সাগরতীরে ক্রিকেট মেলা
সাগরতীরের মানুষ তারা। সাগর তাদের অবিরাম ডাকে। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে মানুষগুলো নিত্যই ছুটে যায় সাগরতীরে। কালও গেল। একটা নয়, দ্বৈত আহ্বানে সাড়া দিয়ে। সমুদ্রের সঙ্গে কাল তাদের ডাক দিয়েছিল ক্রিকেটও।
ক্রিকেট ঠিক আছে। কিন্তু এটি সাগরপারের ক্রিকেট। সারা বিশ্ব যেটিকে চেনে বিচ ক্রিকেট বলে। বঙ্গোপসাগরের তীরে কক্সবাজার উপকূলে কাল শুরু হলো দুই দিনের এই মজার ক্রিকেট।
মজার ক্রিকেটই। এবি ব্যাংক ও মোবাইল ফোন কোম্পানি সিটিসেলের পৃষ্ঠপোষণায় উইকেন্ড ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন (ওয়েকা) আয়োজিত তিন দিনের এই মিনি ক্রিকেটে নেই বাংলাদেশের বর্তমান ক্রিকেটারদের কেউ। ওমর খালেদ (রুমি), আতহার আলী, শাহরিয়ার হোসেন, শফিউল ইসলামদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররাই খেলছেন এখানে।
মজার ক্রিকেট বলেই হয়তো সাবেক খেলোয়াড়েরা টুর্নামেন্ট খেলতে কেউ এসেছেন সহধর্মিণীকে নিয়ে, কেউ পুরো পরিবার নিয়ে। যাঁরা খেলতে এসেছেন, সেই সাবেক খেলোয়াড়েরাও এই আয়োজনটাকে দেখছেন মজার মেলা হিসেবে। এঁদের একজন শাহরিয়ার হোসেন। ‘এর মধ্যে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। কোনো বার্তা পাঠানোর জন্য নয়, আমার কাছে বিচ ক্রিকেট শুধুই মজার জন্য’—বলেছেন গত বছরের বিচ ক্রিকেট খেলার পর এই আবার ব্যাট হাতে নিলেন জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার।
পারিবারিক ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত আছেন বলে ক্রিকেটটা এখন আর মজা করেও খেলা হয় না। তাই সাবেক সতীর্থ কিংবা ক্লাব ক্রিকেটের প্রতিপক্ষদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নেই শাহরিয়ারের। বিচ ক্রিকেট খেলতে এসে আবার অনেকের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। এটাকে তাই পুনর্মিলনী হিসেবেও দেখছেন নারায়ণগঞ্জের এই ক্রিকেটার।
আরেক সাবেক ক্রিকেটার ওমর খালেদের কাছে ক্রিকেট মাঠটা অচেনা ২০০১ সাল থেকে। তাঁর কাছেও এই আয়োজন একটা পুনর্মিলনী, বনভোজনে আসা, ‘মনে হচ্ছে, পিকনিক করতে এসেছি। খুব মজা করছি সবাই মিলে। এবার অবশ্য আমার ব্যাচের কোনো ক্রিকেটারকে পাইনি। আশা করছি, আমায় দেখে আগামী বছর আমাদের ব্যাচের আরও অনেকেই আসবে।’
৯ বছর পর এই ক্রিকেট খেলতে নেমেও পুরোনো সেই জিগীষাটা ঠিকই অনুভব করছেন নাকি রক্তে। তবে অমন অনুভূতি নিয়েও নিজের দল মিলেনিয়ামকে জেতাতে পারেননি খালেদ। তাঁদের বিপক্ষে ৪ উইকেটে জিতেছে শাহরিয়ারের দল। ৪ ওভারের খেলায় ৪ উইকেট হারিয়ে রুমির দল (তিনি নিজে করেছেন ২ রান) তোলে ২০ রান। ৩.৪ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় শাহরিয়ারের যোসেফাইটস।
কাল উদ্বোধনী দিনের আরেক ম্যাচে এসেন্ট রয়েল (৫২/৪) ৭ রানে হারিয়েছে অ্যাপেক্স গ্ল্যাডিয়েটরকে (৪৫/১)। মাত্র ৪ ওভারের ম্যাচ। নিছকই মজার ক্রিকেট। তবু যেন সমুদ্রসৈকতটা কম উত্তাল হলো না। এটি দেখতেই ভিড় করল হাজার দুয়েক মানুষ। আয়োজনটাকে আরও রঙিন করতে খেলা শেষে সন্ধ্যায় আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ কনসার্ট। সেই কনসার্টে মমতাজ আর বাপ্পা মজুমদারের গানও ভালোই উপভোগ করেছে শ্রোতারা।
