আফগানিস্তানে ৬০ শতাংশ মানুষ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছে
আফগানিস্তানের ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছে। বছরের পর বছর ধরে চলা যুদ্ধ, সামাজিক সমস্যা ও দারিদ্র্যের কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। দেশটির উচ্চপদস্থ এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছেন।
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে কাবুলে এক অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত জনস্বাস্থ্যবিষয়ক মন্ত্রী সুরাইয়া দালিল বলেন, আফগানিস্তানের ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ মানসিক চাপে ভুগছে। এটি একটি বড় সমস্যা।
সুরাইয়া বলেন, দেশের কিছু এলাকার চিত্র ভয়ানক। তালেবান জঙ্গিদের অব্যাহত সহিংসতার কারণে সরকারি স্বাস্থ্যকর্মীরা ওই সব এলাকায় যেতে পারছেন না। তিনি বলেন, মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টির পেছনে প্রধান কারণ চরম দারিদ্র্য, নিরাপত্তাহীনতা, সহিংসতা ও নারী-পুরুষের বৈষম্য।
আফগানিস্তানের নারী ও শিশুদের মধ্যে অশিক্ষিতের হার ৭০ শতাংশের বেশি। অশিক্ষা ও বিগত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ এই বিপুল জনগোষ্ঠীর মানসিক স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। দেশটিতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করেন, এমন পেশাজীবীর সংখ্যা কম থাকায় চিকিৎসা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি পিটার গ্রাফ বলেন, দেশের মানসিক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য মাত্র ২০০ শয্যা এবং মাত্র দুজন মনোরোগ চিকিৎসক আছেন।’
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে কাবুলে এক অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত জনস্বাস্থ্যবিষয়ক মন্ত্রী সুরাইয়া দালিল বলেন, আফগানিস্তানের ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ মানসিক চাপে ভুগছে। এটি একটি বড় সমস্যা।
সুরাইয়া বলেন, দেশের কিছু এলাকার চিত্র ভয়ানক। তালেবান জঙ্গিদের অব্যাহত সহিংসতার কারণে সরকারি স্বাস্থ্যকর্মীরা ওই সব এলাকায় যেতে পারছেন না। তিনি বলেন, মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টির পেছনে প্রধান কারণ চরম দারিদ্র্য, নিরাপত্তাহীনতা, সহিংসতা ও নারী-পুরুষের বৈষম্য।
আফগানিস্তানের নারী ও শিশুদের মধ্যে অশিক্ষিতের হার ৭০ শতাংশের বেশি। অশিক্ষা ও বিগত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ এই বিপুল জনগোষ্ঠীর মানসিক স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। দেশটিতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করেন, এমন পেশাজীবীর সংখ্যা কম থাকায় চিকিৎসা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি পিটার গ্রাফ বলেন, দেশের মানসিক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য মাত্র ২০০ শয্যা এবং মাত্র দুজন মনোরোগ চিকিৎসক আছেন।’
No comments