রাষ্ট্রের ব্যর্থতায় দশ বছরে ৪০ লাখ শিশুর মৃত্যু
দরিদ্রদের রক্ষায় সরকারের ব্যর্থতার কারণে বিশ্বে গত ১০ বছরে এমন প্রায় ৪০ লাখ শিশু মারা গেছে, যাদের বাঁচানো যেত। আন্তর্জাতিক সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন এ কথা জানিয়েছে।
এ ছাড়া, ধনী ও দরিদ্র শিশুদের মধ্যে ব্যাপক বৈষম্যের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের ইউনিসেফ। সংস্থাটি জানিয়েছে, চরম দরিদ্র শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা তাদের কৌশল পরিবর্তন করছে। এ ছাড়া, সংঘাতময় অঞ্চলে শিশুরা বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হয়।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (এমডিজি) নিয়ে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনের দুই সপ্তাহ আগে শিশুদের দুরবস্থা নিয়ে চরম উদ্বেগজনক এ ধরনের দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো। দুটি প্রতিবেদনেরই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য হলো, উন্নয়নের লক্ষ্যে কোনো দেশকে সহযোগিতা দেওয়া মানে এই নয় যে, এতে অনেক শিশুর জীবন বাঁচবে।
এমডিজির অন্যতম লক্ষ্য, জন্মের পর থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ১৯৯০ সালের ৯০ জন থেকে ৬৫ জনে নামিয়ে আনা। ২০০০ সালে গৃহীত এমডিজির লক্ষ্যগুলো ২০১৫ সালের মধ্যে অর্জনের কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সাব সাহারা অঞ্চলের মতো অনেক এলাকায় এখনো শিশুমৃত্যুর হার অনেক বেশি। সাব সাহারায় প্রতি সাত জনের মধ্যে একজন শিশু জন্মের পাঁচ বছরের মধ্যে মারা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিশুর মৃত্যুর কারণ ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও কলেরার মতো অসুস্থতা, যা সহজেই প্রতিরোধ করা যায়।
সেভ দ্য চিলড্রেনের চার্লি ম্যাককারম্যাক জানিয়েছেন, শিশুদের সহায়তা দেওয়ার জন্য তাঁরা এখন বড় বড় আধুনিক হাসপাতাল এবং শহরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিবর্তে গ্রামাঞ্চলের স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং ওই সব এলাকায় স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন। এর জন্য ব্যয় কম হবে কিন্তু অধিকতর ফল পাওয়া যাবে। যদিও এ জন্য আরও বেশি পরিকল্পনা ও উদ্যোগ প্রয়োজন।
সংস্থার নতুন নির্বাহী পরিচালক অ্যান্থনি লেকি বলেন, ‘এটি ইউনিসেফের নতুন কৌশল। সম্পদ যাতে সবচেয়ে বঞ্চিতদের কাছে পৌঁছায়, সেটি নিশ্চিত করতেই এই কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে।’
এ ছাড়া, ধনী ও দরিদ্র শিশুদের মধ্যে ব্যাপক বৈষম্যের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের ইউনিসেফ। সংস্থাটি জানিয়েছে, চরম দরিদ্র শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা তাদের কৌশল পরিবর্তন করছে। এ ছাড়া, সংঘাতময় অঞ্চলে শিশুরা বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হয়।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (এমডিজি) নিয়ে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনের দুই সপ্তাহ আগে শিশুদের দুরবস্থা নিয়ে চরম উদ্বেগজনক এ ধরনের দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো। দুটি প্রতিবেদনেরই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য হলো, উন্নয়নের লক্ষ্যে কোনো দেশকে সহযোগিতা দেওয়া মানে এই নয় যে, এতে অনেক শিশুর জীবন বাঁচবে।
এমডিজির অন্যতম লক্ষ্য, জন্মের পর থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ১৯৯০ সালের ৯০ জন থেকে ৬৫ জনে নামিয়ে আনা। ২০০০ সালে গৃহীত এমডিজির লক্ষ্যগুলো ২০১৫ সালের মধ্যে অর্জনের কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সাব সাহারা অঞ্চলের মতো অনেক এলাকায় এখনো শিশুমৃত্যুর হার অনেক বেশি। সাব সাহারায় প্রতি সাত জনের মধ্যে একজন শিশু জন্মের পাঁচ বছরের মধ্যে মারা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিশুর মৃত্যুর কারণ ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও কলেরার মতো অসুস্থতা, যা সহজেই প্রতিরোধ করা যায়।
সেভ দ্য চিলড্রেনের চার্লি ম্যাককারম্যাক জানিয়েছেন, শিশুদের সহায়তা দেওয়ার জন্য তাঁরা এখন বড় বড় আধুনিক হাসপাতাল এবং শহরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিবর্তে গ্রামাঞ্চলের স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং ওই সব এলাকায় স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন। এর জন্য ব্যয় কম হবে কিন্তু অধিকতর ফল পাওয়া যাবে। যদিও এ জন্য আরও বেশি পরিকল্পনা ও উদ্যোগ প্রয়োজন।
সংস্থার নতুন নির্বাহী পরিচালক অ্যান্থনি লেকি বলেন, ‘এটি ইউনিসেফের নতুন কৌশল। সম্পদ যাতে সবচেয়ে বঞ্চিতদের কাছে পৌঁছায়, সেটি নিশ্চিত করতেই এই কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে।’
No comments