ক্রিকেট ঠিক আছে। কিন্তু এটি সাগরপারের ক্রিকেট। সারা বিশ্ব যেটিকে চেনে বিচ ক্রিকেট বলে। বঙ্গোপসাগরের তীরে কক্সবাজার উপকূলে কাল শুরু হলো দুই দিনের এই মজার ক্রিকেট।
মজার ক্রিকেটই। এবি ব্যাংক ও মোবাইল ফোন কোম্পানি সিটিসেলের পৃষ্ঠপোষণায় উইকেন্ড ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন (ওয়েকা) আয়োজিত তিন দিনের এই মিনি ক্রিকেটে নেই বাংলাদেশের বর্তমান ক্রিকেটারদের কেউ। ওমর খালেদ (রুমি), আতহার আলী, শাহরিয়ার হোসেন, শফিউল ইসলামদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররাই খেলছেন এখানে।
মজার ক্রিকেট বলেই হয়তো সাবেক খেলোয়াড়েরা টুর্নামেন্ট খেলতে কেউ এসেছেন সহধর্মিণীকে নিয়ে, কেউ পুরো পরিবার নিয়ে। যাঁরা খেলতে এসেছেন, সেই সাবেক খেলোয়াড়েরাও এই আয়োজনটাকে দেখছেন মজার মেলা হিসেবে। এঁদের একজন শাহরিয়ার হোসেন। ‘এর মধ্যে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। কোনো বার্তা পাঠানোর জন্য নয়, আমার কাছে বিচ ক্রিকেট শুধুই মজার জন্য’—বলেছেন গত বছরের বিচ ক্রিকেট খেলার পর এই আবার ব্যাট হাতে নিলেন জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার।
পারিবারিক ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত আছেন বলে ক্রিকেটটা এখন আর মজা করেও খেলা হয় না। তাই সাবেক সতীর্থ কিংবা ক্লাব ক্রিকেটের প্রতিপক্ষদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নেই শাহরিয়ারের। বিচ ক্রিকেট খেলতে এসে আবার অনেকের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। এটাকে তাই পুনর্মিলনী হিসেবেও দেখছেন নারায়ণগঞ্জের এই ক্রিকেটার।
আরেক সাবেক ক্রিকেটার ওমর খালেদের কাছে ক্রিকেট মাঠটা অচেনা ২০০১ সাল থেকে। তাঁর কাছেও এই আয়োজন একটা পুনর্মিলনী, বনভোজনে আসা, ‘মনে হচ্ছে, পিকনিক করতে এসেছি। খুব মজা করছি সবাই মিলে। এবার অবশ্য আমার ব্যাচের কোনো ক্রিকেটারকে পাইনি। আশা করছি, আমায় দেখে আগামী বছর আমাদের ব্যাচের আরও অনেকেই আসবে।’
৯ বছর পর এই ক্রিকেট খেলতে নেমেও পুরোনো সেই জিগীষাটা ঠিকই অনুভব করছেন নাকি রক্তে। তবে অমন অনুভূতি নিয়েও নিজের দল মিলেনিয়ামকে জেতাতে পারেননি খালেদ। তাঁদের বিপক্ষে ৪ উইকেটে জিতেছে শাহরিয়ারের দল। ৪ ওভারের খেলায় ৪ উইকেট হারিয়ে রুমির দল (তিনি নিজে করেছেন ২ রান) তোলে ২০ রান। ৩.৪ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় শাহরিয়ারের যোসেফাইটস।
কাল উদ্বোধনী দিনের আরেক ম্যাচে এসেন্ট রয়েল (৫২/৪) ৭ রানে হারিয়েছে অ্যাপেক্স গ্ল্যাডিয়েটরকে (৪৫/১)। মাত্র ৪ ওভারের ম্যাচ। নিছকই মজার ক্রিকেট। তবু যেন সমুদ্রসৈকতটা কম উত্তাল হলো না। এটি দেখতেই ভিড় করল হাজার দুয়েক মানুষ। আয়োজনটাকে আরও রঙিন করতে খেলা শেষে সন্ধ্যায় আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ কনসার্ট। সেই কনসার্টে মমতাজ আর বাপ্পা মজুমদারের গানও ভালোই উপভোগ করেছে শ্রোতারা।
No comments