অ্যাশেজ শুরু হয়ে গেছে
আজ অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে বিমানে চড়ে বসবেন অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসরা। ইংলিশ দলটার সঙ্গী হবে একটা স্বপ্নও—অস্ট্রেলিয়ার মাটি থেকে অ্যাশেজ জিতে আসা। সেই ২৩ বছর আগে, ১৯৮৬-৮৭ অ্যাশেজে সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়াকে তাদের ঘরে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। স্ট্রাউসের এই দলটার পক্ষে মাইক গ্যাটিংয়ের দলটার কীর্তির পুনরাবৃত্তি করা খুবই সম্ভব বলে এবার বলাবলি হচ্ছে।
একটা কারণ তো অবশ্যই ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত ফর্ম। গত ছয়টি টেস্ট সিরিজে তারা অপরাজিত। জিতেছে এর পাঁচটিই। আরেকটি কারণ অস্ট্রেলিয়ার দুর্দশা। গত টানা পাঁচটি টেস্ট সিরিজেই হেরে র্যাঙ্কিংয়ের পাঁচে নেমে গেছে অস্ট্রেলিয়া। মাত্রই কদিন আগে ভারতে দুই টেস্টের সিরিজে হয়ে এসেছে হোয়াইটওয়াশ।
রিকি পন্টিং অবশ্য প্রতিপক্ষকে আগে থেকেই সাবধান করে দিচ্ছেন এই বলে, সাম্প্রতিক এই ফর্ম হিসাব করে অস্ট্রেলিয়ায় এসে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন যেন ইংল্যান্ড না দেখে। শেষবেলায় তাহলে পুড়তে হবে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায়। স্ট্রাউসরাও ছেড়ে কথা কইবেন কেন? এবার তো তাঁদের অ্যাশেজ জয়ের ‘গোল্ডেন চান্স’।
প্রথম টেস্ট সেই ২৫ নভেম্বর। কিন্তু অ্যাশেজ আসলে শুরুই হয়ে গেছে। অন্তত কথার লড়াইয়ে তো বটেই। অস্ট্রেলীয়রা লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে কেভিন পিটারসেনকে। বেচারার ফর্ম ভালো নেই। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক কোচ জন বুকানন বলে দিয়েছেন, ইংল্যান্ডের সবচেয়ে দুর্বল জায়গাটি এই পিটারসেনই। ২০০৫ অ্যাশেজে দুর্দান্ত অভিষেক দিয়ে শুরু করা পিটারসেনের পাল্টা জবাব, ‘উনি কী বললেন না-বললেন, তা নিয়ে আমি মোটেই মাথা ঘামাচ্ছি না। বুকানন? তিনি আবার কে? তিনি কেউ নন।’
এদিকে পন্টিং আবার বলে রেখেছেন, আসার সময় যেন ছাইয়ের ভস্মাধারটি সঙ্গে করে আনতে স্ট্রাউস ভুলে না যান। হাজার হোক, সেটা তো অস্ট্রেলিয়াতেই রেখে দেশে ফিরতে হবে! স্ট্রাউস কিছু বলেননি। তাঁর হয়ে জবাবটা দিয়েছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এই পেসারের মন্তব্য, শুধু অস্ট্রেলিয়াকে হারানো নয়, তাদের লক্ষ্য টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর জায়গা। অ্যান্ডারসনেরও কিছু ব্যক্তিগত হিসাব চুকানোর ব্যাপার আছে। গত অ্যাশেজ সফরটা যে তাঁর জন্য ছিল দুঃস্বপ্ন, ৮২.৬০ গড়ে নিয়েছিল মাত্র ৫টি উইকেট।
অ্যাশেজ তো শুরুই হয়ে গেছে মনে হচ্ছে!
একটা কারণ তো অবশ্যই ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত ফর্ম। গত ছয়টি টেস্ট সিরিজে তারা অপরাজিত। জিতেছে এর পাঁচটিই। আরেকটি কারণ অস্ট্রেলিয়ার দুর্দশা। গত টানা পাঁচটি টেস্ট সিরিজেই হেরে র্যাঙ্কিংয়ের পাঁচে নেমে গেছে অস্ট্রেলিয়া। মাত্রই কদিন আগে ভারতে দুই টেস্টের সিরিজে হয়ে এসেছে হোয়াইটওয়াশ।
রিকি পন্টিং অবশ্য প্রতিপক্ষকে আগে থেকেই সাবধান করে দিচ্ছেন এই বলে, সাম্প্রতিক এই ফর্ম হিসাব করে অস্ট্রেলিয়ায় এসে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন যেন ইংল্যান্ড না দেখে। শেষবেলায় তাহলে পুড়তে হবে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায়। স্ট্রাউসরাও ছেড়ে কথা কইবেন কেন? এবার তো তাঁদের অ্যাশেজ জয়ের ‘গোল্ডেন চান্স’।
প্রথম টেস্ট সেই ২৫ নভেম্বর। কিন্তু অ্যাশেজ আসলে শুরুই হয়ে গেছে। অন্তত কথার লড়াইয়ে তো বটেই। অস্ট্রেলীয়রা লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে কেভিন পিটারসেনকে। বেচারার ফর্ম ভালো নেই। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক কোচ জন বুকানন বলে দিয়েছেন, ইংল্যান্ডের সবচেয়ে দুর্বল জায়গাটি এই পিটারসেনই। ২০০৫ অ্যাশেজে দুর্দান্ত অভিষেক দিয়ে শুরু করা পিটারসেনের পাল্টা জবাব, ‘উনি কী বললেন না-বললেন, তা নিয়ে আমি মোটেই মাথা ঘামাচ্ছি না। বুকানন? তিনি আবার কে? তিনি কেউ নন।’
এদিকে পন্টিং আবার বলে রেখেছেন, আসার সময় যেন ছাইয়ের ভস্মাধারটি সঙ্গে করে আনতে স্ট্রাউস ভুলে না যান। হাজার হোক, সেটা তো অস্ট্রেলিয়াতেই রেখে দেশে ফিরতে হবে! স্ট্রাউস কিছু বলেননি। তাঁর হয়ে জবাবটা দিয়েছেন জেমস অ্যান্ডারসন। এই পেসারের মন্তব্য, শুধু অস্ট্রেলিয়াকে হারানো নয়, তাদের লক্ষ্য টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর জায়গা। অ্যান্ডারসনেরও কিছু ব্যক্তিগত হিসাব চুকানোর ব্যাপার আছে। গত অ্যাশেজ সফরটা যে তাঁর জন্য ছিল দুঃস্বপ্ন, ৮২.৬০ গড়ে নিয়েছিল মাত্র ৫টি উইকেট।
অ্যাশেজ তো শুরুই হয়ে গেছে মনে হচ্ছে!
No comments