অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ প্রসাদ?
যুগ যুগ ধরে বিশ্বমানের সব ফাস্ট বোলার উপহার দিয়ে ফাস্ট বোলারদের উর্বর ভূমি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে অস্ট্রেলিয়া। ভারত ঠিক উল্টো। দারুণ সব স্পিনার উপহার দিয়েছে দেশটি, কিন্তু ভালো ফাস্ট বোলার তারা খুঁজে পেয়েছে কালেভদ্রে। সেই ভারতেরই এক সাবেক পেসার এখন হতে পারেন অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ। অস্ট্রেলিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের খবর, অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন ভেঙ্কটেশ প্রসাদ।
ট্রয় কুলি অস্ট্রেলিয়ার সেন্টার অব এক্সেলেন্সের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ফাঁকা পড়ে আছে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচের পদটা। নতুন বোলিং কোচের জন্য ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার যেসব চাহিদা, সেগুলো পূরণের সবচেয়ে কাছাকাছি আছেন নাকি প্রসাদই। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ভারতের হয়ে ৩৩টি টেস্ট ও ১৬১টি ওয়ানডে খেলেছেন প্রসাদ। এরপর ২০০৭ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ছিলেন ভারতের বোলিং কোচ। এখন তিনি আইপিএলের দল চেন্নাই সুপার কিংসের বোলিং কোচ।
অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনায় রোমাঞ্চিত ৪১ বছর বয়সী প্রসাদ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ হিসেবে আমাকে ভাবা হচ্ছে জেনে খুব ভালো লাগছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের অংশ হওয়া এবং আমার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান দিয়ে ওদের সাহায্য করতে পারাটা আমার জন্য হবে দারুণ সম্মানের।’
গতকাল শেষ হওয়া ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে একটি টেলিভিশনের জন্য বিশেষজ্ঞ মতামত দিয়েছেন প্রসাদ। বলিঞ্জার-জনসনদের বোলিংটা তাই দেখেছেন খুব মনোযোগ দিয়ে। সেই পর্যবেক্ষণ থেকে প্রসাদের উপলব্ধি, ‘ওদের প্রতিভাবান সব বোলার আছে, তবে আগের মতো অভিজ্ঞ বোলার নেই। প্রতিভাই সবকিছু নয়। ওদের আরও ধারাবাহিক হতে হবে। ভারতের মতো ব্যাটিং লাইনআপের বিপক্ষে এবং পেস বোলিং-বৈরী উইকেটে ওদের আরও ধৈর্য ধরা উচিত ছিল। এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজন পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করে অপেক্ষা করতে হয় ব্যাটসম্যান কখন ফাঁদে পা দেয়।’
এখনো দায়িত্ব না পেলেও অস্ট্রেলিয়ানদের কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা কিন্তু কিছুটা হয়ে আছে প্রসাদের। চেন্নাই সুপার কিংসের বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন ডগ বলিঞ্জারের সঙ্গে। সম্ভাব্য শিষ্যকে নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত প্রসাদ, ‘ছন্দে থাকা বলিঞ্জার অসাধারণ। ফাস্ট বোলারদের যা থাকা উচিত, প্রায় সবকিছুই আছে ওর। প্রথম টেস্টের শেষ দিকে ও দ্বিতীয় টেস্টে রিকি পন্টিং যদি ওকে পেত, তাহলে টেস্ট সিরিজের ফলাফল হয়তো অন্যরকম হতে পারত।’
ট্রয় কুলি অস্ট্রেলিয়ার সেন্টার অব এক্সেলেন্সের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ফাঁকা পড়ে আছে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচের পদটা। নতুন বোলিং কোচের জন্য ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার যেসব চাহিদা, সেগুলো পূরণের সবচেয়ে কাছাকাছি আছেন নাকি প্রসাদই। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ভারতের হয়ে ৩৩টি টেস্ট ও ১৬১টি ওয়ানডে খেলেছেন প্রসাদ। এরপর ২০০৭ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ছিলেন ভারতের বোলিং কোচ। এখন তিনি আইপিএলের দল চেন্নাই সুপার কিংসের বোলিং কোচ।
অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনায় রোমাঞ্চিত ৪১ বছর বয়সী প্রসাদ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বোলিং কোচ হিসেবে আমাকে ভাবা হচ্ছে জেনে খুব ভালো লাগছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের অংশ হওয়া এবং আমার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান দিয়ে ওদের সাহায্য করতে পারাটা আমার জন্য হবে দারুণ সম্মানের।’
গতকাল শেষ হওয়া ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে একটি টেলিভিশনের জন্য বিশেষজ্ঞ মতামত দিয়েছেন প্রসাদ। বলিঞ্জার-জনসনদের বোলিংটা তাই দেখেছেন খুব মনোযোগ দিয়ে। সেই পর্যবেক্ষণ থেকে প্রসাদের উপলব্ধি, ‘ওদের প্রতিভাবান সব বোলার আছে, তবে আগের মতো অভিজ্ঞ বোলার নেই। প্রতিভাই সবকিছু নয়। ওদের আরও ধারাবাহিক হতে হবে। ভারতের মতো ব্যাটিং লাইনআপের বিপক্ষে এবং পেস বোলিং-বৈরী উইকেটে ওদের আরও ধৈর্য ধরা উচিত ছিল। এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজন পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করে অপেক্ষা করতে হয় ব্যাটসম্যান কখন ফাঁদে পা দেয়।’
এখনো দায়িত্ব না পেলেও অস্ট্রেলিয়ানদের কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা কিন্তু কিছুটা হয়ে আছে প্রসাদের। চেন্নাই সুপার কিংসের বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন ডগ বলিঞ্জারের সঙ্গে। সম্ভাব্য শিষ্যকে নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত প্রসাদ, ‘ছন্দে থাকা বলিঞ্জার অসাধারণ। ফাস্ট বোলারদের যা থাকা উচিত, প্রায় সবকিছুই আছে ওর। প্রথম টেস্টের শেষ দিকে ও দ্বিতীয় টেস্টে রিকি পন্টিং যদি ওকে পেত, তাহলে টেস্ট সিরিজের ফলাফল হয়তো অন্যরকম হতে পারত।’
No comments