শান্তি-প্রক্রিয়া গভীর কোমায় রয়েছে
ফিলিস্তিনের শান্তি-প্রক্রিয়ার মধ্যস্থতাকারী নাবিল শাথ বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি-প্রক্রিয়া ‘গভীর কোমায়’ রয়েছে। শান্তি আলোচনা আবারও শুরু করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব ‘সম্পূর্ণ অকার্যকর’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গত শনিবার পশ্চিম তীরের বেথলেহেমের কাছে বেইত সাহুর এলাকায় তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাবিল জানান, ‘শান্তি-প্রক্রিয়া গভীর কোমায় রয়েছে। আমি মনে করি, কেউই চায় না এ প্রক্রিয়া উজ্জীবিত হোক। আমরাও শিগগিরই কোনো সমঝোতা আলোচনা শুরু করছি না।’
তিনি আরও বলেন, এ ধরনের প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। এ ধরনের প্রয়াস অন্তঃসারশূন্য হয়ে পড়েছে এবং পরিহাসে পরিণত হয়েছে।
ফিলিস্তিন সংকট নিরসনে দুই পক্ষের সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরুর জন্য পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখার শর্ত বেঁধে দিয়েছিল ফিলিস্তিন। এই শর্ত মানেনি ইসরায়েল। ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখতে ইসরায়েলকে রাজি করাতে ব্যর্থ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন পরোক্ষ আলোচনার প্রস্তাব দেন।
তাঁর এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনিরা এখন বিকল্প উদ্যোগ নিচ্ছে। স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতে জাতিসংঘের অনুমোদনের চেষ্টা করছে।
গত শনিবার ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে বলিভিয়া। এ মাসের শুরুর দিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে একই স্বীকৃতি দেয়।
দক্ষিণ আমেরিকার এ ধরনের স্বীকৃতির সমালোচনা করে ইসরায়েল বলেছে, এ উদ্যোগ ইসরায়েল-ফিলিস্তিন চুক্তির পরিপন্থী। ওই চুক্তি অনুযায়ী কেবল ইসরায়েলের অনুমোদন পেলেই ফিলিস্তিন স্বাধীন দেশের মর্যাদা পাবে।
নাবিল জানান, ‘শান্তি-প্রক্রিয়া গভীর কোমায় রয়েছে। আমি মনে করি, কেউই চায় না এ প্রক্রিয়া উজ্জীবিত হোক। আমরাও শিগগিরই কোনো সমঝোতা আলোচনা শুরু করছি না।’
তিনি আরও বলেন, এ ধরনের প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। এ ধরনের প্রয়াস অন্তঃসারশূন্য হয়ে পড়েছে এবং পরিহাসে পরিণত হয়েছে।
ফিলিস্তিন সংকট নিরসনে দুই পক্ষের সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরুর জন্য পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখার শর্ত বেঁধে দিয়েছিল ফিলিস্তিন। এই শর্ত মানেনি ইসরায়েল। ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখতে ইসরায়েলকে রাজি করাতে ব্যর্থ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন পরোক্ষ আলোচনার প্রস্তাব দেন।
তাঁর এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনিরা এখন বিকল্প উদ্যোগ নিচ্ছে। স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতে জাতিসংঘের অনুমোদনের চেষ্টা করছে।
গত শনিবার ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে বলিভিয়া। এ মাসের শুরুর দিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে একই স্বীকৃতি দেয়।
দক্ষিণ আমেরিকার এ ধরনের স্বীকৃতির সমালোচনা করে ইসরায়েল বলেছে, এ উদ্যোগ ইসরায়েল-ফিলিস্তিন চুক্তির পরিপন্থী। ওই চুক্তি অনুযায়ী কেবল ইসরায়েলের অনুমোদন পেলেই ফিলিস্তিন স্বাধীন দেশের মর্যাদা পাবে।
No comments