পাক-আফগান কৌশল নিয়ে ওবামা-অ্যান্ডার্স বৈঠক
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে ন্যাটোর মহাসচিব জেনারেল অ্যান্ডার্স ফগ রাসমুসেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে তাঁদের মধ্যে এ আলোচনা হয়। এদিকে রাসমুসেন আশা প্রকাশ করে বলেছেন আগামী বছরের যেকোনো সময় থেকে ন্যাটো আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব হস্তান্তরের কাজ শুরু করবে।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যৌথ কৌশল বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেছেন ওবামা ও রাসমুসেন। এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগ কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায় তা নিয়েও তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বিশেষ করে আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের পাশাপাশি ন্যাটোর ৫০ হাজার সেনা মোতায়েনের জন্য রাসমুসেনকে ধন্যবাদ জানান ওবামা।
আগামী ১৯ ও ২০ নভেম্বর পর্তুগালের লিসবনে ন্যাটো সম্মেলনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। এই আলোচনায় একুশ শতকের উপযোগী করে ন্যাটোর কাঠামো সংস্কারসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পায়।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস বলেন, ‘আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে আমাদের জন্য বড় সমস্যা হলো আল-কায়েদা ও তাদের কট্টরপন্থী সমর্থকদের আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসা ঠেকানো। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ নয় বরং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই এটা করা দরকার।’
আফগানিস্তানের দায়িত্ব হস্তান্তর আগামী বছর শুরু: এদিকে ন্যাটোর মহাসচিব বলেছেন আগামী বছরের যেকোনো সময় থেকে তারা আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সেদেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ছেড়ে দেওয়ার কাজ শুরু হবে।
গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠকের আগে তিনি এ কথা বলেন।
রাসমুসেন বলেন, পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে আগামী নভেম্বরে আয়োজিত ন্যাটোর সম্মেলনে আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেশটির দায়িত্ব হস্তান্তর-সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি ওই সময়ের মধ্যে এ-সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রকাশ করার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তবে আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে কবে নাগাদ দায়িত্ব হস্তান্তর শুরু হবে, এ ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।
ওভাল অফিসে প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে বৈঠকে আফগানিস্তানে মার্কিন কৌশল বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে রাসমুসেন। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ওবামা লিসবন সম্মেলনে ন্যাটোর সংস্কার ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে উল্লেখ করেছেন।
আফগানিস্তানে ন্যাটো জোটসহ বিভিন্ন দেশের প্রায় দেড় লাখ সেনা রয়েছে। এর আগে প্রেসিডেন্ট ওবামা আগামী বছরের জুলাইয়ে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যৌথ কৌশল বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেছেন ওবামা ও রাসমুসেন। এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগ কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায় তা নিয়েও তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বিশেষ করে আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের পাশাপাশি ন্যাটোর ৫০ হাজার সেনা মোতায়েনের জন্য রাসমুসেনকে ধন্যবাদ জানান ওবামা।
আগামী ১৯ ও ২০ নভেম্বর পর্তুগালের লিসবনে ন্যাটো সম্মেলনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। এই আলোচনায় একুশ শতকের উপযোগী করে ন্যাটোর কাঠামো সংস্কারসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পায়।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস বলেন, ‘আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে আমাদের জন্য বড় সমস্যা হলো আল-কায়েদা ও তাদের কট্টরপন্থী সমর্থকদের আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসা ঠেকানো। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ নয় বরং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই এটা করা দরকার।’
আফগানিস্তানের দায়িত্ব হস্তান্তর আগামী বছর শুরু: এদিকে ন্যাটোর মহাসচিব বলেছেন আগামী বছরের যেকোনো সময় থেকে তারা আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সেদেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ছেড়ে দেওয়ার কাজ শুরু হবে।
গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠকের আগে তিনি এ কথা বলেন।
রাসমুসেন বলেন, পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে আগামী নভেম্বরে আয়োজিত ন্যাটোর সম্মেলনে আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেশটির দায়িত্ব হস্তান্তর-সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি ওই সময়ের মধ্যে এ-সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রকাশ করার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তবে আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে কবে নাগাদ দায়িত্ব হস্তান্তর শুরু হবে, এ ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।
ওভাল অফিসে প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে বৈঠকে আফগানিস্তানে মার্কিন কৌশল বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে রাসমুসেন। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ওবামা লিসবন সম্মেলনে ন্যাটোর সংস্কার ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে উল্লেখ করেছেন।
আফগানিস্তানে ন্যাটো জোটসহ বিভিন্ন দেশের প্রায় দেড় লাখ সেনা রয়েছে। এর আগে প্রেসিডেন্ট ওবামা আগামী বছরের জুলাইয়ে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
No comments