সিএসসি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে ভারত
আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) কনভেনশন অন সাপ্লিমেনটারি কমপেনসেশন ফর নিউক্লিয়ার ড্যামেজ (সিএসসি) চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে ভারত। গত বুধবার আইএইএর সদর দপ্তর ভিয়েনায় এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর আওতায় ভারতকে সে দেশে পারমাণবিক দুর্ঘটনা হলে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পরমাণু প্রতিষ্ঠানের ভারতের বেসামরিক বাজারে প্রবেশের পথ সুগম হলো। ওয়াশিংটনের আহ্বানে ভারত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরে যাওয়ার কথা।
আইএইএ জানায়, অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আইএইএর সদর দপ্তরে সংক্ষিপ্ত এক অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অস্ট্রিয়ায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত দিঙ্কার খুলার সিএসসি চুক্তিতে সই করেন।
১৯৯৭ সালের সেপ্টেম্বরে ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত আইএইএর সম্মেলনে ৮০টি দেশের প্রতিনিধিরা সিএসসি চুক্তির বিষয়ে একমত হন। এর আওতায় পারমাণবিক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভারত সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত একটি বিল পাস করেছে। নয়াদিল্লি আশা করছে, সিএসসি চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে এই বিল সম্পর্কে মার্কিন কোম্পানিগুলোর উদ্বেগ কমে আসবে।
দুই বছর আগে ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে পারমাণবিক জ্বালানির ক্ষেত্রে সহযোগিতাবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময় বিপরীতমুখী অবস্থানে থাকা দুটি দেশের এই চুক্তি স্বাক্ষরকে একটি মাইলফলক হিসেবে দেখা হয়।
এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পরমাণু প্রতিষ্ঠানের ভারতের বেসামরিক বাজারে প্রবেশের পথ সুগম হলো। ওয়াশিংটনের আহ্বানে ভারত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরে যাওয়ার কথা।
আইএইএ জানায়, অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আইএইএর সদর দপ্তরে সংক্ষিপ্ত এক অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অস্ট্রিয়ায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত দিঙ্কার খুলার সিএসসি চুক্তিতে সই করেন।
১৯৯৭ সালের সেপ্টেম্বরে ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত আইএইএর সম্মেলনে ৮০টি দেশের প্রতিনিধিরা সিএসসি চুক্তির বিষয়ে একমত হন। এর আওতায় পারমাণবিক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভারত সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত একটি বিল পাস করেছে। নয়াদিল্লি আশা করছে, সিএসসি চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে এই বিল সম্পর্কে মার্কিন কোম্পানিগুলোর উদ্বেগ কমে আসবে।
দুই বছর আগে ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে পারমাণবিক জ্বালানির ক্ষেত্রে সহযোগিতাবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময় বিপরীতমুখী অবস্থানে থাকা দুটি দেশের এই চুক্তি স্বাক্ষরকে একটি মাইলফলক হিসেবে দেখা হয়।
No comments