সাগরতলের নতুন যান
একজন ব্রিটিশ উদ্ভাবক এমন এক জলযান (আন্ডারওয়াটার স্কুটার) উদ্ভাবন করেছেন, এতে চড়ে পর্যটকেরা সাগরতলের প্রবালপ্রাচীরে স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। যাঁরা সাঁতার জানেন না বা সাঁতারের পোশাক পরে বিচরণ করা শেখেননি, তাঁরাও সহজে চালাতে পারবেন এই জলযান।
বিনোদনপ্রত্যাশী পর্যটক যাঁরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাগরতীরে বেড়াতে যান, তাঁদের জন্য খুব কাজ দেবে ‘হাইড্রোবব’ নামের এই জলযান। এর মাধ্যমে সাগরতলে ১০০ ফুট গভীরে বিচরণ করা যাবে।
হাইড্রোববের নকশাকার অ্যান্ড্রু স্নিথ। জলযানের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হাইড্রোডোমের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। স্নিথ বলেন, ন্যূনতম প্রশিক্ষণ নিয়ে একজন আরোহী এই জলযানে করে সাগরতলে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। এ জন্য তাঁকে সাঁতারের জবড়জঙ্গ পোশাক পরতে হবে না।
স্নিথ একসময় বার্মিংহামের কাছে ব্রমসগ্রোভে একটি গাড়ি কারখানায় কাজ করতেন। এখন ব্যবসা পেতেছেন ফ্লোরিডায়। তিনি বলেন, হাইড্রোববে ঘুরে বেড়ানো একজনের জীবনে একটি ব্যতিক্রমী স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হবে।
হাইড্রোববে আরোহীর স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার জন্য রয়েছে হেলমেটের মতো একটি আবরণ। এতে হরদম থাকে বাতাসের বুদ্বুদ। সংলগ্ন ট্যাংকি থেকে অবিরত এখানে অক্সিজেন সরবরাহ হতে থাকে। ট্যাংকিটি ঘণ্টা খানেকের বেশি সময় ধরে অক্সিজেন সরবরাহ করার মতো সুপরিসর। এই স্বচ্ছ আবরণের ভেতর দিয়ে আরোহী চারপাশের দৃশ্য ভালোভাবে দেখতে পারবেন।
আরোহীকে ডুবুরিদের মতো প্রচলিত চশমা, শ্বসনযন্ত্র ও সাঁতারের পোশাক পরতে হবে না। তবে আরোহী চাইলে সাধারণ চশমা পরতে পারবেন, এমনকি পানির নিচ থেকে কথাও বলতে পারবেন। আসনের নিচে বসানো একটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারিতে চলে এই জলযান। এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য রয়েছে একটি বাউন্স ব্যাগ, যা আধুনিক সাঁতারের পোশাকপরা ডুবুরিরাও ব্যবহার করে থাকেন।
বিশ্বের বিভিন্ন অবকাশকেন্দ্রে পর্যটকদের বিনোদনের লক্ষ্যে হাইড্রোডম এ পর্যন্ত ৩৫০টি হাইড্রোবব তৈরি করেছে।
বিনোদনপ্রত্যাশী পর্যটক যাঁরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাগরতীরে বেড়াতে যান, তাঁদের জন্য খুব কাজ দেবে ‘হাইড্রোবব’ নামের এই জলযান। এর মাধ্যমে সাগরতলে ১০০ ফুট গভীরে বিচরণ করা যাবে।
হাইড্রোববের নকশাকার অ্যান্ড্রু স্নিথ। জলযানের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হাইড্রোডোমের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। স্নিথ বলেন, ন্যূনতম প্রশিক্ষণ নিয়ে একজন আরোহী এই জলযানে করে সাগরতলে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। এ জন্য তাঁকে সাঁতারের জবড়জঙ্গ পোশাক পরতে হবে না।
স্নিথ একসময় বার্মিংহামের কাছে ব্রমসগ্রোভে একটি গাড়ি কারখানায় কাজ করতেন। এখন ব্যবসা পেতেছেন ফ্লোরিডায়। তিনি বলেন, হাইড্রোববে ঘুরে বেড়ানো একজনের জীবনে একটি ব্যতিক্রমী স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হবে।
হাইড্রোববে আরোহীর স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার জন্য রয়েছে হেলমেটের মতো একটি আবরণ। এতে হরদম থাকে বাতাসের বুদ্বুদ। সংলগ্ন ট্যাংকি থেকে অবিরত এখানে অক্সিজেন সরবরাহ হতে থাকে। ট্যাংকিটি ঘণ্টা খানেকের বেশি সময় ধরে অক্সিজেন সরবরাহ করার মতো সুপরিসর। এই স্বচ্ছ আবরণের ভেতর দিয়ে আরোহী চারপাশের দৃশ্য ভালোভাবে দেখতে পারবেন।
আরোহীকে ডুবুরিদের মতো প্রচলিত চশমা, শ্বসনযন্ত্র ও সাঁতারের পোশাক পরতে হবে না। তবে আরোহী চাইলে সাধারণ চশমা পরতে পারবেন, এমনকি পানির নিচ থেকে কথাও বলতে পারবেন। আসনের নিচে বসানো একটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারিতে চলে এই জলযান। এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য রয়েছে একটি বাউন্স ব্যাগ, যা আধুনিক সাঁতারের পোশাকপরা ডুবুরিরাও ব্যবহার করে থাকেন।
বিশ্বের বিভিন্ন অবকাশকেন্দ্রে পর্যটকদের বিনোদনের লক্ষ্যে হাইড্রোডম এ পর্যন্ত ৩৫০টি হাইড্রোবব তৈরি করেছে।
No comments