তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করার আহ্বান
ইরাকের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী তারিক আজিজকে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের নিন্দা জানিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করার জন্য ইরাক সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছে। অন্যদিকে এ সাজার নিন্দা জানিয়েছে ভ্যাটিকান।
তারিক আজিজকে গত মঙ্গলবার মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন ইরাকের সুপ্রিম কোর্ট। আন্তর্জাতিকভাবে দেশটির সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেন সরকারের সবচেয়ে পরিচিত মুখ ছিলেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের মুখপাত্র মার্টিন নেসার্কি গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে জাতিসংঘের অবস্থান সুস্পষ্ট। জাতিংসঘ এ দণ্ডের বিরোধী। আমরা চাই না, তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হোক।’
ভ্যাটিকানের মুখপাত্র ফেডেরিকো লম্বার্দি গত বুধবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে ক্যাথলিক গির্জার অবস্থান স্পষ্ট। তারিক আজিজকে দেওয়া সাজা কার্যকর হবে না, এটাই আমরা আশা করছি।’ তিনি বলেন, ‘মারাত্মক বিপর্যয়ের পর দেশটির শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তারিক আজিজকে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। তাঁকে রক্ষায় কূটনৈতিকভাবে চেষ্টা চালানো হবে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথরিন অ্যাস্টন বলেছেন, তারিক আজিজের সাজার বাস্তবায়ন মেনে নেওয়া হবে না। তাঁর সাজা কমিয়ে আনার চেষ্টা চালানো হবে।
সাদ্দাম হোসেনের শাসনামলের বর্বরতা স্বীকার করলেও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালও একই কথা বলেছে। সংগঠনটি তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করার জন্য ইরাক সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছে।
তারিক আজিজকে গত মঙ্গলবার মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন ইরাকের সুপ্রিম কোর্ট। আন্তর্জাতিকভাবে দেশটির সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেন সরকারের সবচেয়ে পরিচিত মুখ ছিলেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের মুখপাত্র মার্টিন নেসার্কি গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে জাতিসংঘের অবস্থান সুস্পষ্ট। জাতিংসঘ এ দণ্ডের বিরোধী। আমরা চাই না, তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হোক।’
ভ্যাটিকানের মুখপাত্র ফেডেরিকো লম্বার্দি গত বুধবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে ক্যাথলিক গির্জার অবস্থান স্পষ্ট। তারিক আজিজকে দেওয়া সাজা কার্যকর হবে না, এটাই আমরা আশা করছি।’ তিনি বলেন, ‘মারাত্মক বিপর্যয়ের পর দেশটির শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তারিক আজিজকে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। তাঁকে রক্ষায় কূটনৈতিকভাবে চেষ্টা চালানো হবে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথরিন অ্যাস্টন বলেছেন, তারিক আজিজের সাজার বাস্তবায়ন মেনে নেওয়া হবে না। তাঁর সাজা কমিয়ে আনার চেষ্টা চালানো হবে।
সাদ্দাম হোসেনের শাসনামলের বর্বরতা স্বীকার করলেও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালও একই কথা বলেছে। সংগঠনটি তারিক আজিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করার জন্য ইরাক সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছে।
No comments