উপভোগের শেষবিন্দু পর্যন্ত ক্রিকেট
ব্যাট হাতে প্রতিনিয়ত জবাব দিয়েই যাচ্ছেন, মাঝেমধ্যে দিচ্ছেন মুখেও। তবু বয়স যখন পেরিয়েছে সাঁইত্রিশ, প্রশ্ন তো উঠবেই। আর কত দিন থাকবেন মাঠে? কবে তুলে রাখবেন ব্যাট-প্যাড? স্মিত হেসে শচীন টেন্ডুলকার শুনিয়েছেন সেই পুরোনো কথাই, বয়স নিয়ে ভাবনা নেই!
লন্ডনের গ্রসভেনর হাউসের এশিয়ান অ্যাওয়ার্ড নাইটে এবার দুটি পুরস্কার পেয়েছেন টেন্ডুলকার। এই অনুষ্ঠানেই কথা বলেছেন তাঁর ক্যারিয়ার, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজ, আসন্ন অ্যাশেজ, কেভিন পিটারসেনের সমস্যা সবকিছু নিয়ে। কথা হয়েছে অবসর-ভাবনা নিয়েও। বরাবরের মতোই টেন্ডুলকার জানিয়ে দিয়েছেন, খেলে যাবেন যত দিন উপভোগ করছেন, ‘আমি এখনো ক্রিকেটটা পুরোপুরি উপভোগ করছি। নিজেও জানি না আমি কত দিন খেলব, কিন্তু যত দিন উপভোগ করছি এবং বুঝতে পারছি দলের জন্য অবদান রাখতে পারব, তত দিন খেলে যাব। বয়স আমাকে কখনোই ভাবায় না।’
টেস্ট সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ২-০-তে হারানোর পর র্যাঙ্কিং শীর্ষে নিজেদের অবস্থান আরও সংহত করেছে ভারত। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় এখনো দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো হয়নি ভারতের। সেই আক্ষেপ ঝরল টেন্ডুলকারের কণ্ঠেও, ‘টেস্টে কোনো দলকে হারানোর কথা যদি বলতে হয়, আমি বলব দক্ষিণ আফ্রিকায় দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো। দেশের মাটিতে ওরা দারুণ শক্তিশালী, কন্ডিশনের সর্বোচ্চ সুবিধা নেয়।’
দরজায় কড়া নাড়ছে অ্যাশেজ, ইংল্যান্ডের ক্রিকেটমহল এখন অ্যাশেজময়। সেই দেশে গিয়ে অ্যাশেজ নিয়ে কথা না বললে কি চলে? অ্যাশেজে এবার ইংলিশদের সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা কেভিন পিটারসেনের ফর্ম। গত দুই বছরে টেন্ডুলকার যেখানে নিজেকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়, পিটারসেন সেখানে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন। ইংলিশ ব্যাটসম্যানকে মুক্তির উপায় বাতলে দিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘পিটারসেনের চিন্তাভাবনা যদি সঠিক হয়, তাহলে সেটার প্রতিফলন খেলায় দেখা যাবে, রানও আসবে। আমি শুধু ওকে বলব, শান্ত থাকতে আর বলকে খুব কাছ থেকে দেখতে, প্রতিটি ব্যাটসম্যানের যেটা শোনা উচিত। চিন্তাভাবনা আগে পরিষ্কার করতে হবে, মনে রাখতে হবে অস্ট্রেলিয়া সেই আগের মতো নেই। এটা যদি করতে পারে, তাহলেই ফর্ম ফিরে পাবে।’
পরামর্শের জন্য টেন্ডুলকারের চেয়ে ভালো ব্যক্তি আর কে হতে পারেন, পিটারসেন নিশ্চয়ই মনোযোগী শ্রোতা বা পাঠক!
লন্ডনের গ্রসভেনর হাউসের এশিয়ান অ্যাওয়ার্ড নাইটে এবার দুটি পুরস্কার পেয়েছেন টেন্ডুলকার। এই অনুষ্ঠানেই কথা বলেছেন তাঁর ক্যারিয়ার, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজ, আসন্ন অ্যাশেজ, কেভিন পিটারসেনের সমস্যা সবকিছু নিয়ে। কথা হয়েছে অবসর-ভাবনা নিয়েও। বরাবরের মতোই টেন্ডুলকার জানিয়ে দিয়েছেন, খেলে যাবেন যত দিন উপভোগ করছেন, ‘আমি এখনো ক্রিকেটটা পুরোপুরি উপভোগ করছি। নিজেও জানি না আমি কত দিন খেলব, কিন্তু যত দিন উপভোগ করছি এবং বুঝতে পারছি দলের জন্য অবদান রাখতে পারব, তত দিন খেলে যাব। বয়স আমাকে কখনোই ভাবায় না।’
টেস্ট সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ২-০-তে হারানোর পর র্যাঙ্কিং শীর্ষে নিজেদের অবস্থান আরও সংহত করেছে ভারত। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় এখনো দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো হয়নি ভারতের। সেই আক্ষেপ ঝরল টেন্ডুলকারের কণ্ঠেও, ‘টেস্টে কোনো দলকে হারানোর কথা যদি বলতে হয়, আমি বলব দক্ষিণ আফ্রিকায় দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো। দেশের মাটিতে ওরা দারুণ শক্তিশালী, কন্ডিশনের সর্বোচ্চ সুবিধা নেয়।’
দরজায় কড়া নাড়ছে অ্যাশেজ, ইংল্যান্ডের ক্রিকেটমহল এখন অ্যাশেজময়। সেই দেশে গিয়ে অ্যাশেজ নিয়ে কথা না বললে কি চলে? অ্যাশেজে এবার ইংলিশদের সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা কেভিন পিটারসেনের ফর্ম। গত দুই বছরে টেন্ডুলকার যেখানে নিজেকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়, পিটারসেন সেখানে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন। ইংলিশ ব্যাটসম্যানকে মুক্তির উপায় বাতলে দিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘পিটারসেনের চিন্তাভাবনা যদি সঠিক হয়, তাহলে সেটার প্রতিফলন খেলায় দেখা যাবে, রানও আসবে। আমি শুধু ওকে বলব, শান্ত থাকতে আর বলকে খুব কাছ থেকে দেখতে, প্রতিটি ব্যাটসম্যানের যেটা শোনা উচিত। চিন্তাভাবনা আগে পরিষ্কার করতে হবে, মনে রাখতে হবে অস্ট্রেলিয়া সেই আগের মতো নেই। এটা যদি করতে পারে, তাহলেই ফর্ম ফিরে পাবে।’
পরামর্শের জন্য টেন্ডুলকারের চেয়ে ভালো ব্যক্তি আর কে হতে পারেন, পিটারসেন নিশ্চয়ই মনোযোগী শ্রোতা বা পাঠক!
No comments