দেশের শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেনের নতুন রেকর্ড
মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে আবারও সব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেল। শুধু লেনদেনই নয়, এদিন দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সবগুলো সূচক এবং বাজার মূলধনের ক্ষেত্রেও হয়েছে নতুন রেকর্ড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৯৪৬ কোটি টাকার শেয়ার। স্টক এক্সচেঞ্জটির ইতিহাসের এখন পর্যন্ত এটিই এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত মঙ্গলবার ডিএসইতে দুই হাজার ৮৩৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪০ কোটি টাকা। এটি হচ্ছে সিএসইতে প্রথমবারের মতো লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার রেকর্ড। সিএসইতে এর আগের সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড ছিল ২৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।
এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ গতকাল তিন হাজার ২৮৬ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। এর আগে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ১২০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে অপেক্ষাকৃত ভালো মৌলভিত্তি ও বড় মূলধনের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে গতকাল, যা উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচকগুলোকে ঊর্ধ্বমুখী করে তুলেছে।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল ৮৮ পয়েন্টের কিছু বেশি বেড়ে সাত হাজার ৯৩৭ পয়েন্ট হয়েছে। এর আগে ডিএসইর সাধারণ সূচক আর কখনো এই পর্যায়ে ওঠেনি। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচকও এদিন ২৩০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে ২২ হাজার ৭৪৩ পয়েন্ট হয়েছে। এটিও সিএসইর ইতিহাসে সার্বিক মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠার নজির।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহের কারণে কয়েক মাস ধরে বাজার এমনিতেই বাড়ছিল। তা ছাড়া বাজারে নতুন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার না আসায় অতিরিক্ত দাম দিয়েও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনছেন।
এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর প্রকাশিত ত্রৈমাসিক অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে শেয়ারপ্রতি আয়ের (ইপিএস) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ভালো হওয়ায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে। তবে বাজারে সরবরাহ যতই বাড়ুক, অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি থেকেই যাবে। তাই ঝুঁকি এড়াতে অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ না করার পরামর্শ দিয়েছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
উল্লেখ্য, এর আগে গত মঙ্গলবার ১৯ দিনের মাথায় দেশের দুটি শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ, সবগুলো সূচক এবং বাজার মূলধন বেড়ে আগের সব রেকর্ড অতিক্রম করে। সেদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৮৩৬ কোটি টাকার শেয়ার। একই দিনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হয়েছে ২৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার। ওই দিন ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৮১৭ পয়েন্টে ওঠে। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১৬০ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
বাজার পরিস্থিতি: দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল লেনদেনের প্রথম থেকেই সূচক বাড়তে শুরু করে। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল। মূলত ব্যাংক, বিমা, অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের ওপর ভর করেই সূচক বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৭টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১০৬টির ও অপরিবর্তিত ছিল একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অন্যদিকে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৭টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির, কমেছে ৭৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৯৪৬ কোটি টাকার শেয়ার। স্টক এক্সচেঞ্জটির ইতিহাসের এখন পর্যন্ত এটিই এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত মঙ্গলবার ডিএসইতে দুই হাজার ৮৩৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪০ কোটি টাকা। এটি হচ্ছে সিএসইতে প্রথমবারের মতো লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার রেকর্ড। সিএসইতে এর আগের সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড ছিল ২৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।
এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ গতকাল তিন হাজার ২৮৬ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। এর আগে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ১২০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে অপেক্ষাকৃত ভালো মৌলভিত্তি ও বড় মূলধনের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে গতকাল, যা উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচকগুলোকে ঊর্ধ্বমুখী করে তুলেছে।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল ৮৮ পয়েন্টের কিছু বেশি বেড়ে সাত হাজার ৯৩৭ পয়েন্ট হয়েছে। এর আগে ডিএসইর সাধারণ সূচক আর কখনো এই পর্যায়ে ওঠেনি। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচকও এদিন ২৩০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে ২২ হাজার ৭৪৩ পয়েন্ট হয়েছে। এটিও সিএসইর ইতিহাসে সার্বিক মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠার নজির।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহের কারণে কয়েক মাস ধরে বাজার এমনিতেই বাড়ছিল। তা ছাড়া বাজারে নতুন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার না আসায় অতিরিক্ত দাম দিয়েও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনছেন।
এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর প্রকাশিত ত্রৈমাসিক অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে শেয়ারপ্রতি আয়ের (ইপিএস) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ভালো হওয়ায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে। তবে বাজারে সরবরাহ যতই বাড়ুক, অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি থেকেই যাবে। তাই ঝুঁকি এড়াতে অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ না করার পরামর্শ দিয়েছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
উল্লেখ্য, এর আগে গত মঙ্গলবার ১৯ দিনের মাথায় দেশের দুটি শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ, সবগুলো সূচক এবং বাজার মূলধন বেড়ে আগের সব রেকর্ড অতিক্রম করে। সেদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৮৩৬ কোটি টাকার শেয়ার। একই দিনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হয়েছে ২৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার। ওই দিন ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৮১৭ পয়েন্টে ওঠে। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১৬০ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
বাজার পরিস্থিতি: দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল লেনদেনের প্রথম থেকেই সূচক বাড়তে শুরু করে। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল। মূলত ব্যাংক, বিমা, অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের ওপর ভর করেই সূচক বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৭টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১০৬টির ও অপরিবর্তিত ছিল একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অন্যদিকে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৭টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির, কমেছে ৭৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ার।
No comments