শেষ ষোলোয় মিলান-মার্শেই
অঙ্কটা সহজ ছিল। সেটা মিলেও গেছে সহজে। রিয়াল মাদ্রিদ আয়াক্সকে (৪-০) গুঁড়িয়ে দেওয়ায় অজেরিকে হারিয়েই (২-০) শেষ ষোলোয় পৌঁছে গেছে এসি মিলান। স্পার্তাক মস্কোকে ৩-০ গোলে হারিয়ে পরশু শেষ ষোলোয় উত্তরণ ঘটেছে ফরাসি ক্লাব মার্শেইয়েরও।
তবে বায়ার্নকে ৩-২ গোলে হারিয়েও নকআউট পর্বে ওঠার জন্য গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে এএস রোমাকে। অপেক্ষা বেড়েছে আর্সেনালেরও। স্পোর্টিং ব্রাগার কাছে ২-০ গোলে হেরে গেছে ইংল্যান্ডের বড় দলটি। আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার এই অঘটনের পর শুধু বলতে পারলেন, ‘ভীষণ হতাশাজনক ফল এটা।’
রোমার কাছে পরাজয়ে বায়ার্নের এমন বড় কোনো ক্ষতি হয়নি। প্রথম ৪ ম্যাচ থেকে ১২ পয়েন্ট নিয়ে আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করে ফেলেছে লুইস ফন গলের দল। তবে ৬ মিনিটের ব্যবধানে করা মারিও গোমেজের জোড়া গোলে প্রথমার্ধেই ২-০-তে এগিয়ে গিয়েও হেরে যাওয়ার কষ্টটা ভুলতে পারছেন না বায়ার্ন কোচ, ‘প্রথমার্ধে আমরা দারুণ খেললাম, ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ করলাম আর এগিয়ে গেলাম। এরপর রোমাকে এ রকম ম্যাচে ফিরিয়ে আনাটা অবিশ্বাস্য।’
রোমা কোচ ক্লদিও রানিয়েরির তৃপ্তিটাও এই জায়গায়। ম্যাচ শেষে নিজের খেলোয়াড়দের প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি, ‘পয়েন্ট পাওয়াটাই জরুরি। ইউরোপের রানার্সআপ দলের বিপক্ষে ৩ পয়েন্ট পেয়েছি আমরা। এটা সহজ ছিল না, বিশেষ করে প্রথমার্ধটা। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের পারফরম্যান্স ছিল দারুণ।’
জয়ের কৃতিত্ব সবাইকে ভাগ করে দিলেও রানিয়েরি বিশেষভাবে বলেছেন বরিয়েল্লো, ডি রসি ও টট্টির কথা। বরিয়েল্লো ও রসির গোল ম্যাচে ফিরিয়েছে রোমাকে। আর ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক টট্টি করেছেন জয়সূচক গোল।
মিলানের জয়ের নায়ক জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ ও রোনালদিনহো। নিজেদের মাঠে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় ভালো খেলার ধারাবাহিকতা ধরে রেখে ৬৩ মিনিট পর্যন্ত মিলানকে গোলশূন্য রেখেছিল অজেরি। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে মরিয়া মিলানের আক্রমণের তোড়ে রক্ষণকে আর জমাট রাখতে পারেনি তারা। ৬৪ মিনিটে ইব্রাহিমোভিচ মিলানকে এগিয়ে দেন। জয়টাকে সংহত করা গোলটি বদলি হিসেবে মাঠে নামা রোনালদিনহো করেছেন ইনজুরি সময়ে। মিলান কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির কাছে জয়টা স্বস্তির, ‘ম্যাচের শুরুতে খুব চাপে ছিলাম আমরা। শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হয়েছে।’
আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় রিয়ালের কাছে ম্যাচটা ছিল আসলে উপভোগের। তবে ম্যাচ শেষে তৃপ্তিটা বেড়েছে আয়াক্সকে হারিয়ে গ্রুপের শীর্ষস্থান নিশ্চিত হওয়ায়। দারুণ গতিময় ফুটবলে রিয়ালের জয়ের নায়ক ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (২ গোল), করিম বেনজেমা ও আরবেলোয়া। বেনজেমা (৩৬ মিনিট) ও আরবেলোয়ার (৪৪ মিনিট) গোল বলতে গেলে প্রথমার্ধেই নিশ্চিত করে দিয়েছিল ম্যাচের গতিপথ। দলীয় তৃপ্তির সঙ্গে মিশেছে রোনালদোর একটা ব্যক্তিগত প্রাপ্তি, ক্লাব মৌসুমে নিজের গোলসংখ্যা নিয়ে গেছেন ১৮-তে।
