আইপিএল থেকে প্রীতি-শিল্পার বিদায়
আইপিএল থেকে আপাতত বিদায় নিতে হলো দুই বলিউড-নন্দিনী প্রীতি জিনতা আর শিল্পা শেঠিকে। কাল আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের জরুরি বৈঠকে নীতিমালা ভঙ্গের দায়ে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব ও রাজস্থান রয়্যালস—এই দুটি দলের ফ্রাঞ্চাইজি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া মালিকানা-সংক্রান্ত বিবাদ ১০ দিনের মধ্যে মিটিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এ বছরই যুক্ত হওয়া দল কোচিকে। এই কোচির মালিকানার একটা অংশ নিয়েই ঘটনার শুরু।
দলের শেয়ারহোল্ডিং আর মালিকানা-সংক্রান্ত নীতিমালা ভঙ্গের অভিযোগে গত ১ অক্টোবর এই ফ্রাঞ্চাইজিগুলোকে নোটিশ পাঠিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছিল সময়। কিন্তু পাঁচ দিন আগেই নবগঠিত গভর্নিং কাউন্সিল রাজস্থান ও পাঞ্জাবের মালিকানা ফিরিয়ে নিল।
২০০৮ সালে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারে পাঞ্জাবের মালিকানা কেনেন ব্যবসায়ী নেস ওয়াদিয়া, মোহিত বর্মণ, করন পল, আদিত্য খান্না ও প্রীতি জিনতা। ওই বছরেই ৬ কোটি ৭০ লাখ ডলারে রাজস্থানের মালিকানা কেনেন মনোজ বাদালে আর লালচান মারডক। পরের বছর রাজ কুন্দ্রা আর শিল্পা শেঠি মালিকানার একটা অংশ কিনে নেন।
এই মালিকানা পরিবর্তনে অনিয়ম করা হয়েছে বলে বিসিসিআইয়ের অভিযোগ। টেন্ডারে অংশ নিয়েছে এক পক্ষ, মালিক হয়েছে আরেক পক্ষ, পরে মালিকানা বদল হয়েছে তৃতীয় পক্ষের কাছে। আর এই প্রক্রিয়ায় মানা হয়নি বিসিসিআইয়ের বেঁধে দেওয়া কোনো নিয়ম। ধারণা করা হয়, আইপিএলের তৎকালীন প্রধান লোলিত মোদির জ্ঞাতসারেই এসব অনিয়ম হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত মোদির বিরুদ্ধেও চলছে তদন্ত।
কাল বিসিসিআইয়ের বিবৃতিতে অবশ্য এই তিনটি দলকে কেন শাস্তি দেওয়া হলো এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। শুধু জানানো হয়েছে, কাল মুম্বাইয়ের জরুরি বৈঠকে নেওয়া সব সিদ্ধান্তই হয়েছে সর্বসম্মতিতে। অবশ্য কোচিকে ঠিক নিষিদ্ধ করা হয়নি। মালিকানা-সংক্রান্ত বিবাদ মিটিয়ে ফেললেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এ মুহূর্তে পাঞ্জাব আর রাজস্থানের মালিকানার কী হবে, নতুন করে টেন্ডার হবে কি না—এসবও পরিষ্কার নয়। অবশ্য ২০১১ আইপিএলের এখনো ছয় মাস দেরি।
যোগাযোগ করা হলে রাজস্থানের মালিক রাজ কুন্দ্রা ক্রিকইনফোকে বলেছেন, তাঁদের হাতে এখনো এ সংক্রান্ত নোটিশ পৌঁছায়নি। নোটিশ ভালোমতো পড়ার পরই তাঁরা পদক্ষেপ নেবেন। তবে মামলা-মোকদ্দমায় যেতে রাজি নয় পাঞ্জাব। দলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শীর্ষ ব্যক্তি জানিয়েছেন, আপাতত বিসিসিআইয়ের সঙ্গে আলোচনা করেই সমস্যার সমাধান করতে চান তাঁরা।
দলের শেয়ারহোল্ডিং আর মালিকানা-সংক্রান্ত নীতিমালা ভঙ্গের অভিযোগে গত ১ অক্টোবর এই ফ্রাঞ্চাইজিগুলোকে নোটিশ পাঠিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছিল সময়। কিন্তু পাঁচ দিন আগেই নবগঠিত গভর্নিং কাউন্সিল রাজস্থান ও পাঞ্জাবের মালিকানা ফিরিয়ে নিল।
২০০৮ সালে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারে পাঞ্জাবের মালিকানা কেনেন ব্যবসায়ী নেস ওয়াদিয়া, মোহিত বর্মণ, করন পল, আদিত্য খান্না ও প্রীতি জিনতা। ওই বছরেই ৬ কোটি ৭০ লাখ ডলারে রাজস্থানের মালিকানা কেনেন মনোজ বাদালে আর লালচান মারডক। পরের বছর রাজ কুন্দ্রা আর শিল্পা শেঠি মালিকানার একটা অংশ কিনে নেন।
এই মালিকানা পরিবর্তনে অনিয়ম করা হয়েছে বলে বিসিসিআইয়ের অভিযোগ। টেন্ডারে অংশ নিয়েছে এক পক্ষ, মালিক হয়েছে আরেক পক্ষ, পরে মালিকানা বদল হয়েছে তৃতীয় পক্ষের কাছে। আর এই প্রক্রিয়ায় মানা হয়নি বিসিসিআইয়ের বেঁধে দেওয়া কোনো নিয়ম। ধারণা করা হয়, আইপিএলের তৎকালীন প্রধান লোলিত মোদির জ্ঞাতসারেই এসব অনিয়ম হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত মোদির বিরুদ্ধেও চলছে তদন্ত।
কাল বিসিসিআইয়ের বিবৃতিতে অবশ্য এই তিনটি দলকে কেন শাস্তি দেওয়া হলো এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। শুধু জানানো হয়েছে, কাল মুম্বাইয়ের জরুরি বৈঠকে নেওয়া সব সিদ্ধান্তই হয়েছে সর্বসম্মতিতে। অবশ্য কোচিকে ঠিক নিষিদ্ধ করা হয়নি। মালিকানা-সংক্রান্ত বিবাদ মিটিয়ে ফেললেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এ মুহূর্তে পাঞ্জাব আর রাজস্থানের মালিকানার কী হবে, নতুন করে টেন্ডার হবে কি না—এসবও পরিষ্কার নয়। অবশ্য ২০১১ আইপিএলের এখনো ছয় মাস দেরি।
যোগাযোগ করা হলে রাজস্থানের মালিক রাজ কুন্দ্রা ক্রিকইনফোকে বলেছেন, তাঁদের হাতে এখনো এ সংক্রান্ত নোটিশ পৌঁছায়নি। নোটিশ ভালোমতো পড়ার পরই তাঁরা পদক্ষেপ নেবেন। তবে মামলা-মোকদ্দমায় যেতে রাজি নয় পাঞ্জাব। দলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শীর্ষ ব্যক্তি জানিয়েছেন, আপাতত বিসিসিআইয়ের সঙ্গে আলোচনা করেই সমস্যার সমাধান করতে চান তাঁরা।
No comments