জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা কর্মসূচিতে হাজারো এশীয়
জলবায়ু পরিবর্তনের কুফল সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ বৃক্ষরোপণ, বর্জ্য পরিষ্কার ও দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানোর বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে। আয়োজকেরা ধারণা করছেন, গতকাল রোববারের ওই কর্মসূচি জলবায়ু-পরিবর্তনবিষয়ক আন্দোলনের সবচেয়ে বড় ঘটনা।
‘গ্লোবাল ওয়ার্ক পার্টি’ নামের ১০/১০/১০ তারিখের এই কর্মসূচির উদ্বোধন হয় অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোয়। পরে তা চলে আসে এশিয়ায় এবং ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বজুড়ে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশে সাত হাজারের বেশি সামাজিক কর্মসূচি পালন করা হয়।
আয়োজকদের পক্ষে থ্রিফিফটিডটঅর্গ প্রচারাভিযানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল ম্যাককিবেন বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, শুধু ইকুয়েটরিয়াল গিনি, সান ম্যারিনো ও উত্তর কোরিয়া এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়নি। সুতরাং নিশ্চিতভাবেই এটা সবচেয়ে ব্যাপক পরিবেশবাদী কর্মসূচি। আমরা যতটুকু বলতে পারি তা হলো, পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো একটি বিষয়ের ওপর কর্মসূচিতে এক দিনে সবচেয়ে বিস্তৃত অঞ্চলের নাগরিকদের অংশগ্রহণ।’
কর্মসূচির ম্যানিলাভিত্তিক সমন্বয়কারী জয়েস সিয়েরা বলেন, ‘বিভিন্ন সংস্থা ও কর্মসূচির মাধ্যমে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক হাজার মানুষ এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়। আমার মনে হয়, এর মাধ্যমে বিশ্বনেতাদের কাছে একটি বার্তা পরিষ্কারভাবে পৌঁছে গেছে—এশিয়ার মানুষ, যারা জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের সবচেয়ে বড় ঝুঁকিতে আছে, তারা নিজেরাই এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে।’
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবক শহরে হেঁটে হেঁটে বর্জ্য সংগ্রহ করেছে। চীনের ২০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী দেশজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন। গণমাধ্যমবিষয়ক মুখপাত্র জোয়ানা ওয়াং বলেন, ‘চীনের ইতিহাসে পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচিতে যুব শ্রেণীর অংশগ্রহণের সবচেয়ে বড় ঘটনা এটি।’
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় কয়েক হাজার নাগরিক স্থানীয় প্যাসিগ নদী রক্ষার ব্যাপারে সচেতনতা বাড়াতে গতকাল একটি দৌড় কর্মসূচিতে অংশ নেয়। সে দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই নদীপথটি ব্যাপক দূষণের শিকার। অস্ট্রেলিয়ায় স্থানীয় নাগরিকেরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। প্রশান্ত মহাসাগরের সব কয়টি দ্বীপ এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। কঙ্গোতে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থীরা ‘ফরেস্ট অব হোপ’ নামের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে। ইরাকে ব্যাবিলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের ছাদে সৌরশক্তি প্যানেল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
‘গ্লোবাল ওয়ার্ক পার্টি’ নামের ১০/১০/১০ তারিখের এই কর্মসূচির উদ্বোধন হয় অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোয়। পরে তা চলে আসে এশিয়ায় এবং ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বজুড়ে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশে সাত হাজারের বেশি সামাজিক কর্মসূচি পালন করা হয়।
আয়োজকদের পক্ষে থ্রিফিফটিডটঅর্গ প্রচারাভিযানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল ম্যাককিবেন বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, শুধু ইকুয়েটরিয়াল গিনি, সান ম্যারিনো ও উত্তর কোরিয়া এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়নি। সুতরাং নিশ্চিতভাবেই এটা সবচেয়ে ব্যাপক পরিবেশবাদী কর্মসূচি। আমরা যতটুকু বলতে পারি তা হলো, পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো একটি বিষয়ের ওপর কর্মসূচিতে এক দিনে সবচেয়ে বিস্তৃত অঞ্চলের নাগরিকদের অংশগ্রহণ।’
কর্মসূচির ম্যানিলাভিত্তিক সমন্বয়কারী জয়েস সিয়েরা বলেন, ‘বিভিন্ন সংস্থা ও কর্মসূচির মাধ্যমে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক হাজার মানুষ এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়। আমার মনে হয়, এর মাধ্যমে বিশ্বনেতাদের কাছে একটি বার্তা পরিষ্কারভাবে পৌঁছে গেছে—এশিয়ার মানুষ, যারা জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের সবচেয়ে বড় ঝুঁকিতে আছে, তারা নিজেরাই এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে।’
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবক শহরে হেঁটে হেঁটে বর্জ্য সংগ্রহ করেছে। চীনের ২০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী দেশজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন। গণমাধ্যমবিষয়ক মুখপাত্র জোয়ানা ওয়াং বলেন, ‘চীনের ইতিহাসে পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচিতে যুব শ্রেণীর অংশগ্রহণের সবচেয়ে বড় ঘটনা এটি।’
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় কয়েক হাজার নাগরিক স্থানীয় প্যাসিগ নদী রক্ষার ব্যাপারে সচেতনতা বাড়াতে গতকাল একটি দৌড় কর্মসূচিতে অংশ নেয়। সে দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই নদীপথটি ব্যাপক দূষণের শিকার। অস্ট্রেলিয়ায় স্থানীয় নাগরিকেরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। প্রশান্ত মহাসাগরের সব কয়টি দ্বীপ এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। কঙ্গোতে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থীরা ‘ফরেস্ট অব হোপ’ নামের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে। ইরাকে ব্যাবিলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের ছাদে সৌরশক্তি প্যানেল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
No comments