তবে জয়ের আনন্দে একটা কাঁটার আঘাতও সইতে হয়েছে রিয়ালকে। জুটেছে দুটি লাল কার্ড। সময় নষ্ট করার অপরাধে ৮৭ মিনিটে জাভি আলোনসো এবং ইনজুরি সময়ে সার্জিও রামোসকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়
তবে বায়ার্নকে ৩-২ গোলে হারিয়েও নকআউট পর্বে ওঠার জন্য গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে এএস রোমাকে। অপেক্ষা বেড়েছে আর্সেনালেরও। স্পোর্টিং ব্রাগার কাছে ২-০ গোলে হেরে গেছে ইংল্যান্ডের বড় দলটি। আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার এই অঘটনের পর শুধু বলতে পারলেন, ‘ভীষণ হতাশাজনক ফল এটা।’
রোমার কাছে পরাজয়ে বায়ার্নের এমন বড় কোনো ক্ষতি হয়নি। প্রথম ৪ ম্যাচ থেকে ১২ পয়েন্ট নিয়ে আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করে ফেলেছে লুইস ফন গলের দল। তবে ৬ মিনিটের ব্যবধানে করা মারিও গোমেজের জোড়া গোলে প্রথমার্ধেই ২-০-তে এগিয়ে গিয়েও হেরে যাওয়ার কষ্টটা ভুলতে পারছেন না বায়ার্ন কোচ, ‘প্রথমার্ধে আমরা দারুণ খেললাম, ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ করলাম আর এগিয়ে গেলাম। এরপর রোমাকে এ রকম ম্যাচে ফিরিয়ে আনাটা অবিশ্বাস্য।’
রোমা কোচ ক্লদিও রানিয়েরির তৃপ্তিটাও এই জায়গায়। ম্যাচ শেষে নিজের খেলোয়াড়দের প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি, ‘পয়েন্ট পাওয়াটাই জরুরি। ইউরোপের রানার্সআপ দলের বিপক্ষে ৩ পয়েন্ট পেয়েছি আমরা। এটা সহজ ছিল না, বিশেষ করে প্রথমার্ধটা। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের পারফরম্যান্স ছিল দারুণ।’
জয়ের কৃতিত্ব সবাইকে ভাগ করে দিলেও রানিয়েরি বিশেষভাবে বলেছেন বরিয়েল্লো, ডি রসি ও টট্টির কথা। বরিয়েল্লো ও রসির গোল ম্যাচে ফিরিয়েছে রোমাকে। আর ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক টট্টি করেছেন জয়সূচক গোল।
মিলানের জয়ের নায়ক জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ ও রোনালদিনহো। নিজেদের মাঠে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় ভালো খেলার ধারাবাহিকতা ধরে রেখে ৬৩ মিনিট পর্যন্ত মিলানকে গোলশূন্য রেখেছিল অজেরি। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে মরিয়া মিলানের আক্রমণের তোড়ে রক্ষণকে আর জমাট রাখতে পারেনি তারা। ৬৪ মিনিটে ইব্রাহিমোভিচ মিলানকে এগিয়ে দেন। জয়টাকে সংহত করা গোলটি বদলি হিসেবে মাঠে নামা রোনালদিনহো করেছেন ইনজুরি সময়ে। মিলান কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির কাছে জয়টা স্বস্তির, ‘ম্যাচের শুরুতে খুব চাপে ছিলাম আমরা। শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হয়েছে।’
আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় রিয়ালের কাছে ম্যাচটা ছিল আসলে উপভোগের। তবে ম্যাচ শেষে তৃপ্তিটা বেড়েছে আয়াক্সকে হারিয়ে গ্রুপের শীর্ষস্থান নিশ্চিত হওয়ায়। দারুণ গতিময় ফুটবলে রিয়ালের জয়ের নায়ক ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (২ গোল), করিম বেনজেমা ও আরবেলোয়া। বেনজেমা (৩৬ মিনিট) ও আরবেলোয়ার (৪৪ মিনিট) গোল বলতে গেলে প্রথমার্ধেই নিশ্চিত করে দিয়েছিল ম্যাচের গতিপথ। দলীয় তৃপ্তির সঙ্গে মিশেছে রোনালদোর একটা ব্যক্তিগত প্রাপ্তি, ক্লাব মৌসুমে নিজের গোলসংখ্যা নিয়ে গেছেন ১৮-তে।
তবে জয়ের আনন্দে একটা কাঁটার আঘাতও সইতে হয়েছে রিয়ালকে। জুটেছে দুটি লাল কার্ড। সময় নষ্ট করার অপরাধে ৮৭ মিনিটে জাভি আলোনসো এবং ইনজুরি সময়ে সার্জিও রামোসকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়
No comments