‘ক্ষমতা ধরে রাখতে ঘুষ দিয়েছেন গিলার্ড’
অস্ট্রেলিয়ার ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচিত সাংসদদের দলে ভেড়ানোর জন্য তাঁদের ‘নির্বাচনী ঘুষ’ দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘মহা চুরি’ (দ্য বিগ স্টিল) শিরোনামের এক প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়।
জুলিয়া গিলার্ডের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ টনি অ্যাবোটের সমর্থনকারী ওই পত্রিকা বলেছে, সরকার নির্বাচনী ঘুষের বিনিময়ে কিং মেকার সাংসদদের সমর্থন আদায় করেছে। প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড তাঁকে সমর্থন করার জন্য স্বতন্ত্র সাংসদ রোব ওয়াকেশট এবং টনি উইন্ডসোরের নির্বাচনী এলাকার জন্য ৯০০ কোটি ডলারের যে স্বাস্থ্য বরাদ্দ দিতে চেয়েছেন, সেটাকেই ওই প্রতিবেদনে ‘ঘুষ’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তারা বলেছে, এই অর্থ জনগণের জন্য বরাদ্দ হলেও তার মাধ্যমে ওই দুই সাংসদ রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করবেন।
দ্য অস্ট্রেলিয়ান নামের একটি পত্রিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়, গিলার্ডের এ সরকার স্বতন্ত্র সাংসদদের স্বার্থের চেয়ে জাতীয় স্বার্থকে বড় করে নাও দেখতে পারে। সিডনি মর্নিং হেরাল্ড সরকারের প্রতি পুনরায় নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে তারা বলেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জাতীয় নির্বাচনে তাঁদের নিজেদের সুদূরপ্রসারী প্রভাব সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন করেছেন।
গত ২১ আগস্ট অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড ও তাঁর প্রধান প্রতিপক্ষ টনি অ্যাবোটের নেতৃত্বাধীন উভয় জোট ৭৩টি করে আসন পায়।
জুলিয়া গিলার্ডের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ টনি অ্যাবোটের সমর্থনকারী ওই পত্রিকা বলেছে, সরকার নির্বাচনী ঘুষের বিনিময়ে কিং মেকার সাংসদদের সমর্থন আদায় করেছে। প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড তাঁকে সমর্থন করার জন্য স্বতন্ত্র সাংসদ রোব ওয়াকেশট এবং টনি উইন্ডসোরের নির্বাচনী এলাকার জন্য ৯০০ কোটি ডলারের যে স্বাস্থ্য বরাদ্দ দিতে চেয়েছেন, সেটাকেই ওই প্রতিবেদনে ‘ঘুষ’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তারা বলেছে, এই অর্থ জনগণের জন্য বরাদ্দ হলেও তার মাধ্যমে ওই দুই সাংসদ রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করবেন।
দ্য অস্ট্রেলিয়ান নামের একটি পত্রিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়, গিলার্ডের এ সরকার স্বতন্ত্র সাংসদদের স্বার্থের চেয়ে জাতীয় স্বার্থকে বড় করে নাও দেখতে পারে। সিডনি মর্নিং হেরাল্ড সরকারের প্রতি পুনরায় নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে তারা বলেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জাতীয় নির্বাচনে তাঁদের নিজেদের সুদূরপ্রসারী প্রভাব সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন করেছেন।
গত ২১ আগস্ট অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড ও তাঁর প্রধান প্রতিপক্ষ টনি অ্যাবোটের নেতৃত্বাধীন উভয় জোট ৭৩টি করে আসন পায়।
No comments