কী বলবে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড
পাকিস্তান ক্রিকেটের ‘ত্রিমূর্তি’ সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ আর মোহাম্মদ আমিরের বিরুদ্ধে ওঠা স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ তদন্ত করছে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড। আগামীকালের মধ্যেই তদন্তের প্রাথমিক প্রতিবেদন দেওয়া হতে পারে বলে লন্ডনের দ্য টেলিগ্রাফকে জানিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র। ওয়েবসাইট।
‘আমাদের জানানো হয়েছে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই এটা পাওয়া যেতে পারে’—গত মঙ্গলবার বলেছে পিসিবির ওই সূত্র। তদন্ত প্রতিবেদনে কী আসবে সেটা নাকি তারা অনুমান করতে পারছে, ‘সত্যি বলতে কি, তদন্তে কী পাওয়া যাবে সেসব জানাই। তার পরও আমরা অপেক্ষা করছি, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। তদন্তাধীন কোনো বিষয় সম্পর্কে মন্তব্য করার এখতিয়ার নেই আমাদের। করাটা ঠিকও নয়।’
ওদিকে লর্ডস-কাণ্ডে আইসিসির তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে বলিউড অভিনেত্রী নিতু চন্দ্রাকেও। স্পট ফিক্সিং বিতর্কে আসিফের মাধ্যমে জড়িত থাকতে পারেন নিতুও, এমন ধারণা থেকে ভারতের এই অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগ। তদন্তসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আসিফ ও তাঁর সাবেক বান্ধবী বীণা মালিকের টেলিফোন রেকর্ড থেকেই জানা গেছে তাঁর সঙ্গে নিতুর যোগাযোগের কথা। তবে হিন্দি ও তামিল সিনেমার নায়িকা নিতু আসিফের সঙ্গে কোনো রকমের যোগাযোগের কথা অস্বীকার করেছেন।
আইসিসি ও স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তদন্ত চালালেও স্পট ফিক্সিং ইস্যুতে পিসিবির ভূমিকার সমালোচনা করেছেন আইসিসির সাবেক সভাপতি এহসান মানি। ‘স্পট ফিক্সিং ও বেটিংয়ে অভিযোগ ওঠার পরও একগুঁয়ে পিসিবি বলেছে, অভিযুক্ত খেলোয়াড়েরা ওয়ানডে সিরিজে খেলবে; আইসিসি এটা সহ্য করতে পারত না এবং তাদের নিষিদ্ধই করেছে।’ পিসিবির আচরণকে দুঃখজনক মন্তব্য করে রেডিও ডয়েচে ভেলেকে মানি বলেছেন, ‘পিসিবিরই উচিত ছিল সবার আগে এই খেলোয়াড়দের নিষিদ্ধ করা। কিন্তু তারা সেটা করেনি।’
‘আমাদের জানানো হয়েছে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই এটা পাওয়া যেতে পারে’—গত মঙ্গলবার বলেছে পিসিবির ওই সূত্র। তদন্ত প্রতিবেদনে কী আসবে সেটা নাকি তারা অনুমান করতে পারছে, ‘সত্যি বলতে কি, তদন্তে কী পাওয়া যাবে সেসব জানাই। তার পরও আমরা অপেক্ষা করছি, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। তদন্তাধীন কোনো বিষয় সম্পর্কে মন্তব্য করার এখতিয়ার নেই আমাদের। করাটা ঠিকও নয়।’
ওদিকে লর্ডস-কাণ্ডে আইসিসির তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে বলিউড অভিনেত্রী নিতু চন্দ্রাকেও। স্পট ফিক্সিং বিতর্কে আসিফের মাধ্যমে জড়িত থাকতে পারেন নিতুও, এমন ধারণা থেকে ভারতের এই অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগ। তদন্তসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আসিফ ও তাঁর সাবেক বান্ধবী বীণা মালিকের টেলিফোন রেকর্ড থেকেই জানা গেছে তাঁর সঙ্গে নিতুর যোগাযোগের কথা। তবে হিন্দি ও তামিল সিনেমার নায়িকা নিতু আসিফের সঙ্গে কোনো রকমের যোগাযোগের কথা অস্বীকার করেছেন।
আইসিসি ও স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তদন্ত চালালেও স্পট ফিক্সিং ইস্যুতে পিসিবির ভূমিকার সমালোচনা করেছেন আইসিসির সাবেক সভাপতি এহসান মানি। ‘স্পট ফিক্সিং ও বেটিংয়ে অভিযোগ ওঠার পরও একগুঁয়ে পিসিবি বলেছে, অভিযুক্ত খেলোয়াড়েরা ওয়ানডে সিরিজে খেলবে; আইসিসি এটা সহ্য করতে পারত না এবং তাদের নিষিদ্ধই করেছে।’ পিসিবির আচরণকে দুঃখজনক মন্তব্য করে রেডিও ডয়েচে ভেলেকে মানি বলেছেন, ‘পিসিবিরই উচিত ছিল সবার আগে এই খেলোয়াড়দের নিষিদ্ধ করা। কিন্তু তারা সেটা করেনি।’
No comments