মিয়ানমারে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তরা প্রয়োজনীয় ত্রাণ পাচ্ছে না
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে মিয়ানমারের পশ্চিম উপকূলে হাজার হাজার মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ চলছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম বলে জানা গেছে। সরকার ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ শুরু করেছে। গত শুক্রবার ঘূর্ণিঝড় গিরি কিয়ায়ুকফিউ শহরের কাছে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে এক বালিকা নিহত হয়েছে। ঝড়ের সময় গাছের নিচে চাপা পড়ে সে নিহত হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ চলছে। নৌকা ও বিমানে করে ত্রাণ সরবরাহ করা হচ্ছে। আমরা হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের চেষ্টা করছি।’
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দা কো খিন বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসব এলাকার অধিকাংশ বাড়িঘর বাঁশ ও খড় দিয়ে তৈরি। ঝড়ে প্রায় সব বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ফলে অন্তত চার হাজার মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
খিন জানান, অনেক এলাকায় মানুষ এখনো পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। স্থানীয় বিত্তশালী ও বৌদ্ধ ভিক্ষুদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হচ্ছে। কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে এক বালিকা নিহত হয়েছে। ঝড়ের সময় গাছের নিচে চাপা পড়ে সে নিহত হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ চলছে। নৌকা ও বিমানে করে ত্রাণ সরবরাহ করা হচ্ছে। আমরা হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের চেষ্টা করছি।’
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দা কো খিন বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসব এলাকার অধিকাংশ বাড়িঘর বাঁশ ও খড় দিয়ে তৈরি। ঝড়ে প্রায় সব বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ফলে অন্তত চার হাজার মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
খিন জানান, অনেক এলাকায় মানুষ এখনো পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। স্থানীয় বিত্তশালী ও বৌদ্ধ ভিক্ষুদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হচ্ছে। কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
No comments