ইপিএস নিয়ে কারসাজি তদন্ত করবে এসইসি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অব্যাংকিং আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফসিএল) দুজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের আয়ের হিসাব নিয়ে কারসাজির অভিযোগ উঠেছে।
একজন বিনিয়োগকারীর করা এ অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে গতকাল রোববার কমিটি গঠনের খবর প্রচার করা হয়।
এসইসির পরিচালক রেজাউল করিমকে প্রধান করে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্য সংস্থাটির উপপরিচালক আবুল কালাম। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে এই কমিটিকে এসইসির কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এসইসি সূত্র জানায়, সম্প্রতি তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ আসে, বিআইএফসিএলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা যোগসাজশ করে কারসাজির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম প্রান্তিকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কম দেখিয়েছেন।
কোম্পানিটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে যেখানে ইপিএস দেখিয়েছে ১৩ টাকা ৩৮ পয়সা, সেখানে প্রথম প্রান্তিকে দেখানো হয়েছিল তিন টাকা ৮৭ পয়সা। অভিযোগকারীর দাবি, কোম্পানিটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ থেকে অর্জিত মুনাফা কম দেখিয়ে ইপিএস কমিয়েছেন। আর এভাবে ইপিএস কম দেখানোর কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কাঙ্ক্ষিত মুনাফা থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন।
জানা যায়, অভিযোগকারী ডিএসইতে প্রথম অভিযোগ দাখিল করেন। পরে ডিএসই বিষয়টি এসইসির কাছে হস্তান্তর করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এসইসি।
ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে সমাপ্ত বছরে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে ইপিএস দেখানো হয়েছে ৩৪ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের চেয়ে ১৯ টাকা বেশি। বর্তমানে কোম্পানিটির ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার এক হাজার ১০০ টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে।
বাজার পরিস্থিতি: দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক বাড়ার ধারা অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই সূচক আগের অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনে মূল্যসূচকে নতুন রেকর্ড হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে প্রায় সাত হাজার ৭০০ পয়েন্ট ছুঁয়েছে। এর প্রভাবে স্টক এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধনও তিন লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। এর আগে ডিএসইর সূচক ও বাজার মূলধন এই পর্যায়ে কখনো ওঠেনি।
এদিকে বাজারের টানা ঊর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। তবে এসইসির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠকের অংশ হিসেবেই এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
লেনদেনের শুরুতেই গতকাল বাজার অনেক ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে। প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৮০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর দিনের শেষ ভাগে এসে সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে শেষ মুহূর্তে তা আবার খানিকটা কমে আসে।
ডিএসইতে গতকাল ব্যাংকিং খাত ছাড়া বাকি সব খাতই ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এ দিন স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ২৪৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
একজন বিনিয়োগকারীর করা এ অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে গতকাল রোববার কমিটি গঠনের খবর প্রচার করা হয়।
এসইসির পরিচালক রেজাউল করিমকে প্রধান করে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্য সংস্থাটির উপপরিচালক আবুল কালাম। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে এই কমিটিকে এসইসির কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এসইসি সূত্র জানায়, সম্প্রতি তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ আসে, বিআইএফসিএলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা যোগসাজশ করে কারসাজির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম প্রান্তিকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কম দেখিয়েছেন।
কোম্পানিটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে যেখানে ইপিএস দেখিয়েছে ১৩ টাকা ৩৮ পয়সা, সেখানে প্রথম প্রান্তিকে দেখানো হয়েছিল তিন টাকা ৮৭ পয়সা। অভিযোগকারীর দাবি, কোম্পানিটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ থেকে অর্জিত মুনাফা কম দেখিয়ে ইপিএস কমিয়েছেন। আর এভাবে ইপিএস কম দেখানোর কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কাঙ্ক্ষিত মুনাফা থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন।
জানা যায়, অভিযোগকারী ডিএসইতে প্রথম অভিযোগ দাখিল করেন। পরে ডিএসই বিষয়টি এসইসির কাছে হস্তান্তর করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এসইসি।
ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে সমাপ্ত বছরে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে ইপিএস দেখানো হয়েছে ৩৪ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের চেয়ে ১৯ টাকা বেশি। বর্তমানে কোম্পানিটির ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার এক হাজার ১০০ টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে।
বাজার পরিস্থিতি: দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক বাড়ার ধারা অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই সূচক আগের অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনে মূল্যসূচকে নতুন রেকর্ড হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে প্রায় সাত হাজার ৭০০ পয়েন্ট ছুঁয়েছে। এর প্রভাবে স্টক এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধনও তিন লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। এর আগে ডিএসইর সূচক ও বাজার মূলধন এই পর্যায়ে কখনো ওঠেনি।
এদিকে বাজারের টানা ঊর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। তবে এসইসির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠকের অংশ হিসেবেই এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
লেনদেনের শুরুতেই গতকাল বাজার অনেক ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে। প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৮০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর দিনের শেষ ভাগে এসে সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে শেষ মুহূর্তে তা আবার খানিকটা কমে আসে।
ডিএসইতে গতকাল ব্যাংকিং খাত ছাড়া বাকি সব খাতই ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এ দিন স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ২৪৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
No comments