শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্টে সংবিধান সংশোধনবিষয়ক বিল পাস
শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্টে গতকাল বুধবার সংবিধান সংশোধনবিষয়ক একটি বিতর্কিত বিল পাস হয়েছে। এই বিল পাসের সুবাদে প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন। দেশটির সরকার পরিচালিত টেলিভিশনে গতকাল এ কথা বলা হয়।
বিলটি পাস হওয়ার পর এক ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে না পারার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না।
২২৫ সদস্যের পার্লামেন্টে বিলটির পক্ষে ১৬১টি এবং বিপক্ষে ১৭টি ভোট পড়ে। বিলটি পাসের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের প্রয়োজন ছিল। প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষরের পর বিলটি আইনে পরিণত হলে মাহিন্দা রাজাপক্ষের ক্ষমতা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে। রাজাপক্ষে ও তাঁর রাজনৈতিক উত্তরাধিকারীরা যতবার খুশি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন এবং নির্বাচনগুলোর আয়োজনের দায়িত্বও থাকবে তাঁদের ওপর।
বিরোধী দল এবং নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, এ বিল আইনে পরিণত হলে শ্রীলঙ্কায় গণতন্ত্রের গুরুতর ক্ষতি হবে।
প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি) বলেছে, এ বিলটি পাসের ফলে দেশে একনায়কতন্ত্র চালু হবে। বিলটির প্রতিবাদে ইউএনপির এমপিরা গতকাল পার্লামেন্টের বাইরে মিছিল করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের এক নির্দেশনায় বলা হয়, এক ব্যক্তির পরপর তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়াসংক্রান্ত সংবিধানের সংশোধনীটি পার্লামেন্টেই দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের মাধ্যমে পাস করা যাবে। সুপ্রিম কোর্টের এ নির্দেশনা পাওয়ার এক দিন পরই বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপিত ও পাস হলো। রাজাপক্ষের মন্ত্রিসভা গত সপ্তাহে প্রস্তাবিত এ সংবিধান সংশোধনী বিলটি অনুমোদন করে।
রাজাপক্ষে এ বছর জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী ২০১৬ সালে তাঁকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু সংশোধনী পাস হওয়ায় এখন তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন।
রাজাপক্ষে ২০০৫ সালে প্রথমবার ক্ষমতা আসেন।
বিলটি পাস হওয়ার পর এক ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে না পারার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না।
২২৫ সদস্যের পার্লামেন্টে বিলটির পক্ষে ১৬১টি এবং বিপক্ষে ১৭টি ভোট পড়ে। বিলটি পাসের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের প্রয়োজন ছিল। প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষরের পর বিলটি আইনে পরিণত হলে মাহিন্দা রাজাপক্ষের ক্ষমতা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে। রাজাপক্ষে ও তাঁর রাজনৈতিক উত্তরাধিকারীরা যতবার খুশি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন এবং নির্বাচনগুলোর আয়োজনের দায়িত্বও থাকবে তাঁদের ওপর।
বিরোধী দল এবং নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, এ বিল আইনে পরিণত হলে শ্রীলঙ্কায় গণতন্ত্রের গুরুতর ক্ষতি হবে।
প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি) বলেছে, এ বিলটি পাসের ফলে দেশে একনায়কতন্ত্র চালু হবে। বিলটির প্রতিবাদে ইউএনপির এমপিরা গতকাল পার্লামেন্টের বাইরে মিছিল করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের এক নির্দেশনায় বলা হয়, এক ব্যক্তির পরপর তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়াসংক্রান্ত সংবিধানের সংশোধনীটি পার্লামেন্টেই দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের মাধ্যমে পাস করা যাবে। সুপ্রিম কোর্টের এ নির্দেশনা পাওয়ার এক দিন পরই বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপিত ও পাস হলো। রাজাপক্ষের মন্ত্রিসভা গত সপ্তাহে প্রস্তাবিত এ সংবিধান সংশোধনী বিলটি অনুমোদন করে।
রাজাপক্ষে এ বছর জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী ২০১৬ সালে তাঁকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু সংশোধনী পাস হওয়ায় এখন তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন।
রাজাপক্ষে ২০০৫ সালে প্রথমবার ক্ষমতা আসেন।
No comments