কিশোরগঞ্জে ঈদের আগে বিউটি পারলারেও ভিড়
ঈদ সামনে রেখে কিশোরগঞ্জের বিউটি পারলারগুলোতে এখন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে পারলারকর্মীদের। কিশোরী-তরুণী থেকে বিভিন্ন বয়সীর গৃহিণীরা পারলারগুলোয় ভিড় করছেন নিজেদের পরিপাটি ও সুসজ্জিত করার জন্য।
ভ্রু-প্লাক, বিভিন্ন ধরনের হেয়ার কাট, পার্টি মেকআপ, খোঁপার চুল সেটিং, ফেসিয়াল, ব্লিচ, বোলার, স্টেট পাম্প, মেহেদি থেকে শুরু করে নাক-কান ফোঁড়ানোর কাজটিও পারলার থেকে করিয়ে নিচ্ছেন নারীরা। বর্তমানে জেলা শহরে ২০ থেকে ২৫টি বিউটি পারলার গড়ে উঠেছে।
পারলারকর্মী নাফিজা রহমান জানান, ঈদ সামনে রেখে তাঁদের হাতে প্রচুর কাজ। তিনি আরও জানান, ভ্রু-প্লাক ২০ টাকা, স্টেপ কাট ৮০ টাকা, ইউ কাট ৬০ টাকা, পার্টি মেকআপ ২৫০ টাকা, কেয়ার পালিশ ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, খোঁপা ১০০ থেকে ৩০০ টাকা, চুল সেটিং ৬০ থেকে ১৫০ টাকা, ফেসিয়াল ১২০ থেকে ৩০০ টাকা, মেহেদি ১০০ থেকে ১২০ টাকা, কান ফোঁড়ানো ৩০০ টাকা ও নাক ফোঁড়ানো ২০০ টাকায় করা হচ্ছে।
গৃহিণী মেহেরিমা বলেন, ‘ভ্রু-প্লাক ও চুল সেটিং করতে এসেছি। ঈদের আগে নিজেকে একটু পরিপাটি করতে এগুলোর প্রয়োজন হয়।’
আঁচল বিউটি পারলারের মালিক মাহফুজা চৌধুরী জানান, তাঁদের ব্যবসা ভালো। তিনি তাঁর প্রধান বিউটিশিয়ানকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা বেতন দিচ্ছেন।
অন্য রকম বিউটি পারলারের ব্যবস্থাপক সেলিনা ইয়াসমিন কাকলী জানান, বিউটি পারলারগুলো একটু সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হয়ে উঠতে পারে মেয়েদের কর্মসংস্থানের প্রধান মাধ্যম।
পারলার নারীদের অর্থনৈতিক কর্মসংস্থানের একটি ইতিবাচক দিক বলে মন্তব্য করেছেন কিশোরগঞ্জ উইমেন চেম্বারের সভানেত্রী নায্মুন নাহার।
ভ্রু-প্লাক, বিভিন্ন ধরনের হেয়ার কাট, পার্টি মেকআপ, খোঁপার চুল সেটিং, ফেসিয়াল, ব্লিচ, বোলার, স্টেট পাম্প, মেহেদি থেকে শুরু করে নাক-কান ফোঁড়ানোর কাজটিও পারলার থেকে করিয়ে নিচ্ছেন নারীরা। বর্তমানে জেলা শহরে ২০ থেকে ২৫টি বিউটি পারলার গড়ে উঠেছে।
পারলারকর্মী নাফিজা রহমান জানান, ঈদ সামনে রেখে তাঁদের হাতে প্রচুর কাজ। তিনি আরও জানান, ভ্রু-প্লাক ২০ টাকা, স্টেপ কাট ৮০ টাকা, ইউ কাট ৬০ টাকা, পার্টি মেকআপ ২৫০ টাকা, কেয়ার পালিশ ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, খোঁপা ১০০ থেকে ৩০০ টাকা, চুল সেটিং ৬০ থেকে ১৫০ টাকা, ফেসিয়াল ১২০ থেকে ৩০০ টাকা, মেহেদি ১০০ থেকে ১২০ টাকা, কান ফোঁড়ানো ৩০০ টাকা ও নাক ফোঁড়ানো ২০০ টাকায় করা হচ্ছে।
গৃহিণী মেহেরিমা বলেন, ‘ভ্রু-প্লাক ও চুল সেটিং করতে এসেছি। ঈদের আগে নিজেকে একটু পরিপাটি করতে এগুলোর প্রয়োজন হয়।’
আঁচল বিউটি পারলারের মালিক মাহফুজা চৌধুরী জানান, তাঁদের ব্যবসা ভালো। তিনি তাঁর প্রধান বিউটিশিয়ানকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা বেতন দিচ্ছেন।
অন্য রকম বিউটি পারলারের ব্যবস্থাপক সেলিনা ইয়াসমিন কাকলী জানান, বিউটি পারলারগুলো একটু সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হয়ে উঠতে পারে মেয়েদের কর্মসংস্থানের প্রধান মাধ্যম।
পারলার নারীদের অর্থনৈতিক কর্মসংস্থানের একটি ইতিবাচক দিক বলে মন্তব্য করেছেন কিশোরগঞ্জ উইমেন চেম্বারের সভানেত্রী নায্মুন নাহার।
No comments