০৯ সালের মে মাসে তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী দমনে সামরিক বাহিনী যে চূড়ান্ত অভিযান চালায় তাতে সেনাবাহিনী নারী ও শিশুসহ বহু বেসামরিক লোককে নির্বিচারে হত্যা করে বলে অভিযোগ ওঠে। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ সেখানে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে চাইলে সরকার তাদের ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। আন্তর্জাতিক তদন্ত নাকচ করে দিয়ে তার বদলে শ্রীলঙ্কা ‘লেসনস লার্নট অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন’ (এলএলআরসি) নামের একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে।
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এলএলআরসিতে জাতিসংঘের একজন প্রতিনিধি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তারা জাতিসংঘকে ইতিমধ্যে প্রতিনিধি পাঠানোর জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এলএলআরসিতে জাতিসংঘের প্রতিনিধি রাখা হলেও ওই কমিশন আন্তর্জাতিক মহলের আস্থা অর্জন করতে পারবে না।
২০০৯ সালের মে মাসে তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী দমনে সামরিক বাহিনী যে চূড়ান্ত অভিযান চালায় তাতে সেনাবাহিনী নারী ও শিশুসহ বহু বেসামরিক লোককে নির্বিচারে হত্যা করে বলে অভিযোগ ওঠে। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ সেখানে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে চাইলে সরকার তাদের ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। আন্তর্জাতিক তদন্ত নাকচ করে দিয়ে তার বদলে শ্রীলঙ্কা ‘লেসনস লার্নট অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন’ (এলএলআরসি) নামের একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে।
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এলএলআরসিতে জাতিসংঘের একজন প্রতিনিধি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তারা জাতিসংঘকে ইতিমধ্যে প্রতিনিধি পাঠানোর জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এলএলআরসিতে জাতিসংঘের প্রতিনিধি রাখা হলেও ওই কমিশন আন্তর্জাতিক মহলের আস্থা অর্জন করতে পারবে না।
No comments