বৃষ্টিভেজা দিনটি সাঙ্গাকারার
বৃষ্টিস্নাত মেঘলা দিনে টস জিতেও ব্যাটিং নেওয়ায় প্রথম দিন কুমার সাঙ্গাকারার একটু হলেও সমালোচনা হয়েছিল। সিদ্ধান্তটি যে ভুল নেননি, সেটি প্রমাণের ভার লঙ্কান অধিনায়ক বইছেন যেন নিজের কাঁধেই। কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও বৃষ্টির হানায় মাত্র ৫৩ ওভারের মতো খেলা হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কাকে প্রথম ইনিংসে একটা ভালো পুঁজি এনে দেওয়ার দিকেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ২৪তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে ১৩৫ রানে অপরাজিত সাঙ্গাকারা। দিন শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ২৯৪/৫।
প্রথম দিনের ৩৭ ওভারে বেশ ভুগিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান পেসাররা। ৩৪ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর থিলান সামারাবীরাকে নিয়ে প্রতিরোধের কাজটা সাঙ্গাকারা আগের দিনই শুরু করেছিলেন। কাল সকাল থেকে শুরু হলো পাল্টা আক্রমণ। লাঞ্চ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ব্যাটিং করে গেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার নতুন রেকর্ড জুটি গড়ার পর (১৭০ রান) লাঞ্চের তৃতীয় ওভারে আউট হন সামারাবীরা। ত্রয়োদশ সেঞ্চুরিটা পাননি ২০ রানের জন্য। তেরোর গেরোতেই হয়তো পড়েছেন এই ডানহাতি। গত আগস্টেও আউট হয়েছিলেন আশির ঘরে। এই তো আগের গল টেস্টেও ফিফটি ছিল তাঁর।
ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দেওয়ায় সুনাম আছে সাঙ্গাকারার। সেই সুনাম অক্ষুণ্ন রেখেছেন। লাঞ্চের আগে অপরাজিত ছিলেন ৮৪ রানে। সেঞ্চুরি নিকটবর্তী বলে সামারাবীরার আউট তাঁকে নিশ্চিতই সাবধানী করে তুলেছিল। লাঞ্চের পরের পাঁচ ওভারে কোনো রানই নেননি। অবশেষে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসে শিলিংফোর্ডকে পর পর দুই বলে ছয়-চার মেরে পৌঁছে যান আরও কাছাকাছি। পরের ওভারে তুলে নেন সেঞ্চুরি। বন্ধু জয়াবর্ধনের শ্রীলঙ্কান রেকর্ডের (২৮টি সেঞ্চুরি) সঙ্গে ব্যবধানটিও কমিয়েছেন। এখন ডাবল সেঞ্চুরি করার সুনামটি ধরে রাখতে পারলে হয়। ১১৮ রানে একবার সুযোগ পাওয়া সাঙ্গাকারা মনে হচ্ছে সেই লক্ষ্যে অবিচল।
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান বোলাররা দুই সেশনে মাত্র দুটি উইকেট নিয়েছেন। সামারাবীরার পর আউট হয়েছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। সাঙ্গাকারার সঙ্গী প্রসন্ন জয়াবর্ধনের পর আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটসম্যানও নেই। তবে সাঙ্গাকারা যতক্ষণ আছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বস্তি নেই।
প্রথম দিনের ৩৭ ওভারে বেশ ভুগিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান পেসাররা। ৩৪ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর থিলান সামারাবীরাকে নিয়ে প্রতিরোধের কাজটা সাঙ্গাকারা আগের দিনই শুরু করেছিলেন। কাল সকাল থেকে শুরু হলো পাল্টা আক্রমণ। লাঞ্চ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ব্যাটিং করে গেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার নতুন রেকর্ড জুটি গড়ার পর (১৭০ রান) লাঞ্চের তৃতীয় ওভারে আউট হন সামারাবীরা। ত্রয়োদশ সেঞ্চুরিটা পাননি ২০ রানের জন্য। তেরোর গেরোতেই হয়তো পড়েছেন এই ডানহাতি। গত আগস্টেও আউট হয়েছিলেন আশির ঘরে। এই তো আগের গল টেস্টেও ফিফটি ছিল তাঁর।
ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দেওয়ায় সুনাম আছে সাঙ্গাকারার। সেই সুনাম অক্ষুণ্ন রেখেছেন। লাঞ্চের আগে অপরাজিত ছিলেন ৮৪ রানে। সেঞ্চুরি নিকটবর্তী বলে সামারাবীরার আউট তাঁকে নিশ্চিতই সাবধানী করে তুলেছিল। লাঞ্চের পরের পাঁচ ওভারে কোনো রানই নেননি। অবশেষে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসে শিলিংফোর্ডকে পর পর দুই বলে ছয়-চার মেরে পৌঁছে যান আরও কাছাকাছি। পরের ওভারে তুলে নেন সেঞ্চুরি। বন্ধু জয়াবর্ধনের শ্রীলঙ্কান রেকর্ডের (২৮টি সেঞ্চুরি) সঙ্গে ব্যবধানটিও কমিয়েছেন। এখন ডাবল সেঞ্চুরি করার সুনামটি ধরে রাখতে পারলে হয়। ১১৮ রানে একবার সুযোগ পাওয়া সাঙ্গাকারা মনে হচ্ছে সেই লক্ষ্যে অবিচল।
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান বোলাররা দুই সেশনে মাত্র দুটি উইকেট নিয়েছেন। সামারাবীরার পর আউট হয়েছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। সাঙ্গাকারার সঙ্গী প্রসন্ন জয়াবর্ধনের পর আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটসম্যানও নেই। তবে সাঙ্গাকারা যতক্ষণ আছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বস্তি নেই।
No comments