এবার গ্রেটব্যাচের ধোলাই
বাংলাদেশে থাকার সময় কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি, খুব বেশি কিছু বলেননি দেশে ফিরেও। ক্ষোভগুলো জমে জমে ভেতরে হয়তো কুণ্ডলী পাকিয়ে ছিল। হঠাৎ যখন সব উগরে দিয়ে মার্ক গ্রেটব্যাচ রীতিমতো বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দিলেন, তখন বাংলাদেশ সফরের পারফরম্যান্সের জন্য শিষ্যদের ধুয়ে ফেলেছেন নিউজিল্যান্ড কোচ। প্রশ্ন তুলেছেন কয়েকজন টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানের শীর্ষ পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা নিয়েও!
বাংলাদেশ সিরিজের পারফরম্যান্সকে গ্রেটব্যাচ বর্ণনা করেছেন ছাপার অযোগ্য ভাষায়। ‘লাইভস্পোর্ট’ রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক ব্যাটসম্যানের মূল্যায়ন, ‘এতটা বাজে পারফরম্যান্সের পর উন্নতি না করে উপায় নেই। বাংলাদেশে আমরা স্রেফ বিধ্বস্ত হয়েছি। আমরা ‘‘...-র’’ মতো খেলেছি। তবে ইতিবাচক দিক হলো, আগামী সপ্তাহেই আমরা নিজেদের শোধরানোর সুযোগ পাচ্ছি।’ আহমেদাবাদ টেস্ট দিয়ে আগামী বৃহস্পতিবার শুরু ভারতের বিপক্ষে সিরিজ, গ্রেটব্যাচের ইঙ্গিত সেদিকেই।
প্রতি ম্যাচেই শুরুতে এক গাদা উইকেট হারিয়ে ফেলাকে বাংলাদেশ সিরিজে বিপর্যয়ের মূল কারণ বলেছিলেন অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি। কোচের মূল ক্ষোভও টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ওপর, ‘আমার মনে হয়েছে ওদের (টপ-অর্ডার) কেউ কেউ এই পর্যায়ে খেলার মতো যথেষ্ট ভালো নয়। কেউ কেউ আবার যতটা না ভালো, নিজেদের তার চেয়ে ভালো মনে করে। সমস্যা আছে মানসিকতায়ও। পরিস্থিতি বুঝতে হবে, সে অনুযায়ী কখনো আক্রমণাত্মক আর কখনো রক্ষণাত্মক খেলতে হবে। পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের এই জায়গাটা নিয়েই বেশি কাজ করতে হবে।’
এই টপ-অর্ডারদের একজন, ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আবার মুখোমুখি আরও বড় চ্যালেঞ্জের। টেস্টে উইকেটকিপিং ছেড়ে ম্যাককালাম এখন শুধুই ব্যাটসম্যান। ব্যাটিং করবেন সম্ভবত তিন নম্বরে। বাংলাদেশ সফরে চার ম্যাচে রান করতে পেরেছেন মাত্র ৮৬। এই ফর্মহীন অবস্থায় যাচ্ছেন টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দেশে, সামনে তাই কঠিন চ্যালেঞ্জ। ম্যাককালাম অবশ্য পেছনে না তাকিয়ে চ্যালেঞ্জ নেওয়ার প্রস্তুতিই নিচ্ছেন, ‘বাংলাদেশে আমরা ভালো খেলিনি এবং এটা মেনে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। পরাজয়ের কথা ভেবে কান্নাকাটি করে কোনো লাভ নেই। এই পৃষ্ঠাটা এখন আমাদের উল্টাতে হবে, তাকাতে হবে সামনের সফরের দিকে। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা যদি ওই সফরের কাজে লাগাতে পারি, তাহলেই নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের জন্য ভালো।’
ভারত সফরে নিউজিল্যান্ড খেলবে তিনটি টেস্ট ও পাঁচটি ওয়ানডে।
বাংলাদেশ সিরিজের পারফরম্যান্সকে গ্রেটব্যাচ বর্ণনা করেছেন ছাপার অযোগ্য ভাষায়। ‘লাইভস্পোর্ট’ রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক ব্যাটসম্যানের মূল্যায়ন, ‘এতটা বাজে পারফরম্যান্সের পর উন্নতি না করে উপায় নেই। বাংলাদেশে আমরা স্রেফ বিধ্বস্ত হয়েছি। আমরা ‘‘...-র’’ মতো খেলেছি। তবে ইতিবাচক দিক হলো, আগামী সপ্তাহেই আমরা নিজেদের শোধরানোর সুযোগ পাচ্ছি।’ আহমেদাবাদ টেস্ট দিয়ে আগামী বৃহস্পতিবার শুরু ভারতের বিপক্ষে সিরিজ, গ্রেটব্যাচের ইঙ্গিত সেদিকেই।
প্রতি ম্যাচেই শুরুতে এক গাদা উইকেট হারিয়ে ফেলাকে বাংলাদেশ সিরিজে বিপর্যয়ের মূল কারণ বলেছিলেন অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি। কোচের মূল ক্ষোভও টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ওপর, ‘আমার মনে হয়েছে ওদের (টপ-অর্ডার) কেউ কেউ এই পর্যায়ে খেলার মতো যথেষ্ট ভালো নয়। কেউ কেউ আবার যতটা না ভালো, নিজেদের তার চেয়ে ভালো মনে করে। সমস্যা আছে মানসিকতায়ও। পরিস্থিতি বুঝতে হবে, সে অনুযায়ী কখনো আক্রমণাত্মক আর কখনো রক্ষণাত্মক খেলতে হবে। পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের এই জায়গাটা নিয়েই বেশি কাজ করতে হবে।’
এই টপ-অর্ডারদের একজন, ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আবার মুখোমুখি আরও বড় চ্যালেঞ্জের। টেস্টে উইকেটকিপিং ছেড়ে ম্যাককালাম এখন শুধুই ব্যাটসম্যান। ব্যাটিং করবেন সম্ভবত তিন নম্বরে। বাংলাদেশ সফরে চার ম্যাচে রান করতে পেরেছেন মাত্র ৮৬। এই ফর্মহীন অবস্থায় যাচ্ছেন টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দেশে, সামনে তাই কঠিন চ্যালেঞ্জ। ম্যাককালাম অবশ্য পেছনে না তাকিয়ে চ্যালেঞ্জ নেওয়ার প্রস্তুতিই নিচ্ছেন, ‘বাংলাদেশে আমরা ভালো খেলিনি এবং এটা মেনে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। পরাজয়ের কথা ভেবে কান্নাকাটি করে কোনো লাভ নেই। এই পৃষ্ঠাটা এখন আমাদের উল্টাতে হবে, তাকাতে হবে সামনের সফরের দিকে। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা যদি ওই সফরের কাজে লাগাতে পারি, তাহলেই নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের জন্য ভালো।’
ভারত সফরে নিউজিল্যান্ড খেলবে তিনটি টেস্ট ও পাঁচটি ওয়ানডে।
No comments