আতশ কাচের নিচে রায়না
অভিযোগ খুব গুরুতর কিছু নয়। ভারতের গত শ্রীলঙ্কা সফরে অবৈধ জুয়ায় জড়িত এক ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ এক মেয়ের সঙ্গে একাধিকবার সময় কাটিয়েছেন সুরেশ রায়না। ঝামেলাটা হয়েছে অন্য জায়গায়। টিম হোটেলের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় ধরা পড়া ফুটেজগুলো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) দিয়েছিল ক্রিকেট শ্রীলঙ্কা। কিন্তু পুরো ব্যাপারটাই চেপে গেছে বিসিসিআই। সানডে টাইমস-এর খবর, এই চেপে যাওয়াটাকেই নাকি সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছে আইসিসির দুর্নীতি দমন ও নিরাপত্তা বিভাগ (এসিএসইউ)। চেপে যাওয়ার কারণটা খতিয়ে দেখছে তারা।
এসিএসইউর সন্দেহের রাডারে আছে ক্রিকেট শ্রীলঙ্কাও। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই আইসিসিকে জানানোর কথা স্পষ্ট বলে দেওয়া আছে। আইসিসিকে কিছু না জানিয়ে ক্রিকেট শ্রীলঙ্কা গোপনে কেন বিসিসিআইকে জানাল, এটাও নাকি খতিয়ে দেখছে এসিএসইউ। ব্রিটিশ পত্রিকাটির দাবি, আইসিসির সন্দেহ, বিসিসিআই সচিব এন শ্রীনিবাসনের ইঙ্গিতেই ব্যাপারটা গোপন রেখেছিল ক্রিকেট শ্রীলঙ্কা। আইপিএলের দল চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক শ্রীনিবাসন, আর এই দলেই খেলেন রায়না।
বিসিসিআইয়ের চেপে যাওয়ার ঘটনাটা আইসিসি জানতে পেরেছে অন্য এক ঘটনার সূত্রে। সম্প্রতি ক্রিকেট-বিশ্ব তোলপাড় করা স্পট ফিক্সিং নাকি আসলে মাথাচাড়া দিয়েছে আইপিএলে, এই অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে রায়নার ঘটনা। বিসিসিআই এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। বিসিসিআই কিছু জানিয়েছে কি না—প্রশ্নের জবাবে আইসিসির এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘তদন্তাধীন কোনো বিষয়ে আমরা মন্তব্য করি না।’
এসিএসইউর সন্দেহের রাডারে আছে ক্রিকেট শ্রীলঙ্কাও। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই আইসিসিকে জানানোর কথা স্পষ্ট বলে দেওয়া আছে। আইসিসিকে কিছু না জানিয়ে ক্রিকেট শ্রীলঙ্কা গোপনে কেন বিসিসিআইকে জানাল, এটাও নাকি খতিয়ে দেখছে এসিএসইউ। ব্রিটিশ পত্রিকাটির দাবি, আইসিসির সন্দেহ, বিসিসিআই সচিব এন শ্রীনিবাসনের ইঙ্গিতেই ব্যাপারটা গোপন রেখেছিল ক্রিকেট শ্রীলঙ্কা। আইপিএলের দল চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক শ্রীনিবাসন, আর এই দলেই খেলেন রায়না।
বিসিসিআইয়ের চেপে যাওয়ার ঘটনাটা আইসিসি জানতে পেরেছে অন্য এক ঘটনার সূত্রে। সম্প্রতি ক্রিকেট-বিশ্ব তোলপাড় করা স্পট ফিক্সিং নাকি আসলে মাথাচাড়া দিয়েছে আইপিএলে, এই অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে রায়নার ঘটনা। বিসিসিআই এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। বিসিসিআই কিছু জানিয়েছে কি না—প্রশ্নের জবাবে আইসিসির এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘তদন্তাধীন কোনো বিষয়ে আমরা মন্তব্য করি না।’
No comments